সোমবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

💚 General Knowledge








প্রশ্ন : নিউইয়র্ক কোন নদীর তীরে অবস্থিত?
উত্তর : হাডসন।
◾ প্রশ্ন : বৈদ্যুতিক পাখা আবিষ্কার করেন কে?
◾ উত্তর : এস এস হুইলার।
◾ প্রশ্ন : ‘আমি বীরঙ্গনা বলছি’ প্রবন্ধটির লেখক কে?
◾উত্তর : ড. নীলিমা ইব্রাহীম।
◾ প্রশ্ন : থ্রি-টাইগারস বলতে কোন কোন দেশকে বোঝায়?
◾ উত্তর : জাপান, জার্মানি ও ইতালি।

◾ প্রশ্ন : পৃথিবী তৈরির প্রধান উপাদান কী?
◾ উত্তর :অ্যালুমিনিয়াম। 

◾প্রশ্ন : ‘সুপার নোভা’ আসলে কী?
◾উত্তর : মৃত তারকা।
◾প্রশ্ন : বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায়ের ছদ্মনাম কী?
◾ উত্তর : বনফুল।

◾ প্রশ্ন : বিবিসি প্রতিষ্ঠিত হয় কত সালে?
◾ উত্তর : ১৯২২ সালে।
◾ প্রশ্ন : হিটলারের গোপন পুলিশ বাহিনীর নাম কী ছিল?
◾ উত্তর :গেস্টাপো।
◾ প্রশ্ন : ২০১২ সালের ‘বিশ্ব শিশু পরিস্থিতি’প্রতি বেদনের তথ্য অনুসারে,বিশ্বে মেগাসিটির সংখ্যা কয়টি?
◾ উত্তর :২১টি।
◾ প্রশ্ন : সাধারণত কোন সময়ে মঙ্গা দেখা দেয়?
◾ উত্তর :ভাদ্র- আশ্বিন-ক¬র্তিক মাসে।
◾ প্রশ্ন : উড পেন্সিলের সিস তৈরি হয় কী দিয়ে?
◾ উত্তর : গ্রাফাইট।
◾ প্রশ্ন : রাশিয়ার বিমান সংস্থার নাম কী?
◾ উত্তর : এরোফ্লোঁ।
◾ প্রশ্ন : ময়লার দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়ে কোন প্রক্রিয়ায়?
◾ উত্তর : ব্যাপন প্রক্রিয়ায়।

◾ প্রশ্ন : বিশ্বের গভীরতম খাল কোনটি?
◾ উত্তর : পানামা খাল। প্রশ্ন : ‘দারিদ্র্য’ কবিতাটি নজরুলের কোন কাব্যের অন্তর্গত?
◾উত্তর : সিন্ধু হিন্দোল কাব্যের।
◾প্রশ্ন : যে সব নিউক্লিয়াসের নিউট্রন সংখ্যা সমান কিন্তু ভর সংখ্যা অসমান,তাদের কী বলা হয়?
◾উত্তর : Isotone
◾প্রশ্ন : বাংলা সাহিত্যে প্রথম জীবনীকাব্য কাকে অবলম্বন করে রচিত হয়?
◾উত্তর :শ্রীচৈতন্যদেবকে।
◾প্রশ্ন : সংকর ধাতু পিতলের উপাদান কী কী?
◾উত্তর : তামা ও দস্তা।
◾প্রশ্ন : সাধারণ মোঁর গাড়ির ইঞ্জিনে কয়টি পিস্টন থাকে?
◾উত্তর : ৪টি।
◾প্রশ্ন : বাংলা সাহিত্যের প্রথম ইতিহাস গ্রন্থ কোনটি?
◾উত্তর : বঙ্গভাষা ও সাহিত্য।
◾প্রশ্ন : বাংলাদেশ জাতিসংঘের কততম সদস্য?
◾উত্তর : ১৩৬তম।
◾প্রশ্ন : পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মন্দিরের নাম কী?
◾উত্তর : অ্যাঙ্করভাট
◾প্রশ্ন : রেকটিফাইড স্পিরিট হলো_
◾উত্তর : ৯৫% ইথাইল অ্যালকোহল + ৫% পানি।
◾প্রশ্ন : রিকেটস হয় কোন ভিটামিনের অভাবে?
◾উত্তর : ভিটামিন ডি।
◾প্রশ্ন : বিশ্ব জীববৈচিত্র্য দিবস কত তারিখে?
◾উত্তর : ২২ মে।

রবিবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

💚 অঙ্ক না গোলাপ,কোনটি ভালোবাসেন? আসলে গোলাপেও অঙ্ক আছে



অবাক প্রকৃতি

গোলাপ  ফুলের পাপড়ি ছিঁড়েছেন কখনো? ছিঁড়লেও নিশ্চয়ই গুণে দেখেন নি, কয়টা পাপড়ি থাকে। ১৩, ২১, ৩৪, ৫৫ কিংবা ৮৯ টা। কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া প্রায় সব ফুলই এই নিয়ম মেনে চলে। অদ্ভুত মনে হচ্ছে? আসুন আরো সারপ্রাইজ অপেক্ষা করছে। আপনি সায়েন্স হন আর আর্টস হন, অঙ্কে দুর্বল হন, বা পারদর্শী হন খুব সহজেই হিসাবটা করতে পারেন।০, ১, ১, ২, ৩, ৫, ৮, ১৩, ২১, ৩৪, ৫৫, ৮৯, ১৪৪, ২৩৩, ৩৭৭…… এই যে সংখ্যাগুলো, এদেরকে বলা হয় ফিবোনাচ্চি সংখ্যা। অর্থাৎ, আগের সংখ্যার সাথে পরের সংখ্যাটা যোগ করলেই আরেকটি ফিবোনাচ্চি সংখ্যা পাওয়া যায়।বিস্তারিত পড়তে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করুণ।
=>=>ক্লিক করুণ

💚 Important Days:National and international


G
General Knowledge
 => Important Dates of January
 January 9: NRI Day
 January 10: World Laughter Day
 January 12: National Youth Day
 January 15: Army day
 January 25: National Voters day
 January 26: India’s Republic Day, International Customs Day
 January 30: Martyrs’ Day; World Leprosy Eradication Day
 => Important Dates of February
 February 14: Valentine Day
 February 24: Central Excise Day
 February 28: National Science Day
 => Important Dates of March
 March 8: international Women’s Day; Intl. literacy Day
 March 15: World Disabled Day; World Consumer Rights Day
 March 18: Ordnance Factories Day (India)
 March 21: World Forestry Day
 March 22: World Day for Water
 March 23: World Meteorological Day
 March 24: World TB Day
 => Important Dates of April
 April 5: International Day for Mine Awareness; National Maritime Day
 April 7: World Health Day
 April 17: World Hemophilia Day
 April 18: World Heritage Day
 April 21: Secretaries’ Day
 April 22: Earth Day
 April 23: World Book and Copyright Day
 => Important Dates of May
 May 1: Workers’ Day (International Labour Day)
 May 3: Press Freedom Day; World Asthma Day
 May 2nd Sunday: Mother’s Day
 May 4: Coal Miners’ Day
 May 8: World Red Cross Day
 May 9: World Thalassaemia Day
 May 11: National Technology Day
 May 12: World Hypertension Day; International Nurses Day
 May 15: International Day of the Family
 May 17: World Telecommunication Day
 May 24: Commonwealth Day
 May 31: Anti-tobacco Day
 => Important Dates of June
 June 4: International Day of Innocent Children Victims of Aggression
 June 5: World Environment Day
 June 3rd Sunday: Father’s Day
 June 14: World Blood Donor Day
 June 26: International Day against Drug Abuse and Illicit Trafficking
➡ Important Dates of July
 July 1: Doctor’s Day
 July 6: World Zoonoses Day
 July 11: World Population Day
 => Important Dates of August
 August 1st Sunday: International Friendship Day
 August 6: Hiroshima Day
 August 8: World Senior Citizen’s Day
 August 9: Quit India Day, Nagasaki Day
 August 15: Indian Independence Day
 August 18: IntI. Day of the World’s Indigenous Peoples
 August 19: Photography Day
 August 29: National Sports Day
 => Important Dates of September
 September 2: Coconut Day
 September 5: Teachers’ Day ; Sanskrit Day
 September 8: World Literacy Day (UNESCO)
 September 15: Engineers’ Day
 September 16: World Ozone Day
 September 21: Alzheimer’s Day; Day for Peace & Non-violence (UN)
 September 22: Rose Day (Welfare of cancer patients)
 September 26: Day of the Deaf
 September 27: World Tourism Day
 => Important Dates of October
 October 1: International Day for the Elderly
 October 2: Gandhi Jayanthi
 October 3: World Habitat Day
 October 4: World Animal Welfare Day
 October 8: Indian Air Force Day
 October 9: World Post Office Day
 October 10: National Post Day
 October 2nd Thursday: World Sight Day
 October 13: UN International Day for Natural Disaster Reduction
 October 14: World Standards Day
 October 15: World White Cane Day (guiding the blind)
 October 16: World Food Day
 October 24: UN Day; World Development Information Day
 October 30: World Thrift Day
 => Important Dates of November
 November 9: Legal Services Day
 November 14: Children’s Day; Diabetes Day
 November 17: National Epilepsy Day
 November 20: Africa Industrialization Day
 November 29: International Day of Solidarity with Palestinian People
 => Important Dates of December
 Deceer 1: World AIDS Day
 December 3: World Day of the Handicapped
 December 4: Indian Navy Day
 December 7: Indian Armed Forces Flag Day
 December 10: Human Rights Day; IntI. Children’s Day of Broadcasting
 December 18: Minorities Rights Day (India)
 December 23: Kisan Divas (Farmer’s Day) (India)
 December 25: Christmas Day

শুক্রবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

💚 কিভাবে স্মার্টফোনের আসক্তি কমাবেন ?


🔵স্মার্টফোন যতটা ভালো ততটাই খারাপ।পড়াশোনার,কাজের একাগ্রতা নষ্টে এর জুরি মেলা ভাড়। তাই আপনার কাজের,পড়াশোনার খলনায়কের প্রতি আসক্তি কমানোর কিছু গুরুত্ব পূর্ণ টিপস রইল আপনাদের জন্য।আশাকরি এই পরামর্শগুলো মানতে পারলে,স্মার্টফোনের প্রতি আসক্তি ধীরে ধীরে কমে যাবে।তাহলে কাজের কথায় আসা যাক--


✔ ঘুমানোর সময় বালিশের পাশে স্মার্টফোন নিয়ে ঘুমাবেন না। এতে ফোনের তেজস্ক্রিয়াজনিত ঝুঁকি থেকে মুক্ত হওয়া যায়, তেমনি ঘুম থেকে উঠেই স্মার্টফোনে চোখ রাখার অভ্যাস কমানো যায়।


✔ কোনো মিটিং কিংবা ক্লাসে স্মার্টফোন বন্ধ করে ব্যাগে কিংবা টেবিলের ড্রয়ারে রেখে আসুন। মিসড কল অ্যালার্ট সার্ভিসের মাধ্যমে ফোন বন্ধ রাখার সময় কে কে ফোন করেছিলেন তা জানতে পারেন।


✔ খাওয়ার সময় কখনোই ফোনের পর্দায় চোখ রাখবেন না। খাওয়া উপভোগ করার জন্য ফোন থেকে দূরে থাকুন।


✔ স্মার্টফোন ই-মেইলের উত্তর দেওয়ার বদলে ডেস্কটপ বা ল্যাপটপ কম্পিউটারে অভ্যাস করুন।


✔ ফ্রিডম, অ্যাপডেটক্স, স্টে অন টাস্ক, ব্রেকফিসহ বিভিন্ন অ্যাপ দিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আসক্তি কমাতে পারেন। এই অ্যাপগুলো আপনার
মুঠোফোনে ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপসহ বিভিন্ন অ্যাপ নির্দিষ্ট সময়ের জন্য বন্ধ রেখে আপনার আসক্তি কমাতে পারে।


✔ প্রতিদিন সকালে পত্রিকা পড়ার অভ্যাস ও রাতে বই পড়ার অভ্যাস স্মার্টফোনে আসক্তি অনেকটা কমিয়ে আনে।


✔ ফেসবুক, টুইটারসহ সামাজিক যোগাযোগের বিভিন্ন মাধ্যমে সেটিংস অপশন থেকে নোটিফিকেশন বার্তা কমিয়ে নিতে পারেন।


✔ স্মার্টফোনে আসক্তি কমাতে সাধারণ মোবাইল ফোন ব্যবহার শুরু করতে পারেন, যা শুধু কাজের জন্য কল দেওয়া আর মেসেজ পাঠানোর জন্য ব্যবহার করবেন।


✔ বিভিন্ন আড্ডা কিংবা খেলার মাঠে নিজের অংশগ্রহণ বাড়ানোর চেষ্টা করুন। বন্ধুদের সঙ্গে নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার, বন্ধুদের চোখে চোখ রেখে গল্প-আড্ডায় মেতে উঠুন, এতেও মুঠোফোন আসক্তি অনেক কমে আসে।


✔ সন্তানকে ফোনে ই-বুক পড়ার অভ্যাসের বদলে রঙিন বই পড়তে উদ্বুদ্ধ করুন।


✔ সন্তানের হাতে উচ্চপ্রযুক্তির স্মার্টফোন তুলে না দেওয়াই ভালো। খুব প্রয়োজন হলে সাধারণ ফোন ব্যবহার করার অনুমতি দিতে পারেন।


✔ দৈনন্দিন কাজের হিসাব, মিটিং কখন, কোথায় তা লেখার জন্য মুঠোফোনের অ্যাপ ব্যবহারের চেয়ে কিছুদিন ডায়েরিতে হাতে-কলমে লেখার অভ্যাস করুন।


✔ যানজটে বসে স্মার্টফোনে মুখ না গুঁজে ব্যাগে বই রাখতে পারেন। যানজটে স্মার্টফোনে গান না শুনে বা ফেসবুক ব্যবহার না করে বই পড়ার অভ্যাস করুন।


✔ কোনো সামাজিক অনুষ্ঠানে সেলফি কিংবা ফোনে ছবি তোলার বদলে অনুষ্ঠানের অতিথিদের সঙ্গে পরিচিতি বাড়ান আর গল্প করার অভ্যাস করুন।
    

বৃহস্পতিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

💚 সাধারণ জ্ঞানের প্রশ্ন ও উত্তর

💚 G.K 💚
•পৃথিবীর বয়স– ৪৫৪ কোটি বছর। পৃথিবীর মোট আয়তনের জলভাগ- ৭০.৯% এবং স্থলভাগ-২৯.১% ।
•যে গ্রহের ‘উপগ্রহ’ সংখ্যা সবচেয়ে বেশি– বৃহস্পতি (৬৭টি); ২য়- শনি (৬১)
•ইন্দোচীন’ বলা হয়– লাওস, কম্বোডিয়া ও ভিয়েতনাম কে।
•পৃথিবীতে ছিদ্রায়িত রাষ্ট্র ২টি– ১. ইতালি (এর অভ্যন্তরে সানমারিনো ও ভ্যাটিক্যান সিটি) এবং ২. দক্ষিণ আফ্রিকা (এর অভ্যন্তরে ল্যাসেথো) দেশটি অবস্থিত। উল্লেখ, যেসব রাষ্ট্রের ভৌগলিক পরিসরে অন্য কোন রাষ্ট্রের অংশ বিশেষ বা পুরো একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের অবস্থান রয়েছে সেসব রাষ্ট্রকে ছিদ্রায়িত রাষ্ট্র বলে।
•বিশ্বের অধিক সীমান্তের দেশ– চীন ও রাশিয়া (উভয়ের ই ১৪ টি দেশের সাথে সীমান্ত আছে)
•Satellite state – কোন শক্তিশালী রাষ্ট্রের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক প্রভাবাধীন দূর্বলতর রাষ্ট্র। যেমন: নেপাল কে ভারতের Satellite state বলা চলে।
•পৃথিবীতে মহাসাগর– ৫টি; প্রশান্ত মহাসাগর, আটলান্টিক মহাসাগর, ভারত মহাসাগর, উত্তর বা আর্কটিক মহাসাগর এবং দক্ষিণ বা এন্টার্কটিকা মহাসাগর।
---------------------------------------
:: জেনে নিন অজানা কিছু তথ্য !! ::
✔ উইলিয়াম সেক্সপিয়ার তার
 জন্মদিনে মৃত্যু বরণ করেছিলেন।
 ইউটিউবে যত ভিডিও আছে একজন মানুষের
 ১৭০০ বছর লেগে যাবে সব দেখতে।
 একটি গবেষণায় দেখা গেছে iPhone
ইউজাররা সাধারণ মানুষের
 চেয়ে বেশি ওজনের হয়।
 প্রতি ৬
 মিনিটে আমেরিকাতে একটা ধর্ষণের
 রিপোর্ট
 করতে হয়।
 যদি আপনার ৩ বেলা করে ৩ সপ্তাহ
 খাওয়ার
 সামর্থ্য থাকে, তাহলে আপনি পৃথিবীর ১৫%
ধনী মানুষের একজন ।
১) এশিয়ার বৃহত্তম মরুভূমি কোনটি?__গোবি মরুভূম
২) এশিয়ার একমাত্র খ্রিস্টান রাষ্ট্র কোনটি?
 __ফিলিপাইন
৩) এশিয়ার একমাত্রবৌদ্ধ রাষ্ট্র কোনটি?
 __শ্রীলংকা
৪) এশিয়ার কোন দেশে সারা বছর বৃষ্টিপাত হয়?
 __শ্রীলংকা
৫) এশিয়ার কোন দেশে আত্মহত্যার পরিমান বেশি?
 __Japan
৬) এশিয়ার বৃহত্তম সাগর কোনটি?_ দক্ষিণ চীন
 সাগর
৭) পৃথিবীর কোন কোন দেশ দুটি মহাদেশে পরেছে?
তুরোস্ক ও রাশিয়া (এশিয়া ও ইউরোপ মহাদেশে)
৮) পৃথিবীর কোন শহরটি দুটি মহাদেশে পরেছে? ইস্তাম্বুল (এশিয়া ও ইউরোপ)
৯) এশিয়া তথা বিশ্বের কোন গ্রামটি দুটি দেশে অবস্হিত? পানমুনজাম গ্রাম (উত্তর কোরিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়া)
------------------------------------------
♣কিছু গুরুত্বপূর্ণ সাধারণ জ্ঞান ♣
* বাংলায় ইউরোপীয় বণিকদের
 মধ্যে প্রথম কারা এসেছিল? –
পর্তুগিজরা।
* ১৯৩৭ সালের নির্বাচনে সরকার গঠন
 করে কোন দল? -একে ফজলুল হকের
 নেতৃত্বে কৃষক প্রজা পার্টি।
* অসহযোগ আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন
 কে?
-মহাত্মা গান্ধী।
* মাস্টারদা সূর্যসেন কত
 সালে চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুণ্ঠন
 করেন? -১৮ এপ্রিল, ১৯৩০ সালে।
* ফা-হিয়েন কার
 সময়ে ভারতবর্ষে আসেন?
– দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত।
* চীনা পরিব্রাজক হিউ-এ্যান-স্যাঙ
 কবে বাংলায় আগমন করেন? – সপ্তম
 শতকে (৬৩৪ সালে)
 * ‘বিক্রমাদিত্য’ কার উপাধি ছিল? –
দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের।
*সিংহবীর কার উপাধি ছিল? – দ্বিতীয়
 চন্দ্রগুপ্তের।
🔯 সাম্প্রতিক সাধারণ জ্ঞান পার্ট ১🔯
১. সম্প্র্রতি বহুল আলোচিত কুড়িল ফাইওভার আনুষ্ঠানিকভাবে কবে উদ্বোধন করা হয়?
ক. ০৪ আগস্ট ২০১৩+
খ. ০৯ আগস্ট ২০১৩
 গ. ১৪ আগস্ট ২০১৩
 ঘ. ২৪ আগস্ট ২০১৩
২. সম্প্রতি বিশ্বের সবচেয়ে দামী কোম্পানির খেতাব অর্জন করেছে কোন প্রতিষ্ঠান?
ক. মাইক্রোসফট
 খ. অ্যাপল +
গ. ইয়ামাহা
 ঘ. আইবিএম
৩. ইন্টারন্যাশনাল নিউজ সেফটি ইনস্টিটিউটের (আইএনএসআই) ‘কিলিং অব ম্যাসেঞ্জার’ শীর্ষক রিপোর্টে মতে সাংবাদিকদের জন্য বিশ্বের শীর্ষ বিপজ্জনক দেশ কোনটি?
ক. সিরিয়া+
খ. ইরাক
 গ. ভারত
 ঘ. আফগানিস্তান
৪. ২০১৪ সালে পঠিতব্য পাঠ্য পুস্তকে জায়গা করে নেয়া দেশ সেরা ক্রিকেটারের নাম কী?
ক. তামিম ইকবাল
 খ. সাকিব আল হাসান+
গ. আকরাম খান
 ঘ. নাঈমুল ইসলাম দুর্জয়
৫. সাংহাই রেঙ্কিং প্রকাশিত তালিকা অনুযায়ী বিশ্বের শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয় কোনটি?
ক. স্টেনফোর্ড ইউনিভার্সিটি
 খ. ক্যালেফোর্নিয়া ইউনিভার্সিটি
 গ. ক্যামব্রিজ ইউনিভার্সিটি
 ঘ. হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটি+
৬. ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানে কর্মরত নারীদের জন্য মাতৃত্বকালীন ছুটি মাস করার নির্দেশনা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক?
ক. তিন মাস
 খ. পাঁচ মাস
 গ. ছয় মাস+
ঘ. আট মাস
৭. সুপার কম্পিউটারের সুপার দৌড়ে যুক্তরাষ্ট্রকে হটিয়ে দিয়ে সম্প্রতি শীর্ষ স্থান দখল করে কোন দেশ?
ক. যুক্তরাজ্য
 খ. দণি কোরিয়া
 গ. উত্তর কোরিয়া
 ঘ. চীন+
৮. সম্প্রতি প্রকাশিত তথ্য মতে কত জন বাংলাদেশী মালয়েশিয়ায় সেকেন্ড হোম সুবিধা নিয়েছেন?
ক. ২১৩০ জন
 খ. ২৩৭০ জন +
গ. ২৫৮০ জন
 ঘ. ২৮৯০ জন
৯. সম্প্রতি মন্ত্রীসভায় অনুমোদিত ‘বৈদেশিক কর্মসংস্থান ও অভিবাসী আইন-২০১৩’ অনুযায়ী অবৈধভাবে বিদেশ পাঠালে কত বছরের জেল দেয়া হবে?
ক. ৩ বছর
 খ. ৫ বছর
 গ. ৮ বছর
 ঘ. ১০ বছর+
১০. সম্প্রতি প্রকাশিত তথ্য মতে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে দণি এশিয়ায় শীর্ষ দেশ কোনটি?
ক. ভারত+
খ. পাকিস্তান
 গ. শ্রীলংকা
 ঘ. বাংলাদেশ
🔵 Answer Key: 1.a 2.b 3.a 4.b 5.d 6.c 7.d 8.b 9.d 1o.a
-----------------------------------------
🔵 সাধারণ জ্ঞান (বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি)🔵
* মস্তিষ্কের ওজন- ১.৩৬ কেজি ।
* পুর্ণবয়স্ক মানুষের হৃদপিন্ডের ওজন- ৩০০ গ্রাম ।
* স্বর্ণের খাদ বের করতে যে এসিড ব্যবহার করা হয় তার নাম- নাইট্রিক এসিড(২৪তম বিসিএস) ।
* তামা ও দস্তার মিশ্রণে তৈরী হয়- পিতল ।
* হাড় ও দাঁতকে মজবুত করে- ফসফরাস(২৬তম বিসিএস) ।
* মানুষ প্রতিদিন- ১ থেকে ১.৫ লিটার মূত্র নিঃসৃত করে ।
* ডেঙ্গু জ্বরের বাহক কোন মশা- এসিড মশা(৩০তম বিসিএস)।
* চাঁদে কোন শব্দ করলে শোনা যায় না কেন- চাঁদে কোন বায়ুমন্ডল নেই বলে(১৬তম বিসিএস) ।
* শুষ্ক বরফের সংকেত – CO2 (হিমায়িত কার্বন ডাইঅক্সাইড) (২৬তম বিসিএস) ।
* প্রেসার কুকারে রান্না তাড়াতাড়ি হয় কারণ- উচ্চচাপে তরলের স্ফুটনাংক বৃদ্ধি পায়(২৭,১০তম বিসিএস)
* বৈদ্যুতিক বালভের ফিলামেন্ট কোন ধাতু দিয়ে তৈরী- টাংস্টেন(২৯তম বিসিএস) ।
* সমুদ্রের গভীরতা মাপা হয়- ফ্যাদোমিটার দিয়ে(২০তম বিসিএস) ।
সাধারণ জ্ঞান (বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি) -1
* কাঁচা কলা পাকানো হয় – ইথিলিন (C2H4)দিয়ে ।
* প্লাসটিক(PVC)তৈরী হয়- অ্যাসিলিটিন (C2H2)দিয়ে ।
* কাচঁ তৈরির প্রধান কাঁচামাল- বালি ।
* পাতার সবুজ বর্ণ বিবর্ণ হয় – ক্যালসিয়ামের অভাবে ।
* চাঁদে সবচেয়ে বড় গর্তের নাম- ক্লেভিয়াস ।
* শান্ত সমুদ্র অবস্থিত –চন্দ্রে ।
* টেলিভিশন আবিস্কারক(সাদা কালো)- জন লগি বেয়ার্ড(জাতীয়তা স্কটিশ)আবিস্কারের সাল- ১৯২৩ ইং আবিস্কারকের জন্ম-১৮৮৮ ইং আবিস্কারকের মৃত্যু ১৯৪৬ ইং ।
* টেলিভিশন আবিস্কারক(রঙিন) জন লগি বেয়ার্ড(জাতীয়তা স্কটিশ)আবিস্কারের সাল- ১৯২৮ ইং আবিস্কারকের জন্ম- ১৮৮৮ ইং আবিস্কারকের মৃত্যু ১৯৪৬ ইং ------------------------------------------


🌏 বিশ্বের ক্ষুদ্রতম🌏

দেশ : ভ্যাটিকান সিটি
মহাদেশ : ওশেনিয়া
মুসলিম দেশ : মালদ্বীপ
দিন : ২২ ডিসেম্বর (উত্তর গোলার্ধে)
রাত : ২১ জুন (উত্তর গোলার্ধে)
নদী : ডি রিভার (যুক্তরাষ্ট্র)
পাখি : হামিং বার্ড
মহাসাগর : আর্কটিক মহাসাগর
গ্রহ : বুধ
গির্জা : চ্যাপেন্স অব সান্তা-ইসাবেল
(ভ্যাটিকান সিটি)
ফুল : পিলিয়া মাইক্রোফোলিয়া
প্রজাতন্ত্র : নাউরু
মাছ : ইনষ্ট্যান্ট ফিস (ওজন ১মি. গ্রাম)
সাবমেরিন : সেরাফিনা (দৈর্ঘ্য ৪০ সেমি)


বুধবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

💚 বিভিন্ন দিবস এক নজরে





বিশ্ব কুষ্ঠ দিবস- জানুয়ারি মাসের শেষ রবিবার
বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস- ২ জানুয়ারি
বিশ্ব শিশু ক্যান্সার দিবস- ২৫ জানুয়ারি
 আন্তর্জাতিক শুল্ক দিবস- ২৬ জানুয়ারি
 বিশ্ব জলাভূমি দিবস- ২ ফেব্রুয়ারী
 বিশ্ব ক্যান্সার দিবস- ৪ ফেব্রুয়ারী
    ১২ ফেব্রুয়ারি- বিশ্ব ডারউইন দিবস
    আন্তর্জাতিক রেডিও দিবস – ১৩ ফেব্রুয়ারি
    বিশ্ব ভালোবাসা দিবস- ১৪ ফেব্রুয়ারী
    বিশ্ব সামাজিক ন্যায় বিচার দিবস- ২০ ফেব্রুয়ারী
    আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস- ২১ ফেব্রুয়ারী
    বিশ্ব স্কাউট দিবস- ২২ ফেব্রুয়ারী
    আল কুদস দিবস- ২৪ ফেব্রুয়ারী
    কমনওয়েলথ দিবস- মার্চ মাসের দ্বিতীয় সোমবার
    আন্তর্জাতিক নারী দিবস- ৮ মার্চ
    বিশ্ব কিডনি দিবস- ৯ মার্চ
    বিশ্ব পাই দিবস – ১৪ মার্চ
    বিশ্ব ক্রেতা দিবস- ১৫ মার্চ
    বিশ্ব বন দিবস- ২১ মার্চ
    আন্তর্জাতিক বর্ণবৈষম্য দিবস- ২১ মার্চ
    বিশ্ব কবিতা দিবস- ২১ মার্চ
    বিশ্ব পানি দিবস- ২২ মার্চ
    বিশ্ব আবহাওয়া দিবস- ২৩ মার্চ
    বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস- ২৪ মার্চ
    বিশ্ব নাট্য দিবস- ২৭ মার্চ  
বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস- ০৭ এপ্রিল
    বিশ্ব হিমোফেলিয়া দিবস- ১৭ এপ্রিল
    বিশ্ব যুবসেবা দিবস- ২১ এপ্রিল
    বিশ্ব ধরিত্রী দিবস- ২২ এপ্রিল
    বিশ্ব মেধা সম্পদ দিবস- ২৬ এপ্রিল
    বিশ্ব শিশু দিবস- ২৭ এপ্রিল
    আন্তর্জাতিক নৃত্য দিবস- ২৯ এপ্রিল
    মা দিবস – মে মাসের দ্বিতীয় রবিবার
    মে দিবস (শ্রমিক দিবস)- ০১ মে
    বিশ্ব সংবাদপত্রের স্বাধীনতা দিবস- ০৩ মে
    (সফটওয়ার স্বাধীনতা দিবস)
    বিশ্ব ন্যায্য বাণিজ্য দিবস- ০৪ মে
    বিশ্ব হাঁপানি দিবস- ০৪ মে
    বিশ্ব রেডক্রস দিবস- ৮ মে
    আন্তর্জাতিক থ্যালাসেনিয়া দিবস- ৮ মে
    আন্তর্জাতিক প্রেস ফ্রিডম ডে – ৮ মে
    বিশ্ব পরিযায়ী পাখি দিবস – ১০ ও ১১ মে
    আন্তর্জাতিক সেবিকা দিবস- ১২ মে
    আন্তর্জাতিক পরিবার দিবস- ১৫ মে
    বিশ্ব টেলিযোগাযোগ দিবস- ১৭ মে
    বিশ্ব উচ্চ রক্তচাপ দিবস- ১৭ মে
    বিশ্ব জীববৈচিত্র্য দিবস- ২২ মে
    বিশ্ব নিরাপদ মাতৃত্ব দিবস- ২৮ মে
    বিশ্ব ধূমপান বর্জন দিবস- ৩১ মে
    বিশ্ব মা দিবস- মে মাসের দ্বিতীয় রবিবার
    বিশ্ব পরিবেশ দিবস- ০৫ জুন
    আন্তর্জাতিক মহাসাগর দিবস- ৮ জুন
    বিশ্ব শিশুশ্রম প্রতিরোধ দিবস- ১২ জুন
    বিশ্ব রক্তদাতা দিবস- ১৪ জুন
    বিশ্ব মরুময়তা দিবস- ১৭ জুন
    আন্তর্জাতিক উদ্বাস্তু দিবস- ১৯ জুন
    বিশ্ব শরণার্থী দিবস- ২০ জুন
    আন্তর্জাতিক অলিম্পিক দিবস- ২৩ জুন
    আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবস- ২৬ জুন
    বিশ্ব বাবা দিবস- জুন মাসের দ্বিতীয় রবিবার
    আন্তর্জাতিক সমবায় দিবস- ০১ জুলাই
    বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস- ১১ জুলাই
    আন্তর্জাতিক বন্ধুত্ব দিবস- আগষ্ট মাসের প্রথম রবিবার
    বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ দিবস- ১ আগষ্ট
    হিরোশিমা দিবস- ৬ আগষ্ট
    নাগাসাকি দিবস- ৯ আগষ্ট
    বিশ্ব আদিবাসী দিবস- ৯ আগষ্ট
    আন্তর্জাতিক যুব দিবস- ১২ আগষ্ট
    বিশ্ব আলোকচিত্র দিবস- ১৯ আগষ্ট
    বিশ্ব স্বাক্ষরতা দিবস- ৮ সেপ্টেম্বর
    বিশ্ব আত্মহত্যা প্রতিরোধ দিবস- ১০ সেপ্টেম্বর
    বিশ্ব গণতন্ত্র দিবস- ১৫ সেপ্টেম্বর
    পর্যটন দিবস- ২৭ সেপ্টেম্বর
    তথ্য অধিকার দিবস- ২৮ সেপ্টেম্বর
    অন্ধত্ব/সাদা ছড়ি দিবস- অক্টোবর মাসের ২য় বৃহস্পতিবার (২০১১ সালে ১৩ অক্টোবর)
    প্রবীণ দিবস- ১ অক্টোবর
    শিক্ষক দিবস- ৫ অক্টোবর
    ডাক দিবস- ৯ অক্টোবর
    মানসিক স্বাস্থ্য দিবস- ১০ অক্টোবর
    দর্শন দিবস- ১১ অক্টোবর
    শিশু দিবস- ১৪ অক্টোবর  
বিশ্ব হাত ধোওয়া দিবস- ১৫ অক্টোবর
    খাদ্য দিবস- ১৬ অক্টোবর
    বিশ্ব রজঃক্ষান্তি দিবস- ১৮ অক্টোবর
    ক্যাপস্‌ লক ডে- ২২ অক্টোবর
    জাতিসংঘ দিবস- ২৪ অক্টোবর
    সড়ক দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের স্মরণে দিবস- নভেম্বর এর ৩য় রবিবার (২০১১ সালে ২০ নভেম্বর)
    বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস- ১৪ নভেম্বর
    সহিষ্ণুতা দিবস- ১৬ নভেম্বর
    টয়লেট দিবস- ১৯ নভেম্বর
    শিশু দিবস- ২০ নভেম্বর
    টেলিভিশন দিবস- ২১ নভেম্বর
    সংহতি দিবস- ২৯ নভেম্বর
    এইডস দিবস- ১ ডিসেম্বর
    দাসপ্রথা বিলোপ দিবস- ২ ডিসেম্বর
    বিকলাঙ্গ/পঙ্গু/প্রতিবন্ধী দিবস- ৩ ডিসেম্বর
    দুর্নীতি বিরোধী দিবস- ৯ ডিসেম্বর
    মানবাধিকার দিবস- ১০ ডিসেম্বর
    প্রবাসী দিবস- ১৮ ডিসেম্বর

শনিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

💚 ভাগ করুণ ৩ সেকেন্ডে,চমৎকার টেকনিক



❖ ক্যালকুলেটর ছাড়া যে কোন
 সংখ্যাকে 5 দিয়ে ভাগ করার টেকনিক

============================
 টেকনিকঃ 5 দিয়ে যে সংখ্যাকে
 ভাগ করবেন তাকে 2 দিয়ে গুণ করুন
 তারপর ডানদিক থেকে 1 ঘর আগে
 দশমিক বসিয়ে দিন, কাজ শেষ।
(০১) 13/5= 2.6) (13*2=26)
 (০২) 213/5=42.6
 (০৩) 0.03/5= 0.006
 (০৪) 333,333,333/5 = 66,666,666.6
 (০৫) 12,121,212/5= 2,424,242.4
------------------------------------------
❖ ক্যালকুলেটর ছাড়া যে কোন
 সংখ্যাকে 25 দিয়ে ভাগ করার টেকনিক।

===========================
 টেকনিকঃ 25 দিয়ে যে সংখ্যাকে
 ভাগ করবেন তাকে 4 দিয়ে গুণ করুন
 তারপর ডানদিক থেকে 2 ঘর আগে
 দশমিক বসিয়ে দিন। কাজ শেষ!!!
০১. 210/25 = 8.40 (210*4=840)
০২. 0.03/25 = 0.0012
০৩. 222,222/25 = 8,888.88
০৪. 13,121,312/25 = 524,852.48
------------------------------------------
❖ ক্যালকুলেটর ছাড়া যে কোন
 সংখ্যাকে 125 দিয়ে ভাগ করার একটি
টেকনিক।

============================
 টেকনিকঃ 125 দিয়ে যে সংখ্যাকে
 ভাগ করবেন তাকে 8 দিয়ে গুণ করুন
 তারপর ডানদিক থেকে 3 ঘর আগে
 দশমিক বসিয়ে দিন। কাজ শেষ!!!
 (০১) 7/125 = 0.056 (7*8=56)
 (০২) 111/125 = 0.888
 (০৩) 600/125 = 4.800

💚 কমনযোগ্য জেনারেল নলেজের ৫০ টি প্রশ্ন-উত্তর

1.2016সালের কোপা আমেরিকা কোন দেশ জিতেছে?
Ans. চিলি
2.2016 সালের IPL চ্যাম্পিয়ন হল কোন দল?
Ans.সানরাইজ্ হায়দ্রাবাদ।
3.ভারতের কোন হাইকোর্ট 2016 সালের 13ই মার্চ তার 150 তম প্রতিষ্ঠা দিবস উৎযাপন করলো?
Ans. এলাহাবাদ হাইকোর্ট
4.রিজার্ভ ব্যাঙ্কের নবনিযুক্ত ডেপুটি গভর্নরের নাম কি?
Ans. N.S বিশ্বনাথন।
5.রিজার্ভ ব্যাঙ্কের বর্তমান গভর্নর উরজিৎ প্যাটেল কততম গভর্নর?
Ans.24 তম
6. সরকার 2000 এবং 500 টাকার নোট বাতিলের সিদ্ধান্ত কত তারিখে ঘোষণা করেছিল?
Ans.8ই নভেম্বর 2016।
 7. "জাতীয় কিষান দিবস" কত তারিখে পালিত হয়?
Ans.23rd December.
 8."পতাকা দিবস" কত তারিখে পালিত হয়?
Ans. 7th December.
 9."প্রবাসী ভারতীয় দিবস" কত তারিখে পালিত হয়?
Ans. 9th January.
 10. 2023 সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেট কোন দেশে অনুষ্ঠিত হবে?
Ans. ভারত।
11. 2020 সালের অলিম্পিক গেম কোন দেশে অনুষ্ঠিত হবে?
Ans. টোকিও, জাপান
12.অতনু দাস কোন খেলার সাথে যুক্ত?
Ans. আর্চারি
13.দীপা কর্মকার কোন ভারতের রাজ্যের খেলোয়াড়?
Ans. ত্রিপুরা
14. 2016 সালের সাহিত্যে নোবেল পুরষ্কার কে পেলেন?
Ans. বব ডিলান(মার্কিনযুক্তরাষ্ট্র) 15. 2016 সালের চিকিৎসা বিজ্ঞানে নোবেলজয়ী কে হলেন?
Ans. ইয়োশিনোরি ওশুমি (জাপান)
16. "যশভারতী পুরষ্কার " ভারতের কোন রাজ্য সরকার প্রদান করেন?
Ans. উত্তরপ্রদেশ
17.2016 সালের "একলব্য পুরষ্কারে" কে ভূষিত হলেন?
Ans. ওড়িশার দৌড়বিদ সর্বাণী নন্দ।
18. 43 তম পিপলস চয়েস অ্যাওয়ার্ডে ভারতের কে ভূষিত হলেন?
Ans.প্রিয়াঙ্কা চোপড়া।
19. FIFA RANKING- এ বর্তমানে ভারতের স্থান কত?
Ans.135.
 20.2026 সালের ফুটবল বিশ্বকাপ 32 দলের পরিবর্তে কটি দল খেলবে?
Ans.48
 21.চায়না ওপেন ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্টে মহিলা বিভাগে কে জয়ী হলেন?
Ans. পি. ভি. সিন্ধু।
22."BHIM " কথাটির পুরো অর্থ কি?
Ans. Bharat interface for money.
 23.http.কথাটির পুরো অর্থ কি?
Ans. Hyper Text Markup Language.
 24.FDI কথাটির পুরো অর্থ কি?
Ans.Foreign Direct Investment.
 25.JKLF কথাটির পুরো অর্থ কি?
Ans.Jammu and Kashmir Liberation Front
 26." সবরমতি আশ্রম" কোথায় অবস্থিত?
Ans.আমেদাবাদ
27.বিশ্ববিখ্যাত খাজুরাহো মন্দির কোথায় অবস্থিত?
Ans. মধ্যপ্রদেশ
28.সাঁচী স্তুপ কোথায়?
Ans. ভোপাল
29.রাজস্থানের কোন শহরকে "হোয়াইট সিটি" বলা হয়?
Ans. উদয়পুর
30.ভিয়েতনামের রাজধানী এবং মুদ্রার নাম কি?
Ans.রাজধানী -হ্যানয়, মুদ্রা-ডং।
31.ফিলিপিন্স এর রাজধানী শহর এবং মুদ্রার নাম কি?
Ans.রাজধানী -ম্যানিলা, মুদ্রা-পেসো।
32.রাজ্যসভার সভাপতি হতে সর্বনিম্ন কত বছর বয়স প্রয়োজন?
Ans.30 বছর।
33. রাষ্টপ্রতি পদত্যাগ করতে চাইলে তার পদত্যাগপত্র কার কাছে জমা দেবেন?
Ans.উপরাষ্ট্রপতি
34.কোন বিল অর্থবিল কি না কে ঠিক করেন?
Ans.লোকসভার স্পিকার।
35.ভারতের প্রাচীনতম ভঙ্গিল পর্বতের নাম কি?
Ans. আরাবল্লী
36.মহাকাল পর্বতের সবোর্চ্চ শৃঙ্গের নাম কি?
Ans.অমরকণ্টক
37. "লেকটাক হ্রদ" কোন রাজ্যে অবস্থিত?
Ans.মণিপুর
38."হড্রু জলপ্রপাত" কোন রাজ্যে এবং কোন নদীর গতিপথে অবস্থিত ?
Ans.ঝাড়খণ্ড এবং সুবর্ণরেখা নদী।
39".চুয়াড় বিদ্রোহ" কত সালে হয়েছিল?
Ans.1799 খ্রীঃ
40".দাগ ও হুলিয়া" প্রথার প্রবর্তন কে করেন?
Ans.আলাউদ্দিন খিলজী।
41.মহাকবি কালিদাস কোন ধর্মাবলম্বী ছিলেন?
Ans.শৈব
42."কৌনজের যুদ্ধ" কবে কাদের মধ্যে হয়?
Ans.1540 সালে, শেরশাহ ও হুমায়ন।
43. "গদর পার্টির" প্রতিষ্ঠাতা কে? Ans.লালা হরদয়াল।
44."হিদাসপিসের যুদ্ধ" কত সালে হয়?
Ans. 326 খ্রীঃ পূর্বাদে।
45.1 ন্যানোমিটার = কত?
Ans.10*-9 মিঃ
46.1kb=কত বাইট?
Ans.1024 বাইট।
47.জন্ডিসে শরিরের কোন অংশ আক্রান্ত হয় ?
Ans.লিভার।
48.ইউরিয়া শরিরের কোন অংশে উৎপন্ন হয়?
Ans.লিভার /যকৃত
49.ভিটামিন C এর রাসায়নিক নাম কি?
Ans.অ্যাসকরবিক অ্যাসিড।
50.মানুষের শরিরে "কিডনিষ্টোন" সাধারণত কোন রাসায়নিকে গঠিত?
Ans.ক্যালসিয়াম অক্সোলেট।
 সকলের ভালোভাবে পরীক্ষা দেওয়ার জন্য অনেক শুভকামনা রইলো

শুক্রবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

💚 স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায়

✔নেতিবাচক চিন্তা করুন
নেতিবাচক চিন্তা মন থেকে ঝেড়ে ফেলুন। সন্দেহবাতিক মন মস্তিষ্কের ক্ষতি করে। মনের সঙ্গে মস্তিষ্কের যোগাযোগটা খুব গভীর। তাই মনের পরিচর্যা করুন। নিজেকে নিয়োজিত রাখুন সৃষ্টিশীল কাজে।
✔রাগকে নিয়ন্ত্রণ করুন
ক্রোধ বা রাগ মন ও মস্তিষ্কের শত্রু। আমরা যখন রেগে যাই তখন শরীরে নিঃসৃত হয় বিশেষ এক ধরনের রাসায়নিক যৌগ যা আমাদের মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা কমিয়ে দেয়।
✔মেডিটেশন করুন
নিয়ম করে দিনের কিছু সময় মেডিটেশন করুন। যোগ ব্যায়াম করতে পারেন। সম্ভব না হলে অন্তত সকাল-সন্ধ্যা খোলা ময়দানে হাঁটুন। এ অভ্যাসগুলো মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বাড়ায়। মস্তিষ্কের তথ্য ধারণ ক্ষমতা বাড়ায়। স্মরণশক্তি মূলত নির্ভর করে আমাদের চিন্তা করার ক্ষমতার ওপর। মেডিটেশন আমাদের চিন্তা করার ক্ষমতা বাড়ায়।
✔পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন
সারাক্ষণ কাজ আমাদের মস্তিষ্ককে ক্লান্ত করে তোলে। ক্লান্তি মস্তিষ্কের কাজ করার ক্ষমতাকে কমিয়ে দেয়। তাই পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন। প্রতিদিন গড়ে ছয়-সাত ঘণ্টা ঘুমান। দীর্ঘ কাজের ফাঁকে একটু ব্রেক দিন। কাজে মনোনিবেশ করা সহজ হবে।

বৃহস্পতিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

পড়া মুখস্ত করার অসাধারণ কিছু কৌশল

পড়া মুখস্ত করার অসাধারণ কিছু কৌশল
দুই দিন আগে কি পড়েছিলেন ভুলে গেছেন। কিন্তু গত ঈদে কই নামাজ পড়েছিলেন, কয়েক বছর আগে এসএসসি রেজাল্টের সময় কই ছিলেন, ঠিকই মনে আছে। তারমানে আপনার পড়ালেখা মনে না থাকলেও, বাকি সব ঠিকই মনে থাকে। তাই বাকি সব মনে রাখার স্টাইলে খুব সহজেই পড়ালেখা মনে রাখতে পারবেন
-
01: আগ্রহ নিয়ে খালি মাথায় পড়তে বসুন: খেলা, মুভি দেখার জন্য আপনি যেমন আগ্রহ নিয়ে, জিতার আশা নিয়ে বসো। পড়ার সময়ও একইভাবে, নিজের ভিতর থেকে আগ্রহ নিয়ে, পড়া কঠিন, মনে থাকে না, বুঝি না- এইসব ভুলে, খালি মাথা নিয়ে বসতে হবে। সেই জন্য ভোরে উঠে পড়তে বসলে মাথা ক্লিন থাকে এবং পড়া দ্রুত মাথায় ঢুকে।
02: ছোট ছোট অংশে ভাগ করে পড়ুন: খুব সিম্পল একটা উদাহরণ দেই। ধরুন আপনার একটা ফোন নাম্বার মনে রাখা দরকার। এখন ০১৭১৭৬৫৩৯২২ পুরাটা একসাথে পড়লে দুই মিনিট পরেই ভুলে যাবা। তাই ভেঙ্গে ভেঙ্গে ০১৭১৭ – ৬৫৩ – ৯২২ স্টাইলে পড়ুন। পড়ার সময় চিন্তা করুন- “০১৭১৭ (আধা সেকেন্ড দম নিয়ে) ৬৫৩ (আধা সেকেন্ড দম নিয়ে) ৯২২”, তাহলে মনে রাখা সহজ হবে। এরপর নাম্বারটা ব্রেইনে সেট করার টার্গেট নিয়ে খেয়াল করে করে তিনবার পড়ুন। দুইবার না দেখে কাগজে লিখুন। দেখবেন এক মাসেও এই নাম্বার ভুলবেন না। শুধু ফোন নাম্বার না, বড় সাইজের প্রকারভেদ, ব্যবসায় নীতি, বিশাল প্রমাণ এই সিস্টেমে ভাগ ভাগ করে পড়ুন।
03: মেইন পয়েন্টকে ক্লু হিসেবে ব্যবহার করুন: যেমন ধরুন নিউটনের দ্বিতীয় সূত্র- “কোন বস্তুর ভরবেগের পরিবর্তনের হার প্রযুক্ত বলের সমানুপাতিক এবং বল যে দিকে ক্রিয়া করে বস্তুর ভরবেগের পরিবর্তন সেদিকেই ঘটে।” পড়ার সময় নিজেই নিজেকে জিজ্ঞেস করবেন- এই সূত্রের মেইন পয়েন্ট কি? একটু খেয়াল করলেই বুঝতে পারবেন এই সূত্রের মেইন পয়েন্ট হচ্ছে- “ভরবেগের পরিবর্তন”। এবং ভরবেগের পরিবর্তনের দুইটা বৈশিষ্ট্য বলছে। এক: ভরবেগের পরিবর্তন- বলের সমানুপাতিক। দুই: ভরবেগের পরিবর্তন- বলের দিকে।
এখন আপনার ব্রেইনে সূত্রের নামের সাথে মেইন পয়েন্টের কানেকশন সেট করা লাগবে। যাতে সূত্রের নাম শুনার সাথে সাথেই মূল বিষয়বস্তু ব্রেইনে ভেসে উঠে। সেজন্য প্রথমে সূত্রের নাম লিখবেন তারপর কোলন(:) দিয়ে মেইন পয়েন্ট লিখবেন। অনেকটা এইভাবে “নিউটনের দ্বিতীয় সূত্র: ভরবেগের পরিবর্তন- বলের সমানুপাতিক, বলের দিকে”। এরপর থেকে যতবার সূত্রের নাম দেখবেন ততবার কানেকশন এবং ক্লু দিয়ে পুরা সূত্র ইজিলি মনে করতে পারবেন।
 যদি হাইলাইটার, কলম বা পেন্সিল দিয়ে দাগিয়ে পড়ার অভ্যাস থাকে, তাহলে শুধু মেইন পয়েন্ট বা ক্লু গুলাকে দাগান। যাতে রিভাইজ দেয়ার সময় চোখ আগে দাগানো অংশের নিচে চলে যায়।
04: পড়ার টপিকের সাথে লাইফের ঘটনা মিশাও: আপনি এক সপ্তাহ আগে কি খাইছিলেন ভুলে গেছো। কিন্তু কয়েক মাস আগে ঈদের দিন সকালে কি খাইছিলেন বা কয়েক বছর আগে এসএসসি রেজাল্টের সময় কই ছিলেন, ঠিকই মনে আছে। তারমানে কোন কিছুর সাথে ইমোশন বা ইস্পেশাল আগ্রহ থাকলে সেই জিনিস আমরা ভুলি না। সো, প্ৰত্যেকটা চ্যাপ্টারের গুরুত্বপূর্ণ জিনিসের সাথে একটা ইমোশন বা লাইফের স্পেশাল ঘটনা মিশাতে পারলে সেই জিনিস সহজে ভুলবেন না।
 ধরুন, ফিজিক্সের F = ma সূত্র পড়ার সময় ভাবলা- বাসা থেকে মেসে আসার সময় আমি যে বল দিয়ে আমার লাগেজটাকে টানতেছিলেনম সেই বল (Force) ছিলো F, লাগেজের মধ্যে যা যা ছিলো সেগুলার ভর(mass) হচ্ছে m আর a হচ্ছে আমার বলের কারণে লাগেজ যে ত্বরণ(acceleration) হইছিলো। তাই লাগেজ টানার সময় আমি F = ma পরিমাণ কাজ করছি। আর আমি যেহেতু জুনের ১১ তারিখ বাসা থেকে মেসে উঠছিলেনম তাই জুনের ১১ তারিখ আমার F=ma দিবস। দেখছো, কোন ঘটনা বা স্মৃতির সাথে পড়াকে মিলাতে পারলে সেটা মনে রাখা অনেক সহজ এবং মজার হয়ে যায়।
05: যত বেশি লিখে লিখে পড়বে তত ভালো: দেখে দেখে পড়ার চাইতে হালকা সাউন্ড বা মনে মনে উচ্চারণ করে পড়া ভালো। কন্সট্রেশন বেশিক্ষণ থাকে। তবে অংক, সূত্রের প্রমাণ, জটিল গ্রাফ অবশ্যই লিখে লিখে পড়বা। দশবার রিডিং পড়ার চাইতে একবার লিখে পড়া বেশি ইফেক্টিভ। যদিও সবকিছু ১০০% লিখে লিখে পড়তে গেলে বেশি সময় লেগে যাবে। তাই গুরুত্বপূর্ণ সূত্র, প্রমাণ বা থিওরি অন্তত একবার না দেখে লিখবে। ম্যাথ কখনোই সমাধান সামনে খোলা রেখে করবেন না। বরং পাশের রুমে রাখবা। যতবার আটকে যাবা ততবার উঠে গিয়ে দেখে আসবা। তারপরেও না দেখে দেখে করার প্রাকটিস করুন নচেৎ পরীক্ষার হলে গিয়ে আটকে যাবা।
06: নিজেই নিজের টিচার হয়ে যাও: ক্লাসের বন্ধুদের সাথে আড্ডায় পড়ালেখার টপিক নিয়ে আলোচনা করুন। কোন কিছু পড়া শুরু করার আগে কোন ফ্রেন্ডের কাছ থেকে বুঝে নিতে পারলে- পড়া বুঝা ও মনে রাখা অনেক সহজ এবং দ্রুত হয়। আর ফ্রেন্ড খুঁজে না পাইলে নিজেই নিজের টিচার হয়ে নিজেকে কোন জিনিস বুঝানোর চেষ্টা করুন। কারো কাছে পড়া বুঝতে গেলে তার কাছে ১ ঘন্টার বেশি থাকবা না। আপনি কাউকে পড়া বুঝাতে গেলে গেলে, ১ ঘন্টার বেশি সময় দিবা না।
07: পড়ার টেবিল, পড়ার রুম: যে সাবজেক্ট পড়বা সেই সাবজেক্টের বই ছাড়া অন্য বই টেবিলে রাখা যাবে না। পড়ার টেবিল দরজার পাশে, ড্রয়িং রুমে রাখবা না। মানুষ আসতে যাইতে ডিস্টার্ব হবে। আবার বারান্দা বা জানালার পাশেও পড়ার টেবিল রাখবা না। নচেৎ কিছুক্ষণ পর পর বাইরে তাকিয়ে নিজের অজান্তেই ১৫-২০ মিনিট নষ্ট করে ফেলবা। পড়ার রুমে কোন ইলেক্ট্রনিক্স যেমন টিভি, ল্যাপটপ, কম্পিউটার, মোবাইল ফোন রাখা যাবে না। মোবাইল বন্ধ করে পাশের রুমে রেখে আসবা। পড়ার সময় ডিকশনারি ব্যবহার করা লাগলে প্রিন্ট করা ডিকশনারি ব্যবহার করবেন।
08: রঙ্গিন করে এঁকে পড়ুন : অনেকগুলা বৈশিষ্ট্য, পার্থক্য, প্রকারভেদ মনে না থাকলে। সেগুলার প্রথম বর্ণ দিয়ে একটা শব্দ বা ছন্দ তৈরি করুন ফেলো। ভূগোল বা বিজ্ঞানের কঠিন কোন চিত্র বা গ্রাফ থাকলে, গ্রাফের কিছু অংশ কালো, কিছু অংশ নীল, কিছু অংশ লাল রঙের কলম/পেন্সিল দিয়ে আঁকলে, গ্রাফ মনে রাখা সহজ হবে। কোন চ্যাপ্টারের গুরুত্বপূর্ণ গ্রাফ, বিদঘুটে পয়েন্টগুলো কয়েকটা গ্রুপে ভাগ করে আলাদা কালারের কলম দিয়ে খাতায় লিখো। তারপর রিকশায়, বাসে বা সেলুনে চুল কাটার সময় সেই খাতা খুলে সামনে রেখে দিবা। ব্যস, ফ্রি ফ্রি রিভাইজ দেয়া হয়ে যাবে।
 ইম্পরট্যান্ট চার্ট, পয়েন্টগুলা কাগজে লিখে দেয়ালে ঝুলিয়ে রাখো। কয়েকটা গ্রাফ সিলিং এ লাগিয়ে দাও। যাতে দিনের বেলায় বিছানায় শুইলে সেগুলা দেখে দেখে রিভাইজ দেয়া যায়। আর মশারির ভিতর শোয়া লাগলে, মশারির উপরে বই বা খাতা রেখে ভিতর থেকে শুয়ে শুয়ে রিভিশন দাও।
09: রিভাইজ, রিভাইজ এন্ড রিভাইজ: গবেষণায় দেখা গেছে- আমরা আজকে সারাদিনে যত কিছু, দেখি, শুনি, জানি বা পড়ি তার ৫দিন পরে চারভাগের তিনভাগই ভুলে যাই। তবে এই ভুলে যাওয়া ঠেকানোর জন্য অনেকগুলা ট্রিকস আছে। যেমন- ৪৫ মিনিট পড়ে ১৫ মিনিটের নিবা এবং সেই ব্রেকে পড়াটা মনে মনে রিভাইজ দাও এবং কোথাও আটকে গেলে আরেকবার দেখে নাও। এবং আজকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু পড়লে আগামীকাল ঘুমানোর আগে এই জিনিস ২০মিনিটে রিভাইজ দিয়ে দিবা। তারপর এক সপ্তাহ পরে আরেকবার রিভাইজ দিলে এই পড়ার ৯০% জিনিস এক মাস পর্যন্ত আপনার মনে থাকবে।
 প্রত্যেকটা সাবজেক্টের গুরুত্বপূর্ণ জিনিস, ক্লু, সামারি পয়েন্টগুলা আলাদা আলাদা খাতায় লিখে রাখবা। চ্যাপ্টার ওয়াইজ। তারপর টিউশনি যাওয়ার পথে- রিক্সায়, বাসে, এমনকি স্টুডেন্টকে অংক করতে দিয়ে সেই খাতা দেখতে থাকবা।
 যে জিনিসটা আজকে পড়ছো সেটা- গোসল, ভাত খাওয়া, সিঁড়ি দিয়েই নামা, বাসের জন্য অপেক্ষা, এমনকি বাথরুম করার সময় চিন্তা করবেন। যতবেশি চিন্তা করবেন, যতবেশি মনে মনে রিভাইজ দিবা তত বেশি মনে থাকবে।
10: বইয়ের পিছনে সামারি লিস্ট: প্রায় সব বইয়ের পিছনেই দুই-এক পাতা সাদা পৃষ্ঠা থাকে। আর না থাকলে স্কচ-টেপ বা পিন দিয়ে লাগিয়ে নিবা। তারপর যে জিনিসগুলা ভুলে যাওয়ার চান্স বেশি বা পরে ভালো করে রিভিশন না দিলে পরীক্ষার হলে লিখতে পারবেন না- সেগুলা পেইজ নাম্বার সহ বইয়ের পিছনের সাদা কাগজে লিখে রাখবা। যাতে ৩-৪ ঘন্টা রিভিশন দেয়ার সুযোগ পাইলে, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জিনিসগুলা পৃষ্ঠা নম্বর দিয়ে খুব সহজেই খুঁজে বের করে রিভিশন দিতে পারো।

💚 গণিতের চারটি কঠিন বিষয়ের সহজ সমাধান!



বানরের বাঁশে ওঠা সংক্রান্ত‬
এই সকল অংক গুলো জানার জন্য শুধু মাত্র ১টি টেকনিক মনে রাখুন। এটাইপের ১টি অংক প্রাইমারীতে থাকে। ভাগ্য ভালো হলে কমন পড়ে যেতে পারে।
 যেমনঃ
 ১. যখন বানর তৈলাক্ত বাশের মাথায় নির্দিষ্ট সময় উঠে এবং নির্দিষ্ট সময়ে নামে তখন-
প্রয়োজনীয় সময়={(মোট দৈর্ঘ্য-নির্দিষ্ট সময় যতটুকু উঠে)÷(নির্দিষ্ট সময় যতটুকু উঠে -)}*২+১
উদাহারনঃ
‪‎প্রশ্নঃ একটি‬ বানর ৯২ ফুট উচু একটা তৈলাক্ত বাশ বেয়ে উপরে উঠতে লাগল। বানরটি প্রথম মিনিটে ১২ ফুট ওঠে, কিন্তু দ্বিতীয় মিনিটে ৮ ফুট নেমে যায়। বাশের মাথায় উঠতে বানরটির কত মিনিট সময় লাগে?
‪শর্টটেকনিক‬:
প্রয়োজনীয় সময়={(মোট দৈর্ঘ্য-নির্দিষ্ট সময় যতটুকু উঠে)÷(নির্দিষ্ট সময় যতটুকু উঠে -)}*২+১
={(৯২-১২)÷(১২-৮)}*২+১=(৮০/৪)*২+১
=৪১মিনিট (উঃ)
maxresdefault
পিপা ট্যাংক  চৌবাচ্চা সংক্রান্ত‬
‪মাত্র ২টি___গুরুত্বপুর্ণ‬ টেকনিক মনে রাখলেই,,, টেকনিকে এই ধরনের সকল অংক করা সম্ভব।
১. যখন কোন পিপা/ ট্যাংক দুইটি নলের ১টি পানি দ্বারা পূর্নকরণ এবং অপর অপসারণরত থাকে তখন –
পিপা/ ট্যাংক পূর্ণ বা খালি হতে প্রয়োজনীয় সময়=mn÷(m-n)
এখানে, m=২য় নল দ্বারা ব্যয়িত সময়
n= ১ম নল দ্বারা ব্যয়িত সময়
যেমন-
#প্রশ্নঃএকটি চৌবাচ্চা একটি নল দ্বারা ১০ ঘন্টায় পূর্ন হয়। তাতে একটি ছিদ্র থাকায় পূর্ণ হতে ১৫ ঘন্টা লাগে। ছিদ্র দ্বারা চৌবাচ্চাটি খালি হতে কত সময় লাগবে?
শর্টটেকনিক:
 (১৫*১০) ÷ (১৫-১০)= ৩০ঘন্টা
২. যখন দুইটি নল দ্বারা চৌবাচ্চা পূর্ণ হয় তখন-
প্রয়োজনীয় সময়= mn÷(m+n)
যেমন-
প্রশ্নঃএকটি চৌবাচচা দুটি নল দ্বারা যথাক্রমে ২০ এবং ৩০ মিনিটে পূর্ণ হয়।দুটি নল এক সংগে খুলে দিলে চৌবাচ্চাটি কত সময়ে পূর্ণ হবে?
শর্টটেকনিক:
প্রয়োজনীয় সময়= mn÷(m+n)
 =৩০*২০÷(৩০+২০)=১২ মিনিট


নৌকা ও স্রোত সংক্রান্ত‬ গনিত
১. নৌকার বেগ-
V=(স্রোতের অনুকূলে নৌকার বেগ(x)+স্রোতের প্রতিকূলে নৌকার বেগ( y))÷২
যেমন-
প্রশ্নঃ একটি নৌকা স্রোতের অনুকূলে ঘন্টায় ৮কি . মি. এবং স্রোতের প্রতিকূলে ৪ কিলোমিটার যায়। নৌকার বেগ কত?
শর্টটেকনিক:
V=(স্রোতের অনুকূলে নৌকার বেগ(x)+স্রোতের প্রতিকূলে নৌকার বেগ( y))÷২
=(৮+৪)÷২=৬কি . মি.
২. যখন নৌকাটি নির্দিষ্ট স্থানে গিয়ে আবার পূর্বের স্থানে ফিরে আসে তখন-
পূর্বের স্থানে ফিরে আসার সময় = d{1/(p+q)+1/(p-q)}
এখানে,
d=মোট অতিক্রান্ত দূরত্ব
p=নৌকার বেগ
q=স্রোতের বেগ
 উদাহারনঃ
‪‎প্রশ্নঃ নৌকা‬ ও স্রোতের বেগ ঘন্টায় যথাক্রমে ১০ ও ৫কি . মি. । নদী পথে ৪৫ কি.মি. দীর্ঘ পথ একবার অতিক্রম করে ফিরে আসতে কত ঘন্টা সময় লাগবে?
শর্টটেকনিক:
পূর্বের স্থানে ফিরে আসার সময় = d{1/(p+q)+1/(p-q)}
 =৪৫{১÷(১০+৫)+১÷(১০-৫)}=১২ ঘন্টা

কাজ ও সময় সংক্রান্ত গনিত

(৩০ সেকেন্ডে অংক গুলো করে পেলুন মাত্র ৫টি টেকনিকে)
‪১. কাজ‬,সময়ও লোক উল্লেখ থাকলে-
১ম লোক( M1) *১ম সময় ( T1) =২য় লোক ( M2) *২য় সময় (T2)
বা,, ২য় সময় = ১ম লোক * ১ম সময়÷ ২য় লোক
যেমন-
‪প্রশ্নঃ ১০জন‬ লোক একটি কাজ ২০ দিনে করতে পারে। ৮জন লোকের ঐ কাজটি করতে কতদিন লাগবে?
শর্টটেকনিক:
২য় সময় = ১ম লোক * ১ম সময় ÷ ২য় লোক
 ২য় সময় (D2 ) = ১০*২০÷৮=২৫ দিন।
‪২. কাজের‬ ক্ষেত্রে পুরুষ= স্ত্রী/ বালক বা স্ত্রী=পুরুষ/বালক এবং ১ম সময় উল্লেখ থাকলে ২য় সময়-
T2=T1÷(৩য় লোকসংখ্যা/ ১ম লোকসংখ্যা+৪র্থ লোকসংখ্যা/ ২য় লোকসংখ্যা।
(এখানে T1 =১ম সময় T2=২য় সময়)
যেমন-
‪প্রশ্নঃ‬ ২জন পুরুষ বা তিনজন বালক যে কাজ ১৫ দিনে সম্পন্ন করতে পারে, চার জন পুরুষ এবং ৯ জন বালক তার দ্বিগুন কাজ কত দিনে করতে পারে?
শর্টটেকনিক:
T2=১৫÷(৪/২+৯/৩)=৩দিনে
‪‎৩. কোন‬ কাজ দুজনে নির্দিষ্ট সময় পৃথকভাবে শেষ করলে একত্রে কাজ করার ক্ষেত্রে-
প্রয়োজনীয় সময়=(১ম সময়(m)*২য় সময়(n))÷(১ম সময়(m)+২য় সময়(n)
যেমন-
প্রশ্নঃ একটি কাজ ক একা ৬ দিনে এবং খ একা ১২ দিনে শেষ করলে ক ও খ একত্রে কাজটি কত দিনে শেষ করতে পারবে?
শর্টটেকনিক:
 =১২*৬÷(১২+৬)=৪দিনে
‪‎৪.  কোন‬ কাজ দুই জনে নির্দিষ্ট সময় একত্রে করতে পারলে একজনের একা কাজটি শেষ করতে-
প্রয়োজনীয় সময়=(১ম সময় (m)*২য় সময় (n))÷(১ম সময়(m)-২য় সময়(n)
যেমন-
প্রশ্নঃ একটি কাজ ক এবং খ ১২ দিনে এবং ক একা ২০ দিনে শেষ করলে , খ একা কাজটি কত দিনে শেষ করতে পারবে?
শর্টটেকনিক:
 =(২০*১২)÷(২০-১২)= ৩০ দিনে
‪‎৫.  দুই‬ ব্যক্তি কাজ শুরু করার পর একজন চলে গেলে কাজ শেষ হওয়ার সময়,যদি একজনের কাজের সময় অপর জনের দ্বিগুন হয় তবে-
কাজ শেষ হওয়ার সময়=২/৩*(D1+D3)
 (এখানে, D1=১ম সময় D1=৩য় সময়)
যেমন-
প্রশ্নঃ ক একটি কাজ ১২দিনে এবং খ ২৪ দিনে করতে পারে।তারা একত্রে কাজ আরম্ভ করে এবং কয়েক দিন পর ক কাজটি অসমাপ্ত রেখে চলে যায়। বাকি কাজটুকু খ ৩ দিনে শেষ করে। কাজটি কত দিনে শেষ হয়েছিল।
 শর্টটেকনিক:
 =২/৩*(১২+৩) =১০দিনে
প্রতিযোগিতার রাজ্যে অল্প পড়ে অন্যদের চেয়ে অনেক বেশি মনে রাখতে টেকনিকের বিকল্প নেই। তাই এই গুলো ৮/১০বার প্র‍্যকটিস করুন। হয়ে যাবে ।

💚 ভালো প্রবন্ধ রচনার নিয়ম-কানুন


🔵 প্রবন্ধ রচনা 🔵
-----------------------------------------
রচনা বলতে প্রবন্ধ রচনকে বোঝায়।
‘রচনা’ শব্দের  অর্থ কোনো কিছু নির্মাণ বা সৃষ্টি করা । কোনো বিশেষ ভাব বা তত্ত্বকে ভাষার মাধ্যমে পরিস্ফুট করে তোলার নামই রচনা । রচনাকে সাধারণত সৃষ্টিশীল কর্ম হিসেবে বিবেচনা করা হয় । এতে বিষয়ের উপস্থাপনা , চিন্তার ধারাবাহিকতা , সংযত বর্ণনা , ভাষার প্রঞ্জলতা ও যুক্তির সৃশৃঙ্খল প্রয়োগ থাকে।
‘প্রবন্ধ’ শব্দের প্রকৃত অর্থ প্রকৃষ্ট রূপে বন্ধন । ‘প্রকৃষ্ট বন্ধন’বিষয়বস্তু ও চিন্তার ধারাবাহিক বন্ধনকে বোঝায় । নাতিদীর্ঘ, সুবিন্যস্ত গদ্য রচনাকে প্রবন্ধ বলে । প্রবন্ধ রচনার বিষয়, ভাব, ভাষা সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ ।
শিক্ষার্থীদের বেলায় রচনা ও প্রবন্ধ কথাটি সমার্থক। শিক্ষার্থীদের রচনায় নতুন কোনো ভাব বা তত্ত্ব থাকে না ।একটা নির্দিষ্ট বিষয় সম্পর্কে শিক্ষার্থীরা মনের ভাব বা বক্তব্যকে প্রকাশ করে । রচনা বা প্রবন্ধ লেখার মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থী কোনো বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা ব্যক্ত করতে পারে । এতে তার বক্তব্যকে গুছিয়ে বলার দক্ষতা জন্মে । বক্তব্যকে সুস্পষ্ট করার জন্য যথার্থ শব্দ প্রয়োগ এবং উপমা, অলংকার ইত্যাদির ব্যবহার সম্পর্কে শিক্ষর্থী সচেতন হয়ে উঠে । প্রকাশের জড়তা কাটিয়ে ওঠা ও ভাষাগত দক্ষতা অর্জনের জন্য প্রবন্ধ- রচনার অনুশীলন প্রয়োজন । এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের ব্যক্তিগত আবেগ, অনুভূতি ,অভিজ্ঞতা , ব্যক্তিত্বের প্রকাশের জন্য প্রবন্ধ – রচনা অনুশীলনের বিকল্প কিছু নেই ।
রচনার বিভিন্ন অংশ
রচনার প্রধান অংশ তিনটি – ক. ভুমিকা , খ. বিষয়বস্তু, গ.উপসংহার ।


ক.ভুমিকা :
এটি রচনার প্রবেশপথ । একে সূচনা , প্রারম্ভিকা বা প্রাক – কথনও বলা চলে । এতে যে বিষয়ে রচনা হবে, তার আভাস এবং সংক্ষিপ্ত ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করা হয় । ভূমিকা সংক্ষিপ্ত হওয়াই উচিত ।
খ. বিষয়বস্তু বা মূল বক্তব্য :
বিষয়বস্তু বা মূল বক্তব্যই হচ্ছে রচনার প্রধান অংশ ।এ অংশে রচনার মূল বিষয়বস্তুর সামগ্রিক পরিচয় স্পষ্ট করতে হয় ।বিষয় বা ভাবকে পরিস্ফুট করার জন্য প্রয়োজনে ছোট ছোট অনুচ্ছেদ ব্যবহার করা যেতে পারে।তবে লক্ষ রাখতে হবে,অনুচ্ছেদগুলোর ধারাবাহিকতা যেন বজায় থাকে।বক্তব্যকে স্পষ্ট করার জন্য এ অংশে প্রয়োজনে উদাহরণ ,উপমা , উদ্ধৃতি ইত্যাদি ব্যবহার করা যায় ।
গ. উপসংহার:
বিষয়বস্তু আলোচনার পর এ অংশে একটা সিদ্ধান্তে আসা বলা হয় বলে এটাকে ‘উপসংহার ’ নামে অভিহিত করা হয়।এখানে বর্ণিত বিষয়ে লেখকের নিজস্ব মতামত বা অভিজ্ঞতার সারসংক্ষেপ তুলে ধরা হয়।
রচনার শ্রেণিবিভাগ :
বিষয়বস্তু অনুসারে রচনাকে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা যায় : ক. বর্ণনা মুলক রচনা,থ.চিন্তামূলক রচনা ।
বর্ণনামূলক রচনার সাধারণত স্থান,কাল,বস্তু,ব্যক্তিগত স্মৃতি –অনুভুতি ইত্যাদি বিষয়ে থাকে।ধান, পাট, শরৎকাল,কাগজ. টেলিভিশন,বনভোজন, শৈশবস্মৃতি ইত্যাদি রচনা এই শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত।চিন্তা মূলক রচনায় থাকে সাধারণত তত্ত্ব,তথ্য, ধ্যান–ধারণা,চেতন ইত্যাদি।শ্রমের মর্যদা,বন্যা,পরিবেশদূষণ,অধ্যবসায়,সত্যবাদিতা,চরিত্রগঠন প্রভৃতি এই শ্রেণির রচনার মধ্যে পড়ে।
প্রবন্ধ- রচনার কৌশল :
১.বর্ণনার মধ্য দিয়ে দৃষ্টি,রং,ধ্বনি,স্বাদ,গন্ধ,অনুভুতি ব্যবহার করে বিষয়বস্তুকে ছবির মতো ফুটিয়ে তুলতে হবে ।
২.বর্ণনামূলক রচনা লেখার সময় সময়সীমা এবং পরিসরের কথা মনে রেখে বিশেষ কিছু দিক বেছে নিতে হয় । সেগুলির সাহায্যে মূল বিষয়বস্তুকে সংক্ষেপে উপস্থাপন করতে হয় ।
৩. রচনা লেখার সময় পরম্পরা বা ধারাবাহিকতার দিকে লক্ষ রাখতে হবে।চিন্তাগুলো যেন এলোমেলো না হয় সেদিকে খেয়াল রাখা দরকার । জানা বিষয় ছাড়াও অনেক সময় অজানা বিষয় নিয়ে রচনা লিথতে হতে পারে।বিষয়ের ধারণাগুলো একটির পর একটি এমনভাবে সাজাতে হবে, যাতে ভাবের কোনো অসংগতি না থাকে ।
৪.শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে রচনার আকার সাধারণত নির্দিষ্ট পরিসরের হয়ে থাকে ।পরিমিত পরিসরে তাই রচনার সামগ্রিক বিষয়কে তুলে ধরতে হয়। অযথা বিষয়কে প্রলম্বিত করা ঠিক নয় । অপ্রয়োজনীয় ও অপ্রাসঙ্গিক বাক্য লেখা থেকে বিরত থাকতে হয় । এক কথায় রচনা খুব ছোট বা খুব বড় হওয়া উচিত নয় ।
৫.প্রবন্ধের ভাষা সহজ এবং প্রাঞ্জল হওয়া বাঞ্ছনীয় । সন্ধি, সমাসবদ্ধ পদ, অপরিচিত বা অপ্রচলিত শব্দ যথাসম্ভব পরিহার করা ভালো । বাগাড়ম্বর বা অলংকারবহুল শব্দ ব্যবহার করা হলে অনেক সময় বিষয়টি জটিল ও দুর্বোধ্য হয়ে পড়ে । সাবলীল ও প্রাঞ্জল ভাষারীতির মাধ্যমে রচনাকে যথাসম্ভব রসমন্ডিত ও হৃদয়গ্রাহী করার চেষ্টা করতে হয় ।
প্রবন্ধ রচনায় দক্ষতা অর্জনের উপায় :
প্রবন্ধরচনায় রাতারাতি দক্ষতা অর্জন করা সম্ভব নয়। এর জন্য নিয়মিত অনুশীলন দরকার । এ ক্ষেত্রে নিম্নলিখিত দিকগুলো সহায়ক হতে পারে :
১. প্রবন্ধ লেখার দক্ষতা অর্জনের জন্য প্রচুর প্রবন্ধ বা রচনা পড়তে হবে।পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত প্রবন্ধ, সংবাদ, প্রতিবেদন, ফিচার ইত্যাদি নিয়মিত পাঠ করলে নানা বিষয়ের ধারণা জন্মায় এবং শব্দভান্ডার বৃদ্ধি পায়।এতে লেখা সহজ হয়ে ওঠে ।
২. প্রবন্ধের বিষয়বস্তু সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকা দরকার ।প্রবন্ধের বিষয়বস্তু, যুক্তি, তথ্য, তত্ত্ব, বিচার-বিশ্লেষণ ইত্যাদি বিষয়ানুগ,প্রাসঙ্গিক ও সামঞ্জস্যপূর্ণ হওয়া চাই ।একই বক্তব্যের পুনরাবৃত্তি যেন না ঘটে,সেদিকে লক্ষ রাখা দরকার ।
৩.ভাষারীতিতে সাধু এবং চলিত যেন মিশে না যায় সে ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে।অযথা অপ্রাসঙ্গিক তথ্য,উদ্বৃতি ব্যবহার করা উচিত নয় ।
৪.প্রাসঙ্গিক তথ্য-উপাত্ত ছাড়াও নিজের বক্তব্যকে আরো জোরালো করার জন্য প্রবাদ- প্রবচন,কবিতার পঙক্তি উদ্বৃতি ইত্যাদি সন্নিবেশ করা চলে ।
৫. নিজের অভিজ্ঞতা , শিক্ষা, চিন্তাশক্তি,পঠন- পাঠন, ভাষাগত দক্ষতা ও উপস্থাপন কৌশল ইত্যাদি প্রয়োগ করে প্রবন্ধকে যথাসম্ভব হৃদয়গ্রাহী করার চেষ্টা করতে হবে।

বুধবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

💚 স্পোকেন ইংলিশের জন্য ইমপরটেন্ট ওয়ার্ড

কিছু ভিন্ন ধরনের শব্দার্থ দেওয়া হল যা কথোপকথনে বহুল ব্যবহৃত হয়। এছাড়া বিভিন্ন শব্দের অর্থ জানা থাকলে নিজেও বাক্য তৈরি করে কথা চালিয়ে যাওয়া যায়।

1) Aurora(অরোরা) – মেরুপ্রভা
2) Anchor (এ্যা ঙ্কর) – নোঙ্গর
 3) Antimony (এ্যান্টিমোনি) – সুরমা
4) Arsenic (আর্সেনিক) – সেঁকোবিষ
 5) Admire (এ্যাডমায়ার) – প্রসংসা করা 6) Allot (এ্যালট) – বরাদ্দ করা
7) Astral(এ্যাস্ট্রাল) – তারকাসন্ধীয়
8) Aggression(এ্যাগরেশন) – জবর দখল।
9) Armour (আর্মার) – বর্ম
10) Author (অথার) – গ্রন্থকার
11) Atmosphere (অ্যাটমোস্ফেয়ার) – বায়ুমন্ডল
12) Appetite (এ্যাপেটাইট) – রুচি
13 ) Befall (বিফল) – ঘটা
14 ) Butcher(বাচার) – কসাই
15 ) Beaten paddy(বিটেন প্যাডি) – চিড়া 16) Ban(ব্যান) – প্রতিবন্ধ
17 ) Banish(ব্যানিশ) – তাড়ানো
18) Blister(বিস্টার) – ফোস্কা
19) Bargain(বার্গেইন) – চুক্তি করা
20) Bait(বেইট) – টোপ
21) Battle(ব্যাটেল) – যুদ্ধ
22) Brook (ব্রুক) – ছোট নদী
23) Beckon(বেকন) – হাত দিয়ে ইশারা করা
24) Bow (বো) – ঝুঁকা
25) Bribe(ব্রাইব) – ঘুষ
26) Bury(বারি) – কবরস্থ করা
27) Bend(বেন্ড) – নোয়ানো
28) Claim(ক্লেইম) – দাবী
29) Commodity (কমোডিটি) – পণ্য
30) Compensation (কম্পেনসেশন) – ক্ষতিপূরণ
31) Clutch(ক্লাচ) – আঁকড়িয়ে ধরা
32) Chide (চাইড) – তিরস্কার করা
33) Cast(কাস্ট) – নিক্ষেপ করা
34) Cassia(ক্যাসিয়া) – তেজপাতা
35) Cumin seed(কিউমিনসিড) – জিরা 36) Coriander seed(করিয়ান্ডারসিড) – ধনিয়া
37) Cinnamon (সিনামন) – দারচিনি
38) Currant (কারেন্ট) – কিসমিস
39) Comment(কমেন্ট) – মন্তব্য
40) Comedy (কমেডি) – মিলনান্ত 41) Condolence(কনডোলেন্স) – সমবেদনা 42) Condemn(কনডেম) – নিন্দাকরা
43) Chase(চেজ) – তাড়াকরা
44) Consent (কনসেন্ট) – সুতি
 45) Collapse (কলাপ্স) – ধ্বসেপড়া
46) Dynasty(ডিন্যাসটি)- রাজবংশ
 47) Dogma (ডগমা) – মতবাদ
48) Divine(ডিভাইন) – স্বর্গীয়
49) Dowry(ডাউরি) – পন
50) Drench(ড্রেঞ্চ) – ভিজানো
51) Densorotinous(ডেন্সোরোটিনাস) – আক্কেল দাঁত
52) Dwell(ডোয়েল) – বাস করা
53) Dispute (ডিসপিউট) – ঝগড়া করা 54) Danger (ডেনজার) – বিপদ
55) Diversity (ডাইভারসিটি) – পার্থক্য 56) Damsel (ড্যামসেল) – অবিবাহিত মেয়ে
57) Damage (ড্যামেজ) – আঘাত
58) Dappled (ড্যাপেলড্) – নানা রঙে রঙিন
59) Delicious (ডেলিশিয়াস) – মজাদার 60) Defend (ডিফেন্ড) – আত্মরক্ষা করা 61) Delete (ডিলেট) – মুছে ফেলা
62) Destroy (ডিস্ট্রয়) – ধ্বংস করা
63) Dawn (ডন) – ভোর
64) Dwelling (ডোয়েলিং) – বাসগৃহ
65) Enviously (এনভিয়াসলি) – ঈর্ষান্বিতভাবে
66) Ephemeral (এফিমেরাল) – অবিনশ্বর
67) Eunuch (ইউনাক) – খাজা
68) Exchange (এক্সচেন্জ) – বদল
69) Element (এলেমেন্ট) – উপাদান
70) Excavate (এক্সক্যাভেট) – খনন করা 71) Echo (ইকো) – প্রতিধ্বনি
72) Eligible (এলিজিবল) – নির্বাচনের যোগ্য
73) Entity (এনটিটি) – সত্তা
74) Erase (ইরেজ) – মুছে ফেলা
75) Epitaph (এপিট্যাফ) – স্মৃতিস্তম্ভের উপর ক্ষোদিত লিপি
76) Elect (ইলেক্ট) – বাছাই করা
77) Edible (এডিবল) – খাওয়ার যোগ্য 78) Embarrass (এমব্যারাস) – অপ্রিতীকর অবস্থা
79) Evoke (এভোক) – ধরে রাখা
80) Envy (ইনভে) – হিংসা
81) Fabric (ফ্যাবরিক) – কাপড়
82) Fin (ফিন) – মাছের ডানা
83) Flesh (ফ্লেশ) – মাংস
84) Famine (ফ্যামিন) – দূর্ভিক্ষ
85) Familiar (ফ্যামিলিয়ার) – চেনা
86) Flee (ফ্লি) – পালিয়ে যাওয়া
87) Float (ফ্লোট) – ভাসা
88) Fog (ফগ) – কুয়াশা
89) Fragment (ফ্র্যাগমেন্ট) – ভাঙ্গা অংশ
90) Fortune (ফরচ্নু) – ভাগ্য
91) Fury (ফিউরি) – ক্রোধ
92) Flicker (ফ্লিকার) – অসমভাবে জলন্ত 93) Garland (গারল্যান্ড) – ফুলের মালা 94) Gnat (ন্যাট) – কীট
95) Gruel (গ্রুয়েল) – ভাতের ফেন
96) Glamour (গামার) – সোন্দর্য
97) Gossip (গসিপ) – গল্প করা
98) Gnarled (নার্ল্ড) – বাঁকানো
99) Goblet (গবলেট) – হাতল ছাড়া বড় এক ধরনের গাস
100) Grotto (গ্রোটো) – গুহা 101) Gust (গাস্ট) – জোরে ধাক্কা 102) Gambler (গ্যামব্লার) – জুয়াড়ী 103) Generous (জেনেরাস) – দয়াবান 104) Garret (গ্যারেট) – চিলেকোঠা 105) Goldsmith (গোডস্মিথ) – স্বর্ণকার 106) Hawk (হক) – বাজপাখী 107) Hymn (হীম) – স্ত্রোতি 108) Helot (হিলট) – ক্রীতদাস 109) Hasten (হেসন) – তাড়াতাড়ি 110) Heinous (হেনাস) – ভয়ানক 111) Hail (হেইল) – বর্ষন 112) Hemisphere (হেমিস্ফেয়ার) – অর্ধগোলক 113) Harass (হ্যারেস) – বিরক্ত করা 114) Hornet (হর্নেট) – ভিমরুল 115) Hollow (হলোউ) – ফাঁপা 116) Hamper (হ্যমপার) – ক্ষতি 117) Harbor (হারবোর) – বন্দর 118) Haste (হেষ্ট) – দ্রুত 119) Hammock (হ্যামক) – এক ধরনের ঝুলন্ত বিছানা 120) Hue (হিউ) – রং 121) Harmony (হারমোনি) – একতান 122) Husky (হাসকি) – কর্কশ 123) Hysteria (হিসটেরিয়া) – উত্তেজনা 124) Hood (হুড) – সাপের ফনা 125) Heel (হিল) – গোড়ালি 126) Heir (এয়ার) – উত্তরাধিকারী 127) Hump (হাম্প) – কুজ 128) Horizon (হরিজন) – দিক চক্রবাল 129) Heaven (হ্যাভেন) – স্বর্গ 130) Hell (হেল) – নরক 131) Holiness (হলিনেস) – পবিত্রতা 132) Inspiration (ইনশপিরেশন) – প্রেরনা 133) Imitate (ইমিটেট) – অনুকরন করা 134) Idol (আইডল) – মূর্তি 135) Iguana (ইগুয়ানা) – এক ধরনের গেছো টিকটিকি 136) Immense (ইম্মেন্স) – বিরাট 137) Itch (ইচ) – চুলকানি 138) Ivy (আইভি) – এক ধরনের সবুজ পরগাছা 139) Intensely (ইনটেন্সলি) – তীব্রভাবে 140) Juvenile (জুভেনাইল) – অল্পবয়সী 141) Jot (জট) – তাড়াতাড়ি লেখা 142) Jockey (জোকি) – ঘোড়সওয়ার 143) Jaw (জও) – চোয়াল 144) Knob (নব) – হাতল 145) Knot (নট) – জট 146) Knock (নক) – টোকা দেওয়া 147) Kinsfolk (কিনসফোক) – আত্ত্বীয় 148) Lap (ল্যাপ) – কোল 149) Layer (লেয়ার) – স্তর 150) Larva (লার্ভা) – সদ্যজাত পোকামাকড় 151) Legend (লেজেন্ড) – পুরানো কাহিনী 152) Luminate(লুমিনেট) – আলো ছড়ানো 153) Limit (লিমিট) – সীমা 154) Livid (লিভিড) – নীলাভ রং 155) Lure (লিউর) – টোপ 156) Luxury (লাক্সারী) – অপ্রয়োজনীয় বিলাস দ্রব্য 157) Loyal (লয়াল) – বিশ্বাসী 158) Lynx (লিংক্স) – ব্যগ্রশ্রেনীর একধরনের পশু 160) Middleman (মিডলম্যান) – ঘটক 161) Monument (মনুমেন্ট) – মিনার 162) Meteor (মিটিওর) – উল্কা 163) Mansion (ম্যানশন) – বৃহদাকার বাড়ি 164) Mare (মেয়ার) – ঘোটকী 165) Meditation (মেডিটেশন) – ধ্যান 166) Mason (ম্যাশন) – রাজমিস্ত্রী 167) Molasses (মোলাসিস) – গুড় 168) Moustache (মোস্ট্যাচ) – গোঁফ 169) Mercy (মারসি) – দয়া 170) Modern (মর্ডান) – আধুনিক 171) Motive (মোটিভ) – কারন 172) Mute (মিউট) – শব্দহীনতা 173) Mutton (মাটন) – ভেড়ার মাংস 174) Mutter (মাটার) – আস্তে কথা বলা/ বিড়বিড় করা 175) Nod (নড) – মাথা নাড়ানো 176) Nook (নুক) – কোনা 177) Novel (নোভেল) – উপন্যাস 178) Notify (নোটিফাই) – জানানো 179) Noxious(নোক্সিয়াস) – ক্ষতিকর 180) Nocturnal (নকটারনাল) – নিশাচর 181) Native (নেটিভ) – নিজদেশীয় 182) Neglect (নেগলেক্ট) – অবহেলা করা 183) Nature (ন্যাচার) – প্রকৃতি 184) Naval (ন্যাভাল) – নাভি 185) Nostrils(নোসট্রিল্স) – নাকের ছিদ্র 186) Novelist(নভেলিষ্ট) – ঔপন্যাসিক 187) Oath(ওথ) – শপথ 188) Oasis(ওয়াসিস) – মরুদ্যান 189) Odour (ওডোর) – গন্ধ 190) Optimist (অপটিমিষ্ট) – আশাবাদি 191) Oral (ওরাল) – মৌখিক 192) Overthrow(ওভারথ্রো) – পরাজিত করা 193) Octagon(ওক্টাগন) – আট বাহু বিশিষ্ট আক…তি 194) Provoke (প্রোভোক) – কুপিত 195) Presage (প্রিসেজ) – পূর্বাভাস দেয়া 196) Petal (পেটাল) – ফুলের পাপড়ি 197) Purchase (পারচেস) – কেনা কাটা 198) Purification (পিউরিফিকেশন) – শুদ্ধি করণ 199) Palate(প্যালেট) – তাল 200) Pore (পেয়ার) – লোমকূপ 201) Pus (পাস) – পুঁজ 202) Pleader (পিডার) – উকিল 203) Plan (প্ল্যান) – পরিকল্পনা 204) Phantom (ফ্যান্টম) – ছায়ামূর্তি 205) Praise (প্রেইস) – প্রশংসা করা 206) Pseudo (সিউডো) – ছদ্ম 207) Partake (পারটেক) – অংশ নেয়া 208) Plait (প্লেইট) – চুলের বেণী 209) Philosopher (ফিলোসোফার) – দার্শনিক 210) Portrait (পোট্রেইট) – ছবি 211) Precious (প্রেশিয়াস) – মূল্যবান 212) Petrify (পেটরিফাই) – পাথরে পরিণত করা 213) Purity(পিউরিটি) – পবিত্রতা 214) Qualm (কুয়াম) – নিজ সম্পর্কে সন্দেহ 215) Quote (কুয়োট) – বর্ণনা করা 216) Quench (কুয়েঞ্চ) – পিপাসা মেটানো 217) Quicksand (কুয়িকস্যান্ড) – চোরাবালি 218) Quixotic (কুইকসোটিক) – উঞগ¢ট 219) Quit (কুইট) – ত্যাগ করা 220) Quotient (কোশেন্ট) – ভাগফল 221) Raiment (রেমেন্ট) – পরিচ্ছদ 222) Raft(র্যাফট) – নৌকা 223) Render (রেন্ডার) – সমার্পন করা 224) Remedy (রেমেডি) – প্রতিকারক 225) Rouge (রোউগ) – শয়তান 226) Risky (রিস্কি) – ঝুঁকিপূর্ণ 227) Row (রোউ) – নৌকা চালান 228) Rapid (র্যাপিড) – দ্রুত 229) Radiate (রেডিয়েট) – আলো ছড়ানো 230) Rage (রেইজ) – রাগ 231) Realm (রিয়েল্ম) – জায়গা 232) Relax (রিল্যাক্স) – আরাম করা 233) Remove (রিমুভ) – সরানো 234) Rhapsody (র্যাপসোডি) – সুর 235) Rumour (রিউমার) – গুজব 236) Roam (রোম) – ঘুরে বেড়ানো 237) Ribbon (রিবন) – ফিতা 238) Rib (রিব) – পাজর 239) Sheepish (শিপিশ) – ভিতু 240) Slay (স্লেই) – হত্যাকারী 241) Sociable (সোসিয়েবল) – মিশুক 242) Solemn (সোলেম) – গম্ভীর 243) Suckle (সাকেল) – স্তন্য পান করানো 244) Swell (সয়েল) – স্ফীত হওয়া 245) Slink (স্লিঙ্ক) – সরে পড়া 246) Stride (স্ট্রাইড) – লম্বা পা ফেলে চলা 247) Shrub (শ্রাব) – গুল্ম 248) Severe (সীভিয়র) – প্রখর 249) Serpent (সার্পেন্ট) – সাপ 250) Solicitude (সলিসিটিউড) – উদ্বেগ 251) Solitary (সলিটারি) – নির্জন 252) Shallow (শ্যালও) – অগভীর 253) Starve (স্টার্ভ) – উপবাস করা 254) Sore (সোর) – ব্রণ 255) Saffron (স্যাফরন) – জাফরাণ 256) Sigh (শাই) – দীর্ঘ শ্বাস ফেলা 257) Spice (স্পাইস) – মসলা 258) Sieve (সীভ) – চালুনি 259) Sight (সাইট) – দৃশ্য 260) Slaughter (স্লটার) – জবাই করা 261) Shrine (শ্রিন) – পবিত্র কোন স্থান 262) Stale (স্টেল) – বাসি 263) Stink (স্টিংক) – দূর্গন্ধ ছড়ানো 264) Seethe (সিথ) – সিদ্ধ হতে থাকা 265) Savage (স্যাভেজ) – বণ্য 266) Sapphire (স্যাফায়ার) – নীলা পাথর 267) Scent (সেন্ট) – গন্ধ 268) Scrub (স্ক্রাব) – ঘষে ঘষে মুছা 269) Sanctuary (স্যাংকচুয়েরী) – পবিত্র স্হান 270) Shadow (শ্যাডো) – ছায়া 271) Shiver (শিভার) – কাঁপা 272) Solid (সলিড) – কঠিন 273) Sphere (স্ফেয়ার) – গোলক 274) Sojourn (সোজান) – প্রবাসবাস করা 275) Suspense (সাসপেন্স) – দুশ্চিন্তা 276) Syrup (সিরাপ) – ফলের রস 277) Sombre (সোম্বার) – শোকঘন 278) Twilight (টুইলাইট) – গোধুলি 279) Thrive (থ্রাইভ) – সতেজ হয়ে ওঠা 280) Trim (ট্রিম) – সাজানো 281) Trivial (ট্রিভিয়াল) – অধম 282) Troublesome (ট্রাবলসাম) – ঝামেলাকর 283) Twinkle (টুইঙ্কেল) – ঝিকমিক করা 284) Trio (ট্রাইও) – শিক্ষানবীশ 285) Tolarate (টোলারেট) – সহ্য করা 286) Talent (ট্যালেন্ট) – প্রতিভা 287) Twig (টুইগ) – গাছের ডাল 288) Twist (টুইস্ট) – বাঁকানো 289) Trash (ট্র্যাশ) – আবর্জনা 290) Tomb (টম) – কবর 291) Terminate (টার্মিনেট) – ধবংস করা 292) Tatter (ট্যাটার) – নষ্ট হয়ে যাওয়া 293) Triumph (ট্রায়াম্প) – বিজয়ী 294) Turban (টারবান) – পাগড়ি 295) Udder (আডার) – পশুর স্তন 296) Ultra (আলট্রা) – অতি 297) Utter (আটার) – উচ্চারন 298) Unworthy (আনওর্দি) – অযোগ্য 299) Ultimate (আলটিমেট) – শেষ 300) Ulcer (আলসার) – ক্ষত 301) Vague (ভেগ) – অস্পষ্ট 302) Valid (ভ্যালিড) – গহণযোগ্য 303) Vessel (ভেসেল) – পাত্র 304) Vehicle (ভিহিকল) – যান 305) Vanity (ভ্যানিটি) – মিথ্যাগর্ব 306) Value (ভ্যালু) – মূল্য 307) Voyage (ভয়েজ) – ভ্রমণ 308) Vulture (ভালচার) – শকুন 309) Weave (উইভ) – বোনা 310) Wring (রিং) – মোচড়ানো 311) Widow (উইডোউ) – বিধবা 312) Wander (ওয়ান্ডার) – উদ্দেশ্যহীণভাবে ঘোরা 313) Wig (উইগ) – পরচুলা 314) Whirl (উইর্ল) – ঘুরা 315) Woe (ঔ) – দুঃখ 316) Wrist(রিষ্ট) – কব্জি 317) Wry (রাই) – বক্র 318) Xenophobia (জেনোফোবিয়া) – বিদেশীদের প্রতি ঘৃণা 319) Xylophone (জাইলোফোন) – এক ধরনের বাদ্যযন্ত্র 320) Xanthic (জ্যানথিক) – পিতবর্ণ 321) Xylography (জাইলোগ্র্যাফি)- কাঠে খোদাই করা বিদ্যা 322) Yawn (এয়ান) – হই তোলা 323) Yarn ইয়ার্ন) – সুতা 324) Yolk (ইয়োক) – ডিমের কুসুম 325) Yelp (ইয়েলপ) – চিৎকার করা 326) Zodiac (জোডিয়াক) – রাশিচক্র 327) Zoom (জুম) – অত্যন্ত দ্রত বেগে চলা 328) Zeal (জিয়েল) – অগ্রহ 329) Zig-Zag (জিগ জাগ) – আঁকাবাঁকা 330) Zest (জেস্ট) – উৎসাহ 331) Zoologist জিউলোজিস্ট) – প্রাণীতত্ত্ববিদ

ইংরেজী শিক্ষার আসর

When= যখন ,যাতে ,যদিও ,পরে
So= অতএব , অতটা , ও
As= কারন, যেহেতু, যে সময়ে, যিনি
Who= কে, যে, কেকে, যেযে, যিনি
And= এবং ,ও, আর
But= কিন্তু, তথাপি, যিনি---না, ছাড়া
Which= যেটি , যা
Similarly= অনুরূপভাবে, একইভাবে
Therefore=অতএব , সুতরাং
Firstly= প্রথমত, প্রধানত
Finally= সর্বষেশ , শেষে
Beside= পাশাপাশি , অধিকন্ত
That= যে ,যা, কারন, যাতে, ফলে
Even---এমনকি , ...এমন হয়
At first=প্রথমত,সর্বপ্রথম
At last=অবশেষে,সবশেষে,সর্বশেষ
If=যদি, ...হলে
Although=যদিও ,সত্বেও
Though=যদিও,সত্বেও
Both=উভয়ে,সাথে
Becouse=কারন,হেতু,যেহেতু
Moreover=তাছাড়া,অধিকন্তু
In order to=উদ্দেশ্যে,জন্যে
Even if=এমনটি যদিও,এমন যদিও হয়
Frist of all=প্রথমত
Rather=বরং,চেয়ে,ঢেড়
So that= যাতে ,যেন, উদ্দেশ্যে
As if=যেন ,যেন মনে হয়
All though=যাতে ,যেন মনে হয়
While=যখন ,যে সময় যদিও ,সত্বেও
Such as=তেমনই
Last of all=সর্বশেষ
As if= যেন ,যেন মনে হয়
However=যাইহোক
Incidentally=ঘটনাক্রমে
Then=তারপর ,তখন
Than= চেয়ে ,থেকে
For a while= একটু ক্ষনের জন্য ,আপাতত
Suddenly=হঠাৎ , আচমকা
Unless=যদিও না, ... না হলে
Above all=সর্বপরি
Usually=সাধারনত , প্রথাগত
As well as=সাথে ,এবং,ও,আরো
For example=ঊদাহরনস্বরূপ
Yet=তথাপি ,তবুও
Secondly=দ্বীতিয়ত
Most= প্রায় , বেশির ভাগ
Now= এখন
Actually= প্রকৃতপক্ষে
But also= এমনি , এটিও , তিনিও
Not only....but also= শুধু এটিই নয় ... ওটিও
Where as= পক্ষান্তরে ,যেখানে
After that=তারপর
Instead of= পরিবর্তে ,বদলে
Again=পুনরায় , আবার
In addition=অধিকন্তু , মোটের উপর
Thus= এইভাবে
Unfortunately=দূর্ভাগ্যবশত
Infact= পকৃত পক্ষে ,মূলত
Likewise=মত , তদ্রমন
In this connection=এই ক্ষেত্রে ,এই বষয়ে
Furthermore=আরো
Once=একদা , অনেক আগের কথা
Gradually= ধিরে ধিরে
Since=কারন, যেহেতু , যে সময়ে
Sometimes=মাঝে মাঝে
Above all=সর্বপরি
Yet=তথাপি, তবুও
As a result=ফলে ,ফলশ্রুতিতে
On the other hand=পক্ষান্তরে, অপরপক্ষে
In that=কারন
Or=নচেৎ ,তা না হলে, নতুবা,অথবা
Still=তথপি ,তারপরও
Either=দুয়ের যে কোন একটি
Nevertheless=তথাপি ,তবুও ,তারপরও
For=জন্য ,তুলনায় ,সুতরাং,সত্বেও ,কারন
Neither=দুয়ের কোনটি নয়
Till=পর্যন্ত
If=যদি, ...হলে
Although=যদিও ,সত্বেও
Though=যদিও,সত্বেও
As long as=যতক্ষন পর্যন্ত
Until=যতক্ষন পর্যন্ত না
As though=যেন , যেন মনে হয়
Even though=এমন যদিও হয়ও
So ...that=এতই যে...তে পারে না
As …as=যত...তত , মতো
So … as=অতটা ... না , মতো ... না
Such as=মতো ,ঠিক সেই রকম
Before =আগে ,পূর্বে
After= পরে ,ফলে , তারপর
No sooner=হতে না হতেই , করতে না করতেই
Lest=পাছে ভয় হয়
Whether=কি ...না , যদি
Only= ব্যতীত যে ,ছাড়া ,শুধু
Often= প্রায়ই ,মাঝে মাঝে
More= আরো , চেয়ে বেশি , অধিকতর
At present= বর্তমানে
In order that= যাতে ,উদ্দেশ্য , লক্ষে
Let alone= দুরের কথা , দুরস্থান , প্রশ্নই আসে না
Whom= যাকে ,তাকে
Whose= যার ,যেটির
Whereas= যে স্থলে ,যখন , পক্ষান্তরে

💚 বিভিন্ন প্রকার জলপ্রপাত (মহাদেশ,দেশ,রাজ্য ভিত্তিক উদাহরণ )

@ জলপ্রপাত @
পৃথিবীর অসাধারন নৈসর্গিক সৌন্দর্য্যমন্ডিত প্রাকৃতিক ভূমিরূপগুলির মধ্যে একটি হল ‘জলপ্রপাত’ (Waterfall)। সাধারনত, নদীর উচ্চ প্রবাহে কঠিন ও কোমল শিলা পর্যায়ক্রমে অবস্থান করলে, কঠিন শিলার থেকে কোমল শিলা অধিক ক্ষয়প্রাপ্ত হয়। ফলে নদীর জলপ্রবাহ কঠিন শিলা থেকে কোমল শিলার ওপর লাফিয়ে পড়ে যে ভূমিরূপ সৃষ্টি করে, তাকে জলপ্রপাত বলে। এছাড়াও, নদী বা জলধারার প্রবাহ পথে খাড়া ভৃগু, ভূমিঢাল প্রভৃতি অবস্থান করলে, জলপ্রপাত সৃষ্টি হয়।
★★ জলপ্রপাতের শ্রেণীবিভাগ ★★
আকৃতি ও গঠন অনুসারে, জলপ্রপাতকে নিম্নোক্ত শ্রেণীতে ভাগ করা হয় —
★প্লাঞ্জ জলপ্রপাত (Plunge Waterfall):- সরু নদী থেকে সৃষ্ট কোনো জলপ্রপাতের জল যখন অনুভূমিক নিক্ষেপে, সংশ্লিষ্ট ভূমিঢালের শিলাকে স্পর্শ না করে নীচে পতিত হয় তখন তাকে প্লাঞ্জ জলপ্রপাত বলে। উদাহরন — এঞ্জেল জলপ্রপাত (ভেনেজুয়েলা)।
★রাপিড জলপ্রপাত (Rapid Waterfall):- নদীর প্রবাহ পথে বড়ো আকৃতির শিলা উঁচু হয়ে অবস্থান করলে, তার ঢাল অনুসারে যে খরস্রোতের সৃষ্টি হয়, তাকে রাপিড জলপ্রপাত বলে। উদাহরন — ইনগা রাপিড (কঙ্গো নদী)।
 **রাপিডের ফলে নদীতে ফেনাযুক্ত যে জলস্রোত সৃষ্টি হয়, তাকে White Water বলে।
★ ক্যাটারাক্ট জলপ্রপাত (Cataract Waterfall):- রাপিড যুক্ত, প্রচুর পরিমানে জলবহনকারী, শক্তিশালী জলপ্রপাতকে ক্যাটারাক্ট জলপ্রপাত বলে। উদাহরন — ভিক্টোরিয়া জলপ্রপাত (জাম্বিয়া – জিম্বাবোয়ে)।
★ ব্লক জলপ্রপাত (Block Waterfall):- প্রশস্ত নদীতে, ক্যাটারাক্টের চেয়ে কম শক্তিশালী, দৈর্ঘ্যর থেকে বেশি প্রস্থ যুক্ত জলপ্রপাতকে ব্লক জলপ্রপাত বলে। উদাহরন — রাইন জলপ্রপাত (সুইৎজারল্যান্ড)।
★কাসকেড জলপ্রপাত (Cascade Waterfall):- অমসৃণ, এবড়োখেবড়ো ভূমিঢালের ওপর সিঁড়ির ন্যায় ছোটো ছোটো সাজানো ধাপের মতো যে জলপ্রপাত সৃষ্টি হয়, তাকে কাসকেড জলপ্রপাত বলে। উদাহরন — কেপলার কাসকেড (USA)।
 **পৃথিবীতে কাসকেড প্রকৃতির জলপ্রপাত সবচেয়ে বেশি দেখা যায়।
★ধাপ জলপ্রপাত (Tiered Waterfall):- বহুমুখী ভূমিঢালের ওপর, একই জলপ্রপাতে যখন একাধিকবার বিভিন্নরকম বড়ো ধাপের সৃষ্টি হয়, তখন তাকে ধাপ জলপ্রপাত বলে। উদাহরন — আলেকজান্ডার জলপ্রপাত (কানাডা)।
★ সেগমেন্টেড জলপ্রপাত (Segmented Waterfall):- যখন কোনো জলপ্রপাতে জল নীচে পতিত হওয়ার সময় বিভক্ত হয়ে অধিক ব্যবধানযুক্ত বিভিন্ন শাখা ধাপ সৃষ্টি করে, তখন তাকে সেগমেন্টেড জলপ্রপাত বলে। উদাহরন — ফ্লোরেন্স জলপ্রপাত (অস্ট্রেলিয়া)।
★বহুশাখা জলপ্রপাত (Multi Step Waterfall):- যখন কোনো জলপ্রপাত প্রায় একই আকারের অনেকগুলি শাখায় বিভক্ত হয়ে, প্রতিটি শাখা নিজ নিজ পৃথক প্রপাতকূপে পতিত হয়, তখন তাকে বহুশাখা জলপ্রপাত বলে। উদাহরন — ফুকুরোদা জলপ্রপাত (জাপান)।
★চুতে জলপ্রপাত (Chute Waterfall):- উল্লম্ব ও সরু ফাঁকের মধ্য দিয়ে যখন জল ওপর থেকে নীচে পতিত হয়ে জলপ্রপাত সৃষ্টি করে, তখন তাকে চুতে জলপ্রপাত বলে। উদাহরন — এগান চুতে জলপ্রপাত (কানাডা)।
★জমাট জলপ্রপাত (Frozen Waterfall):- শীতকালে, উষ্ণতা হিমাঙ্কের নীচে নেমে গেলে যখন কোনো জলপ্রপাতের জল বরফে পরিণত হয়, তখন তাকে জমাট জলপ্রপাত বলে। উদাহরন — ফ্যাঙ জলপ্রপাত (USA)।
 ★পাঞ্চবাওল্ জলপ্রপাত (Punchbowl Waterfall):- চওড়া নদী বা জলধারা সরু, ছোটো ফাঁকের ভিতর প্রবাহিত হওয়ার সময় জলপ্রপাত সৃষ্টি হলে, অনেকসময় জলপ্রপাতের জল প্রথমে সরু হয়ে ভূমিঢালের শিলাগাত্র থেকে কিছুটা দুরে নিক্ষিপ্ত হয়ে চওড়া হয়ে প্রপাতকূপে পতিত হয়। একে পাঞ্চবাওল্ জলপ্রপাত বলে। উদাহরন — পাঞ্চবাওল্ জলপ্রপাত (USA)।
 ★পাখা আকৃতির জলপ্রপাত (Fan Waterfall):- যখন কোনো জলপ্রপাতে জল ভূমিঢালের শিলার ওপর দিয়ে প্রশস্ত ভাবে পাখার মতো আকৃতি ধারন করে পতিত হয়, তখন তাকে পাখা আকৃতির জলপ্রপাত বলে। উদাহরন — নেলসন জলপ্রপাত (অস্ট্রেলিয়া)।
★অশ্বপুচ্ছ জলপ্রপাত (Horsetail Waterfall):- যখন কোনো জলপ্রপাতে জল প্রায় সর্বদা ভূমিঢালের শিলার সংস্পর্শে থেকে উল্লম্ব ভাবে, ঘোড়ার লেজের মতো সরু হয়ে পতিত হয়, তখন তাকে অশ্বপুচ্ছ জলপ্রপাত বলে। উদাহরন — হাউকিক জলপ্রপাত (দঃ আফ্রিকা)।
 **মৌলিন (Moulin):- কোনো হিমবাহের বরফ গলা জল যখন হিমাবাহের কোনো গর্ত বা ফাটলে, অথবা হিমবাহের খাড়া প্রান্ত ভাগে জলপ্রপাত সৃষ্টি করে, তখন তাকে মৌলিন বলে। উদাহরন — USA-এর আলাস্কার স্নোবার্ড হিমবাহে মৌলিন দেখা যায়।
________________________________________________
★★★★★পৃথিবীর সেরা পাঁচ জলপ্রপাত★★★★★
 *******(উচ্চতা অনুসারে)*******
 (জলপ্রপাতের নাম–দেশ– উচ্চতা)
১) এঞ্জেল জলপ্রপাত — ভেনেজুয়েলা — ৯৭৯ মিটার।
 ২) টুগেলা জলপ্রপাত – দঃ আফ্রিকা — ৯৪৮ মিটার।
 ৩) ট্রিস হারমানাস জলপ্রপাত (থ্রি সিস্টার জলপ্রপাত) — পেরু — ৯১৪ মিটার।
 ৪) ওলোউপেনা জলপ্রপাত — USA (হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জ) — ৯০০ মিটার।
 ৫) যুমবিল্লা জলপ্রপাত — পেরু — ৮৯৬ মিটার।
________________________________________________
★★★★★পৃথিবীর সেরা পাঁচ জলপ্রপাত★★★★★
 ***(গড় বার্ষিক জলপ্রবাহ অনুসারে)***
 (জলপ্রপাতের নাম — দেশ — গড় বার্ষিক জলপ্রবাহ)
১) বোয়োমা জলপ্রপাত — গনতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রী কঙ্গো — ১৭,০০০ ঘনমিটার/সেকেন্ড।
 ২) খোনে জলপ্রপাত — লাওস — ১১,৬১০ ঘনমিটার/সেকেন্ড।
 ৩) নায়াগ্রা জলপ্রপাত — USA & কানাডা — ২৪০৭ ঘনমিটার/সেকেন্ড।
 ৪) ইগুয়াজু জলপ্রপাত — আর্জেন্টিনা & ব্রাজিল — ১৭৪৬ ঘনমিটার/সেকেন্ড।
 ৫) ভিক্টোরিয়া জলপ্রপাত — জাম্বিয়া & জিম্বাবোয়ে — ১০৮৮ ঘনমিটার/সেকেন্ড।
________________________________________________
★★★মহাদেশ ভিত্তিক উচ্চতম জলপ্রপাত★★★
 (মহাদেশ — জলপ্রপাত — দেশ — উচ্চতা)
১) আফ্রিকা — টুগেলা জলপ্রপাত — দঃ আফ্রিকা — ৯৪৮ মিটার।
 ২) এশিয়া — কান্দামাইয়ান জলপ্রপাত — মালয়েশিয়া — ৭০০ মিটার।
 ৩) উঃ আমেরিকা — ওলোউপেনা জলপ্রপাত — USA (হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জ) — ৯০০ মিটার।
 ৪) দঃ আমেরিকা — এঞ্জেল জলপ্রপাত — ভেনেজুয়েলা — ৯৭৯ মিটার।
 ৫) ইউরোপ — ভিমুফোসসেন জলপ্রপাত — নরওয়ে — ৮৬০ মিটার।
 ৬) ওশিয়ানিয়া — ব্রাউনে জলপ্রপাত — নিউজিল্যান্ড — ৬১৯-৮৩৬ মিটার।
________________________________________________
★মহাদেশভিত্তিক বৃহত্তম জলপ্রপাত★
 (গড় বার্ষিক জলপ্রবাহ অনুসারে)
 (মহাদেশ — জলপ্রপাত — দেশ — গড় বার্ষিক জলপ্রবাহ)
১) আফ্রিকা — বোয়োমা জলপ্রপাত — গনতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রী কঙ্গো — ১৭,০০০ ঘনমিটার/সেকেন্ড।
 ২) এশিয়া — খোনে জলপ্রপাত — লাওস — ১১,৬১০ ঘনমিটার/সেকেন্ড।
 ৩) উঃ আমেরিকা — নায়াগ্রা জলপ্রপাত — USA & কানাডা — ২৪০৭ ঘনমিটার/সেকেন্ড।
 ৪) দঃ আমেরিকা — ইগুয়াজু জলপ্রপাত — আর্জেন্টিনা & ব্রাজিল — ১৭৪৬ ঘনমিটার/সেকেন্ড।
 ৫) ইউরোপ — ডেত্তিফোস — আইসল্যান্ড — ১৯৩ ঘনমিটার/সেকেন্ড।
 ৬) ওশিয়ানিয়া — সাদারল্যান্ড জলপ্রপাত — নিউজিল্যান্ড — ১১ ঘনমিটার/সেকেন্ড।
________________________________________________
★মহাদেশভিত্তিক প্রশস্ততম জলপ্রপাত★
 (জলপ্রপাতের প্রস্থ বা চওড়া অনুসারে)
 (মহাদেশ — জলপ্রপাত — দেশ — প্রস্থ)
১) আফ্রিকা — ভিক্টোরিয়া জলপ্রপাত — জাম্বিয়া & জিম্বাবোয়ে — ১৭০৮ মিটার।
 ২) এশিয়া — খোনে জলপ্রপাত — লাওস — ৯৭০০ মিটার।
 ৩) উঃ আমেরিকা — নায়াগ্রা জলপ্রপাত(Horseshoe Falls) — USA & কানাডা — নায়াগ্রা জলপ্রপাত সামগ্রিকভাবে ১০৩৯ মিটার & Horseshoe Falls একক ভাবে ৭৯০ মিটার।
 ৪) দঃ আমেরিকা — ইগুয়াজু জলপ্রপাত — আর্জেন্টিনা & ব্রাজিল — ২৭০০ মিটার।
 ৫) ইউরোপ — ভেন্টা রাপিড জলপ্রপাত — লাটভিয়া — ২৪৯-২৭০ মিটার।
 ৬) ওশিয়ানিয়া — ব্যারন জলপ্রপাত — অস্ট্রেলিয়া — ২৫৯ মিটার।
________________________________________________
★★একনজরে পৃথিবীর জলপ্রপাত রেকর্ডবুক★★
 ★পৃথিবীর উচ্চতম জলপ্রপাত — এঞ্জেল জলপ্রপাত, (ভেনেজুয়েলা)।
★পূর্ব এশিয়ার বৃহত্তম জলপ্রপাত — হুয়াংগুয়োশু জলপ্রপাত, (চীন)।
★উঃ আমেরিকার মূল ভূখন্ডে অবস্থিত উচ্চতম জলপ্রপাত — জেমস ব্রুস জলপ্রপাত, (কানাডা)।
★পূর্ব এশিয়ার উচ্চতম জলপ্রপাত — জিয়াও লুং জলপ্রপাত, (তাইওয়ান)।
★পৃথিবীর বৃহত্তম একক পতন জলপ্রপাত — কাইয়েটিউর জলপ্রপাত (গায়ানা, দঃ আমেরিকা)।
★’পশ্চিমের নায়াগ্রা’ জলপ্রপাত — শোশোনে জলপ্রপাত (ইডাহো, USA)।
 ★পৃথিবীর বৃহত্তম পতিত জলধারা — ভিক্টোরিয়া জলপ্রপাত (জাম্বিয়া & জিম্বাবোয়ে)।
★পৃথিবীর বৃহত্তম জলপ্রপাত প্রণালী — ইগুয়াজু জলপ্রপাত (আর্জেন্টিনা & ব্রাজিল)।
★দঃ-পূঃ এশিয়ার বৃহত্তম জলপ্রপাত — খোনে জলপ্রপাত (লাওস)।
★পৃথিবীর বৃহত্তম রাপিড জলপ্রপাত — খোনে জলপ্রপাত (লাওস)।
★পৃথিবীর উচ্চতম প্লাঞ্জ জলপ্রপাত — এঞ্জেল জলপ্রপাত (ভেনেজুয়েলা)।
★ পৃথিবীর উচ্চতম ধাপ জলপ্রপাত — টুগেলা (দঃ আফ্রিকা)।
★পৃথিবীর বৃহত্তম জলপ্রপাত (জলপ্রবাহ অনুসারে) — বোয়োমা জলপ্রপাত (গনতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রী কঙ্গো)।
★ইউরোপের সবচেয়ে শক্তিশালী জলপ্রপাত — দেত্তিফোস (আইসল্যান্ড)।
★আন্তর্জাতিক সীমানায় অবস্থিত, পৃথিবীর বৃহত্তম জলপ্রপাত — ইগুয়াজু জলপ্রপাত (আর্জেন্টিনা & ব্রাজিল)।
 ________________________________________________
★★★ভারতের জলপ্রপাত★★★
ভারত পৃথিবীর জলপ্রপাত সমৃদ্ধ অন্যতম একটি দেশ। ভারতে প্রায় অধিকাংশ ধরনের জলপ্রপাত দেখা যায়। নীচে তা উদাহরন সহ উল্লেখ করা হল—-
★প্লাঞ্জ জলপ্রপাত :- উদাহরন – নোহ্কালিকাই জলপ্রপাত (মেঘালয়)।
★রাপিড জলপ্রপাত :- হৃষিকেশের নিকট গঙ্গা নদীতে (উত্তরাখন্ড)।
★ক্যাটারাক্ট জলপ্রপাত :- কাকোলাত জলপ্রপাত (বিহার)।
★ব্লক জলপ্রপাত :- তীরথগড় জলপ্রপাত (ছত্তিশগড়)।
★কাসকেড জলপ্রপাত :- কৌরতাল্লাম জলপ্রপাত (তামিলনাড়ু)।
★ধাপযুক্ত জলপ্রপাত :- দুধসাগর জলপ্রপাত (কর্ণাটক – গোয়া)।
★সেগমেন্টেড জলপ্রপাত :- যোগ জলপ্রপাত (কর্ণাটক)।
★পাখা আকৃতির জলপ্রপাত :- কেপ্পা জলপ্রপাত (কর্ণাটক)।
★অশ্বপুচ্ছ জলপ্রপাত :- রজত প্রপাত (মধ্যপ্রদেশ)।
★জমাট জলপ্রপাত :- শিলা জলপ্রপাত (স্পিতি উপত্যকা, হিমাচল প্রদেশ)।
 ________________________________________________
★ভারতের সেরা পাঁচ উচ্চতম জলপ্রপাত★
 (জলপ্রপাত — রাজ্য — উচ্চতা)
১) কাঞ্চিকুল জলপ্রপাত — কর্নাটক — ৪৫৫ মিটার।
 ২) বারেহিপানি জলপ্রপাত — ওড়িশা — ৩৯৯ মিটার।
 ৩) নোহ্কালিকাই জলপ্রপাত – মেঘালয় — ৩৪০ মিটার।
 ৪) নোহ্সনগিথিয়াং জলপ্রপাত — মেঘালয় — ৩১৫ মিটার।
 ৫) দুধসাগর জলপ্রপাত — কর্ণাটক & গোয়া — ৩১০ মিটার।
________________________________________________
★একনজরে ভারতের জলপ্রপাত★
 ★ভারতের উচ্চতম জলপ্রপাত — কাঞ্চিকুল জলপ্রপাত (কর্নাটক)।
★ভারতের উচ্চতম প্লাঞ্জ জলপ্রপাত — নোহ্কালিকাই জলপ্রপাত (মেঘালয়)।
★ভারতের প্রশস্ততম জলপ্রপাত — চিত্রকূট জলপ্রপাত, ৩০০ মিটার প্রস্থ বা চওড়া, (ছত্তিশগড়)।
★’ভারতের নায়াগ্রা’ জলপ্রপাত — চিত্রকূট জলপ্রপাত (ছত্তিশগড়)।
★ভারতের কর্নাটক রাজ্যে সবচেয়ে বেশি জলপ্রপাত দেখা যায়।
★ভারতের সর্বাধিক জলপ্রবাহ যুক্ত জলপ্রপাত — যোগ জলপ্রপাত (কর্নাটক)।
 ________________________________________________
★ভারতের প্রধান প্রধান জলপ্রপাত★
 (জলপ্রপাত — রাজ্য — উচ্চতা — কোন নদীতে সৃষ্ট)
১) অথিরাপপিল্লী জলপ্রপাত — কেরালা — ২৫ মিটার — চালাকুড়ি নদী।
 ২) বরকনা জলপ্রপাত — কর্নাটক — ২৫৯ মিটার — সীতা নদী।
 ৩) বাহুতি জলপ্রপাত — মধ্যপ্রদেশ — ১৪২ মিটার — ওদ্দা নদী।
 ৪) চাচাই জলপ্রপাত — মধ্যপ্রদেশ — ১৩০ মিটার — বিহাড় নদী।
 ৫) চিত্রকূট জলপ্রপাত — ছত্তিশগড় — ২৯ মিটার — ইন্দ্রাবতী নদী।
 ৬) ধুঁয়াধার জলপ্রপাত — মধ্যপ্রদেশ — ৩০ মিটার — নর্মদা নদী।
 ৭) দুধসাগর জলপ্রপাত — গোয়া & কর্নাটক — ৩১০ মিটার — মান্ডবী নদী।
 ৮) দশম জলপ্রপাত — ঝাড়খন্ড — ৪৪ মিটার — কাঞ্চি নদী।
 ৯) ইথিপোথালা জলপ্রপাত — অন্ধ্রপ্রদেশ — ২১ মিটার — চন্দ্রবঙ্কা নদী।
 ১০) গোকাক জলপ্রপাত — কর্ণাটক — ৫২ মিটার — ঘাটপ্রভা নদী।
 ১১) হোগেনাক্কাল জলপ্রপাত — তামিলনাড়ু — ২০ মিটার — কাবেরী নদী।
 ১২) হুড্রু জলপ্রপাত — ঝাড়খন্ড — ৯৮ মিটার — সুবর্ণরেখা নদী।
 ১৩) যোগ/গেরসোপ্পা জলপ্রপাত — কর্নাটক — ২৫৩ মিটার — শরাবতী নদী।
 ১৪) জোনহা জলপ্রপাত — ঝাড়খন্ড — ৪৩ মিটার — গুঙ্গা নদী।
 ১৫) কাঞ্চিকুল জলপ্রপাত — কর্নাটক — ৪৫৫ মিটার — ভারহি নদী।
 ১৬) কুনে জলপ্রপাত — মহারাষ্ট্র — ২০০ মিটার — **
১৭) লোধ/বুরহাঘাট জলপ্রপাত — ঝাড়খন্ড — ১৪৩ মিটার — বুরহা নদী।
 ১৮) মাগোদ জলপ্রপাত — কর্নাটক — ২০০ মিটার — বেদতি নদী।
 ১৯) মিনমুট্টি জলপ্রপাত — কেরালা — ৩০০ মিটার — **
২০) নোহ্কালিকাই জলপ্রপাত — মেঘালয় — ৩৪০ মিটার — **
২১) নোহ্সনগিথিয়াং জলপ্রপাত — মেঘালয় — ৩১৫ মিটার — **
২২) শিবসমুদ্রম জলপ্রপাত — কর্নাটক — ৯৮ মিটার — কাবেরী নদী।
 ২৩) থালাইয়ার জলপ্রপাত — তামিলনাড়ু — ২৯৭ মিটার — মঞ্জালর নদী।
 ২৪) থোসেঘর জলপ্রপাত — মহারাষ্ট্র — ৩৫০ মিটার — **
২৫) তীরথগড় জলপ্রপাত — ছত্তিশগড় — ৯১ মিটার — কাঙ্গের নদী।
 ২৬) উনচল্লি জলপ্রপাত — কর্নাটক — ১১৬ মিটার — আগহনাসিনি নদী।
 ২৭) ভাজরাই জলপ্রপাত — মহারাষ্ট্র — ২৬০ মিটার — উর্মোদি নদী।
 ২৮) ভাঝাচল জলপ্রপাত — কেরালা — ১২০ মিটার — চালাকুড়ি নদী।
 ২৯) ভানতাওয়াং জলপ্রপাত — মিজোরাম — ২৩০ মিটার — লাউ নদী।
 ৩০) বসুধারা জলপ্রপাত — উত্তরাখন্ড — ১২২ মিটার — **
 (** কোনো নদী বা স্বীকৃত নদীর ওপর সৃষ্ট নয়।)

মঙ্গলবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

💚 বিল গেটস্ এর জীবনি শুনুন বাংলাতে

·বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যাক্তিদের তলিকায় সবচেয়ে উজ্জ্বল নাম বিল গেটস। প্রযুক্তি আরেক রাজপুত্র ও বলা হয় তাকে, বিখ্যাত তার সমাজ সেবা মূলক কাজের জন্যও। তার মাইক্রোসফট করপোরেশেন পারসোনাল পিসি এর জগতে দিয়েছে নতুন এক দিগন্ত। চলুন বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক এই মহান মানুষের জীবনী থেকে।নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে বিস্তারীত শুনুন
>> বিল গেটসের জীবনি শুনতে ক্লিক করুণ

💚 এক নজরে বিভিন্ন প্রনালী সজ্জাগত ভাবে

প্রশ্ন: পক প্রণালী পৃথক করেছে ?
ভারত -শীলঙ্কা ।
 প্রশ্ন: জিব্রাল্টার প্রণালী পৃথক করেছে ?
আফ্রিকা - স্পেন ।
 প্রশ্ন: মালাস্কা প্রণালী পৃথক করেছে ?
সুমাত্রা - মায়েশিয়া ।
 প্রশ্ন: বেরিং প্রণালী পৃথক করেছে ?
আমেরিকা - এশিয়া ।
 প্রশ্ন: ফোরিডা প্রণালী পৃথক করেছে ?
কিউবা - ফোরিডা ।
 প্রশ্ন: ইংলিশ চ্যানেল পৃথক করেছে ?
ফ্রান্স - ব্রিটেন ।
 প্রশ্ন: সুন্দা প্রণালী পৃথক করেছে ?
সুমাত্রা - জাভা ।
 প্রশ্ন: হরমুজ প্রণালী পৃথক করেছে ?
ইরান - আরব আমিরাত ।
 প্রশ্ন: মেসিনা প্রণালী পৃথক করেছে ?
ইতালী - সিসিলি ।
 প্রশ্ন: ডোভার প্রণালী পৃথক করেছে ?
ফ্রান্স - ব্রিটেন ।
 প্রশ্ন: বসফরাস প্রণালী পৃথক করেছে ?
এশিয়া - ইউরোপ ।
 প্রশ্ন: দার্দানেলিস প্রণালী পৃথক করেছে ?
মরক্ক - মরক্ক ।
 প্রশ্ন: বার্বেল মান্ডেল প্রণালী পৃথক করেছে ?
এশিয়া - আফ্রিকা ।
 প্রশ্ন: পক প্রণালী যুক্ত করেছে ?
ভারত মহাসার - আরব মহাসাগর ।
 প্রশ্ন: জিব্রাল্টার প্রণালী যুক্ত করেছে ?
উত্তর আটলান্টিক - ভুমধ্যসাগর ।
 প্রশ্ন: মালাস্কা প্রণালী যুক্ত করেছে ?
বঙ্গোপসাগর - জাভা সাগর ।
 প্রশ্ন: বেরিং প্রণালী যুক্ত করেছে ?
উত্তর সাগর - বেরিং সাগর ।
 প্রশ্ন: ফোরিডা প্রণালী যুক্ত করেছে ?
মেক্সিকো উপসাগর - আটলান্টিক ।
 প্রশ্ন: ইংলিশ চ্যানেল যুক্ত করেছে ?
আটলান্টিক - উত্তর সাগর।
 প্রশ্ন: সুন্দা প্রণালী যুক্ত করেছে ?
ভারত মহাসাগর - জাভা সাগর।
 প্রশ্ন: হরমুজ প্রণালী যুক্ত করেছে ?
পারস্য উপসাগর - ওমান সাগর ।
 প্রশ্ন: মেসিনা প্রণালী যুক্ত করেছে ?
টির ইনিয়ান - আইওনিয়ান সাগর।
 প্রশ্ন: ডোভার প্রণালী যুক্ত করেছে ?
ইংলিশ চ্যানেল - উত্তর সাগর ।
 প্রশ্ন: বসফরাস প্রণালী যুক্ত করেছে ?
মরমর সাগর - কৃষ্ণ সাগর ।
 প্রশ্ন: দার্দানেলিস প্রণালী যুক্ত করেছে ?
ইজিয়ান সাগর - মরমর সাগর ।
 প্রশ্ন: বার্বেল মান্ডেল প্রণালী পৃথক করেছে ?
এডেন - লোহিত সাগর ।

💚 পরীক্ষার দিনে করণীয় কিছু জরুরী টিপস্

মাধ্যমিক ও উচ্চ-মাধ্যমিক পরীক্ষা আসন্ন প্রায়,হাতে আর মাত্র কয়েকটা দিন বাকী। পরীক্ষার দিন মাথা ঠান্ডা রাখতে হবে,তাছাড়া সব কেমন যেন উলট পালট হয়ে যাবে।বিস্তারিত জানতে হলে লিঙ্কে ক্লিক করো,খুবই উপকারে লাগবে আশারাখি।
পরীক্ষার দিনে করনীয়

💚 প্রাচীন ভারতের ইতিহাস(বাছাই করা প্রশ্ন-উত্তর)

প্রশ্ন:-   কোন প্রত্নতাত্ত্বিক উপাদান থেকে রাজা অশোক ও তাঁর কীর্তিকলাপ সম্বন্ধে ধারণা পাওয়া যায় ?
উত্তর:- শিলালিপি নামক প্রত্নতাত্ত্বিক উপাদান থেকে রাজা অশোক ও তাঁর কীর্তিকলাপ সম্বন্ধে ধারণা পাওয়া যায়

প্রশ্ন:-  প্রাচীন ভারতের প্রথম ইতিহাসমূলক গ্রন্থ কোনটি ? সেটি কার রচনা ?
উত্তর:- প্রাচীন ভারতের প্রথম ইতিহাসমূলক গ্রন্থের নাম রাজতরঙ্গিনী  । এটি কলহন-এর রচনা ।

প্রশ্ন:-  ভারতের প্রাচীনতম নাম কি ছিল ?
উত্তর:- ভারতের প্রাচীনতম নাম ছিল জম্বুদ্বীপ ।

প্রশ্ন:-  কোন রাজার নাম অনুসারে ভারতবর্ষ নামকরণ হয় ?
উত্তর:- পৌরাণিক যুগের সাগর বংশের সন্তান রাজা ভরতের নাম অনুসারে আমাদের দেশের নামটি এসেছে ভারত বা ভারতবর্ষ ।

প্রশ্ন:-   কোন পর্বতমালা ভারতের উত্তর সীমান্তে বিরাজমান ?
উত্তর:- হিমালয় পর্বতমালা ভারতের উত্তর সীমান্তে বিরাজমান ।

প্রশ্ন :-   কোন নদীর নাম অনুসারে ভারতবর্ষের নাম ইন্ডিয়া বা হিন্দুস্থান হয়েছে ?
উত্তর:-  সিন্ধুনদীর নাম অনুসারে ভারতবর্ষের নাম ইন্ডিয়া বা হিন্দুস্থান হয়েছে

প্রশ্ন :-  ভারতবর্ষকে হিন্দুস্থান আখ্যা দিয়েছিলেন কারা ?
উত্তর:-  আলেকজান্ডারের ভারত আক্রমণের সময় এদেশে আসা গ্রিকরা ভারতবর্ষকে হিন্দুস্থান আখ্যা দিয়েছিলেন , মতান্তরে খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতাব্দিতে পারস্য সম্রাট দারায়ুস ভারতবর্ষকে হিন্দুস্থান আখ্যা দিয়েছিলেন ।

প্রশ্ন:-   ভারতকে ‘নৃতত্বের জাদুঘর’ কে বলেছেন ?
উত্তর:- ঐতিহাসিক ভিনসেন্ট স্মিথ ভারতকে ‘নৃতত্বের জাদুঘর’  বলেছেন।

প্রশ্ন:-  দক্ষিণ ভারতের অধিবাসীরা কোন জাতির বংশধর ?
উত্তর:-  দক্ষিণ ভারতের অধিবাসীরা দ্রাবিড় জাতির বংশধর  ।

প্রশ্ন:-   ভারতেরবর্ষে মোঙ্গল জাতির বংশধর কারা ?
উত্তর:-  আসামি, নেপালি, ভুটিয়া, প্রভৃতি মোঙ্গল জাতির বংশধর ।

প্রশ্ন:-   বাঙালিরা কোন জাতির বংশধর ?
উত্তর:-  বাঙালিরা নেগ্রিটো ও নর্ডিক জাতির সংমিশ্রিত বংশধর  ।

প্রশ্ন:-   সাঁওতালরা কোন জাতির বংশধর ?
উত্তর:-  সাঁওতালরা নেগ্রিটো জাতির বংশধর  ।

প্রশ্ন:-  প্রাচীন ভারতের প্রশস্তিমূলক শিলালিপি গুলির নাম করো
উত্তর:-  (ক) গুপ্ত সম্রাট সমুদ্র গুপ্তের এলাহাবাদ প্রশস্তি  (খ) চালুক্যরাজ দ্বিতীয় পুলকেশীর আইহোল প্রশস্তি  (গ) গুপ্ত সম্রাট স্কন্দগুপ্তের ভিতারি শিলালিপি  (ঘ) গৌতমী বলশ্রী রচিত নাসিক প্রশস্তি ।

প্রশ্ন:-  কে অশোকের শিলালিপির পাঠোদ্ধার করেন ?
উত্তর:-  উনিশ শতকের খ্যাতনামা প্রত্নতত্ববিদ জেমস প্রিন্সেপ অশোকের শিলালিপির পাঠোদ্ধার করেন ।

প্রশ্ন:-  ’ হস্তিগুম্ফা লিপি’ থেকে কোন ভারতীয় রাজার কথা জানা যায় ?
উত্তর:-  ’ হস্তিগুম্ফা লিপি’ থেকে  কলিঙ্গরাজ খারবেলের কথা জানা যায় ।

প্রশ্ন:-   বৈদিক সাহিত্যের কোন অংশকে বেদান্ত বলা হয় ?
উত্তর:-  উপনিষদকে বৈদিক সাহিত্যের বেদান্ত বলা হয় ?

প্রশ্ন:-. ভারতের উত্তর-পশ্চিম সীমান্তের তিনটি গিরিপথের নাম লেখো ।
উত্তর:- তিনটি গিরিপথের নাম - খাইবার,বোলান, ও গোমাল

প্রশ্ন:-   দক্ষিণ ভারতের একটি প্রধান নদীর নাম লেখো ।
উত্তর:- দক্ষিণ ভারতের একটি প্রধান নদীর নাম গোদাবরী

প্রশ্ন:-  ভারতের কোন কোন দিক  সমুদ্র দিয়ে বেষ্টিত ?
উত্তর:- দক্ষিণ-পূর্ব , দক্ষিণ-পশ্চিম , দক্ষিণ দিক সমুদ্র দিয়ে বেষ্টিত ।

প্রশ্ন:-  কার আমলে জুনাগড় লিপি রচিত হয় ?
উত্তর:- শক সম্রাট (মহাক্ষএপ) রুদ্রদামনের আমলে জুনাগড় লিপি রচিত হয় ।

প্রশ্ন:-   কোন শিলালিপি থেকে স্কন্দগুপ্তের হূণ আক্রমণকারীদের পরাজিত করার তথ্য পাওয়া যায় ?
উত্তর:-  ভিতারি শিলালিপি থেকে স্কন্দগুপ্তের হূণ আক্রমণকারীদের পরাজিত করার তথ্য পাওয়া যায় ।

প্রশ্ন:-  এলাহাবাদ প্রশস্তি কার রচনা ?
উত্তর:-  এলাহাবাদ প্রশস্তি সমুদ্র গুপ্তের সভাকবি হরিষেণের রচনা  ।

প্রশ্ন:-   নাসিক প্রশস্তিতে কোন সাতবাহন রাজার কীর্তি বর্ণিত আছে ?
উত্তর:-  নাসিক প্রশস্তিতে সাতবাহন বংশের শ্রেষ্ঠ রাজা গৌতমীপুত্র সাতকর্ণীর কীর্তি বর্ণিত আছে  ।

প্রশ্ন:-  নানাঘাট শিলালিপি থেকে কোন রাজার সম্বন্ধে জানা যায় ?
উত্তর:-  নানাঘাট শিলালিপি থেকে সাতবাহন রাজা প্রথম সাতকর্ণীর সম্বন্ধে জানা যায় ।

প্রশ্ন:-   নানাঘাট শিলালিপি কার সময়ে খোদিত হয় ?
উত্তর:-  সাতবাহন রাজা প্রথম সাতকর্ণীর সময়ে নানাঘাট শিলালিপি খোদিত হয় ।

প্রশ্ন:-   বাণভট্ট কার সভাকবি ছিলেন ?
উত্তর:-  বাণভট্ট হর্ষবর্ধনের সভাকবি ছিলেন ।

প্রশ্ন:-   হর্ষচরিত কার রচনা ?
উত্তর:-  হর্ষচরিত হর্ষবর্ধনের সভাকবি বাণভট্টের রচনা ।

প্রশ্ন:-   বাণভট্টের লেখা একটি জীবন চরিতের নাম লেখো ?
উত্তর:-   বাণভট্টের লেখা একটি জীবন চরিতের নাম হর্ষচরিত  ।

প্রশ্ন:-   রাজতরঙ্গিনী গ্রন্থটি কে রচনা করেন ?
উত্তর:-  রাজতরঙ্গিনী গ্রন্থটি কলহন রচনা করেন ।

প্রশ্ন:-   কলহনের রাজতরঙ্গিনী গ্রন্থটি থেকে কোন অঞ্চলের ইতিহাস জানা যায় ?
উত্তর:-  কলহনের রাজতরঙ্গিনী গ্রন্থটি থেকে কাশ্মীরের ইতিহাস জানা যায় ।

প্রশ্ন:-   অর্থশাস্ত্র গ্রন্থটি কে রচনা করেন ?
উত্তর:-  অর্থশাস্ত্র গ্রন্থটি চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের মন্ত্রী কৌটিল্য বা চাণক্য রচনা করেন ।

প্রশ্ন:-   আইহোল প্রশস্তি কে রচনা করেন ?
উত্তর:-  চালুক্যরাজ দ্বিতীয় পুলাকেশীর সভাকবি রবিকীর্তি  আইহোল প্রশস্তি রচনা করেন ।

প্রশ্ন:-   আইহোল প্রশস্তিতে কোন রাজার কীর্তি বর্ণনা করা আছে ?
উত্তর:-  আইহোল প্রশস্তিতে চালুক্যরাজ দ্বিতীয় পুলাকেশীর কীর্তি বর্ণনা করা আছে ।

প্রশ্ন:-   মুদ্রারাক্ষস কার রচনা ?
উত্তর:-  মুদ্রারাক্ষস গুপ্তযুগের লেখক-কবি বিশাখাদত্তের রচনা ।

প্রশ্ন:-  ভারতের পুরাণের সংখ্যা কয়টি ? এদের মধ্যে তিনটি পূরাণের নাম লেখো ।
উত্তর:- পূরাণের সংখ্যা আঠারোটি  । এদের মধ্যে তিনটি হল - বিষ্ণু পুরাণ, বায়ু পূরাণ , মৎস পূরাণ ।

প্রশ্ন:-  প্রাচীন ভারতীয় জাতিগোষ্ঠিকে প্রধানত কয়টি শ্রেণীতে বিভাক্ত করা যায় ?
উত্তর:- প্রাচীন ভারতীয় জাতিগোষ্ঠিকে প্রধানত চারটি শ্রেণীতে বিভাক্ত করা যায় - যথা :- (ক) আর্য জাতি   (খ) দ্রাবিড় জাতি   (গ) নেগ্রিটো জাতি   (ঘ)  মঙ্গোলীয় জাতি ।

প্রশ্ন;-  কারা নর্ডিক নামে পরিচিত ?
উত্তর:- আর্যরা নর্ডিক নামে পরিচিত ।

প্রশ্ন:-  আর্যজাতির বংশধর কারা ?
উত্তর:-  কাশ্মিরী, পাঞ্জাবি প্রভৃতি আর্যজাতির বংশধর ।

প্রশ্ন:-  রাজপুতরা কোন জাতির বংশধর ?
উত্তর:-  রাজপুতরা হূন জাতির বংশধর ।

প্রশ্ন:-   বুদ্ধচরিতের রচয়িতা কে  ?
উত্তর:-  কুষাণ যুগের বৌদ্ধ দার্শনিক অশ্বঘোষ  বুদ্ধচরিত রচনা করেন  ।

প্রশ্ন:-   গীতগোবিন্দ কাব্য কে রচনা করেন ?
উত্তর:-  কবি জয়দেব গীতগোবিন্দ কাব্য রচনা করেন

প্রশ্ন:-  গৌরবাহ গ্রন্থের রচয়িতা কে ?
উত্তর:- বাকপতি রাজ গৌরবাহ গ্রন্থের রচয়িতা

প্রশ্ন:-  মহাকবি কালিদাসের লেখা উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ গুলির নাম লেখো
উত্তর:- মহাকবি কালিদাসের লেখা  কাব্যগ্রন্থ গুলির মধ্যে ‘অভিজ্ঞানম শকুন্তলম’ , ‘মেঘদূত’ ,’ মালবিকা’ প্রভৃতি  উল্লেখযোগ্য ।

প্রশ্ন:-  সিংহলের বৌদ্ধ ধর্মগ্রন্থ গুলির মধ্যে দুটির নাম লেখো
উত্তর:-  দীপবংশ ও মহাবংশ  ।

প্রশ্ন:-   ইন্ডিকা কে রচনা করেন ?
উত্তর:-  চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের রাজসভায় উপস্থিত গ্রিক্দূত মেগাস্থিনিস ইন্ডিকা রচনা করেন ।

প্রশ্ন:-  কোন বিদেশী লেখকের রচনা থেকে আমরা মৌর্যযুগের ইতিহাস জানতে পারি ?
উত্তর:-  চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের রাজসভায় উপস্থিত গ্রিক্দূত মেগাস্থিনিসের রচনা থেকে আমরা মৌর্যযুগের ইতিহাস জানতে পারি ।

প্রশ্ন:-   সন্ধ্যাকর নন্দী কে ছিলেন ?
উত্তর:-  রামচরিত গ্রন্থের রচয়িতা ছিলেন সন্ধ্যাকর নন্দী ।

প্রশ্ন:-   আইন-ই-আকবরি কে রচনা করেন ?
উত্তর:-   আবুল ফজল আইন-ই-আকবরি রচনা করেন ।

প্রশ্ন:-  প্লিনি রচিত গ্রন্থটির নাম কী ?
উত্তর:-  প্লিনি রচিত গ্রন্থটির নাম ন্যাচারালিস হিস্টোরিয়ো । প্রথম শতাব্দিতে রচিত এই গ্রন্থ থেকে ভারতের সঙ্গে রোমান সাম্রাজ্যের বাণিজ্যিক লেনদেনের পরিচয় পাওয়া যায় ।

প্রশ্ন:-  তহকিক-ই-হিন্দ  কার লেখা ?
উত্তর:-  তহকিক-ই-হিন্দ-এর লেখক আরব ঐতিহাসিক আল বেরুনী  ।

প্রশ্ন:-  রামচরিত গ্রন্থতি কে রচনা করেন ?
উত্তর:- রামচরিত গ্রন্থতি সন্ধ্যাকর নন্দী রচনা করেন ।

প্রশ্ন:-   রামচরিত মানস কে রচনা করেন ?
উত্তর:-  কবি তুলসীদাস  ‘রামচরিত মানস’ রচনা করেন ।

প্রশ্ন:-  আলবেরুনীর প্রকৃত নাম কী ?  তাঁর গ্রন্থের নাম কী  ?
উত্তর:-  আলবেরুনীর প্রকৃত নাম  আবু রিহান ।  তাঁর গ্রন্থের নাম তহকিক-ই-হিন্দ ।

প্রশ্ন:-  প্রাচীন কালের দুই জন রোমান লেখকের নাম লেখো
উত্তর:-  প্রাচীন কালের দুই জন রোমান লেখকের নাম প্লুটার্ক ও প্লিনি ।

সোমবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

💚 পড়া মনে রাখার চমৎকার কৌশল


১. আত্মবিশ্বাসঃ
 আত্মবিশ্বাস যেকোনো কাজে সফল হওয়ার প্রথম ও প্রধান শর্ত। মনকে বোঝাতে হবে পড়াশোনা অনেক সহজ বিষয়-আমি পারব, আমাকে পারতেই হবে। তাহলে অনেক কঠিন পড়াটাও সহজ মনে হবে। আত্মবিশ্বাসের মাত্রা আবার কোনো রকমেই বেশি হওয়া চলবে না। অন্যান্য বন্ধু-বান্ধবের সাথে নিজেকে তুলনা করে চলনসই আত্মবিশ্বাস নিয়ে কোনো বিষয় পড়তে যাওয়া ভালো। একবার পড়েই মনে রাখা কঠিন। তাই বিষয়টি পুঙ্খানুপুঙ্খরূপে পড়ে এর সম্বন্ধে একটি ধারণা লাভ করার পরেই মনে রাখা সহজ হয়। আবার কোনো বিষয়ে ভয় ঢুকে গেলে সেটা মনে রাখা বেশ কঠিন। ছাত্র-ছাত্রীরা সাধারণত অঙ্ক ও ইংরেজিকে বেশি কঠিন মনে করে। তাদের উচিত হবে বইয়ের প্রথম থেকে পড়া বুঝে বুঝে পড়া এবং পড়ার পাশাপাশি লেখার অভ্যাস করা। লেখাপড়া মনে রাখার একটি বড় পদক্ষেপ। এই জন্যই বলা হয় লেখাপড়া। আর পড়ালেখা করার উত্তম সময় একেকজনের জন্য একেক রকম। যারা সাধারণত হোস্টেলে থাকে তাদের ক্ষেত্রে রাত জেগে পড়াটা গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়। অনেকের কাছে আবার বিকেলে বা সন্ধ্যার পরে, কেউ কেউ আবার সকালে পড়তে ভালোবাসেন। তবে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা হচ্ছে যেহেতু ঘুমের পরে মন ও মনন পরিষকার থাকে সেহেতু ভোর হচ্ছে পড়াশোনার জন্য ভালো সময়।




২. কনসেপ্ট ট্রি বা ধারণার গাছঃ
 পড়া মনে রাখার এটি একটি কৌশল। কোনো বিষয়ে পড়া মনে রাখার জন্য সম্পূর্ণ পড়াটি পড়ে নেয়ার পর সাতটি ভাগে ভাগ করতে হয়। এবং প্রতিটি ভাগের জন্য এক লাইন করে সারমর্ম লিখতে হয়। ফলে পড়ার বিষয়টি সাতটি লাইনে সীমাবদ্ধ থাকে। এর প্রতিটি লাইন একটি পাতায় লিখে অধ্যায় অনুযায়ী একটি গাছ তৈরি করে গাছের নিচ থেকে ধারাবাহিকভাবে পাতার মতো করে সাজাতে হবে। যাতে এক দৃষ্টিতেই পড়ার ব্যাপারটা সম্পূর্ণ মনে পড়ে যায়। এই পাতাগুলোতে চোখ বোলালে লেখাটি সম্পর্কে একটি পূর্ণাঙ্গ ধারণা পাওয়া যাবে। বাংলা, ভূগোল ও সমাজশাস্ত্রের জন্য এই কৌশলটি অধিক কার্যকর।


৩. কি ওয়ার্ড মূল শব্দ
 যেকোনো বিষয়ের কঠিন অংশগুলো ছন্দের আকারে খুব সহজে মনে রাখা যায়। যেমন-রঙধনুর সাত রঙ মনে রাখার সহজ কৌশল হলো ‘বেনীআসহকলা’ শব্দটি মনে রাখা। প্রতিটি রঙের প্রথম অক্ষর রয়েছে শব্দটিতে। এমনিভাবে ত্রিকোণমিতির সূত্র মনে রাখতে ‘সাগরে লবণ আছে, কবরে ভূত আছে, ট্যারা লম্বা ভূত’ ছড়াটি মনে রাখা যেতে পারে। এর অর্থ দাঁড়ায়, সাইন=লম্ব/অতিভুজ (সাগরে লবণ আছে), কস=ভূমি/অতিভুজ (কবরে ভূত আছে), ট্যান=লম্ব/ভূমি (ট্যারা লম্বা ভূত)। মেডিকেলে আমরা ভেগাসনার্ভের বিভিন্ন শাখা-প্রশাখা মনে রাখতে একটি পদ্য লাইনের সাহায্য নিতাম। তা হলো ঃ ‘মেরিনা আমার প্রাণের বেদনা শুনিয়া রাগিয়া কাঁদিয়া কাঁটিয়া ওযে পালায়ে চলে গেল হায়’। এতে ভেগাসনার্ভের সবগুলো শাখাকে মনে রাখা যায়। যেমন ঃ মেরিনাতে- মেনিনজিয়াল, আমার-অরিকুলার, প্রাণের- ফেরিনজিয়াল এভাবে সবগুলোর শাখা আমরা ছড়ার মাধ্যমে মনে রাখতে পারি। মেধাবী ছাত্ররা নিজেই নিজের মতো করে নানা রকম ছড়া তৈরি করে নেবে।




৪. কালরেখা বা ইতিহাস মনে রাখার কৌশল
 ইতিহাস মনে রাখায় এ কৌশলটি কাজে দেবে। বইয়ের সব অধ্যায় সম্পর্কে মোটামুটি ধারণা নিয়ে গত ৪০০ বছরের উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিদের তালিকা বানাতে হবে। সেখান থেকে কে, কখন, কেন উল্লেখযোগ্য ছিলেন, সেটা সাল অনুযায়ী খাতায় লিখতে হবে। প্রতিদিন একবার করে খাতায় চোখ বোলালে খুব সহজে পুরো বই সম্পর্কে একটি ধারণা তৈরি হবে। ফলে ভুলে যাওয়ার আশঙ্কা থাকবে না। ইতিহাসের সবচেয়ে কঠিন কষ্টকর মনে রাখার বিষয় হলো বিভিন্ন সাল। এগুলোকে কালো রেখার মাধ্যমে চর্চা করে মনে রাখার জন্য চেষ্টা করতে হবে। এখানে কনসেপ্ট ট্রি বা ধারণা গাছ পদ্ধতি ব্যবহার করা যেতে পারে। এটা সত্যি যে আলাদা আলাদাভাবে ইতিহাস মনে রাখাটা কষ্টকর বটে!




৫. উচ্চস্বরে পড়া
 পড়া মুখস্থ করার সময় উচ্চস্বরে পড়তে হবে। এই পদ্ধতিতে কথাগুলো কানে প্রতিফলিত হওয়ার কারণে সহজে আয়ত্ত করা যায়। শব্দহীনভাবে পড়ালেখা করলে একসময় পড়ার গতি কমে গিয়ে শেখার আগ্রহ হারিয়ে যায়। আর আগ্রহ না থাকলে পড়া শেখার কিছুক্ষণ পরই তা মস্তিষক থেকে বিলুপ্ত হয়ে যায়। শেখা হয়ে যাওয়ার পর বারবার সেটার পুনরাবৃত্তি করতে হবে। এটাও পড়া মনে রাখার ক্ষেত্রে অনেক সাহায্য করে। যেমন করে বাচ্চা বাচ্চা ছেলে পুরো কোরআন শরিফ মুখস্থ করে বা হাফেজ হয়। তবে অনেক ক্ষেত্রে এই ধারণার বিরূপ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করা হয়েছে। বলা হয় পড়ার বস্তুতে লাইন দিয়ে ধরে ধরে পড়ে শব্দ না করে পড়া ভালো। অথবা মুখে ফিসফিস করে শব্দ করা যায় বা শব্দের মতো করে ঠোঁট উচ্চারণ করা যায়। তবে শব্দ করে পড়ার পদ্ধতিতে ছাত্র-ছাত্রীরা দ্রুত কাহিল হয়ে যায়।


৬. নিজের পড়া নিজের মতো করে
 সাধারণত মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের ক্ষেত্রে এই পদ্ধতি প্রযোজ্য। তারা নিজের মতো করে একটি বিষয় বিভিন্ন জায়গা থেকে সংগ্রহ করে একটি নোটের মতো করে। এবং ওই নোটই তারা পরবর্তীতে পাঠ্যবই হিসেবে ব্যবহার করে। এতে করে সুবিধা হচ্ছে নোট করার সময় ছাত্র বা ছাত্রীকে ওই বিষয়টি বিভিন্ন পুস্তক থেকে একাধিকবার পড়তে হয়। ফলে বিষয়টি সম্পর্কে একটি ধারণা পরিষকার হয়। এবং এই পরিষকার ধারণার ওপরে সৃজনশীল পদ্ধতি ব্যবহার করে একজন ছাত্র অনেক বেশি পড়া মনে রাখতে পারবে এবং অনেক বেশি মেধাবী বলে প্রমাণিত হবে। মেডিকেল শিক্ষায় আমরা অনেক সময় বিভিন্ন বই থেকে নোট টুকে নিতাম এবং পরবর্তীতে মূল পাঠ্যবইয়ের সাথে রেখে প্রশ্নের উত্তর পড়তাম। এতে করে মনে রাখা আমাদের সময় অনেক সহজ ছিল। বিভিন্ন বই থেকে সাহায্য নেয়ার পাশাপাশি আমাদের অধ্যাপক মহোদয়দের বিভিন্ন লেকচার ক্লাস সুচারুরূপে নোট করে নিজস্ব নোটের পাশে রাখতাম। নিজের তৈরি করা লেখা নিজের পড়তে অনেক সহজ মনে হতো। তবে এতে ছাত্রকে প্রতিটি ক্লাস করতে হবে, প্রতিটি অধ্যাপকের লেকচারগুলো শুনতে হবে, নোট করতে হবে এবং প্রতিদিন পড়ার অভ্যাস বজায় রাখতে হবে। ইদানীং দেখা যায় বিভিন্ন ইউনিভার্সিটি লেভেলে কিছু সংখ্যক পরীক্ষার্থী পড়ার আগে নীলক্ষেত মার্কেট থেকে নোট ফটোকপি করে নেয়। তাতে তারা পাস করতে পারে কিন্তু মেধাবী ছাত্র হিসেবে প্রমাণিত হয় না।


৭. নতুন-পুরনোর সংমিশ্রণ ও নিজের নোটের পাশাপাশি অন্য কিছু গ্রহণ করা
 নতুন কিছু পড়া শেখার সময় নিজস্ব নোটের পাশাপাশি নতুন ধারণাটিকে কোথাও নোট করতে হবে বা সযত্নে লালন করতে হবে। নতুন কিছু শেখার সময় একই রকম আরো বিষয় মিলিয়ে নিতে হবে। কারণ একেবারে নতুন কোনো তথ্য ধারণ করতে মস্তিষেকর বেগ পেতে হয়। কিন্তু পুরনো তথ্যের সঙ্গে নতুন তথ্য সংযোজন করতে পারে খুব সহজে। উদাহরণস্বরূপ ‘সিডি’ শব্দটি শেখার ক্ষেত্রে পুরনো দিনের কলের গানের কথা মনে রাখলে শব্দটা সহজেই মনে থাকবে। শুধু মনে রাখতে হবে, শব্দ দুটোর মধ্যে পার্থক্যটা কী। ফিজিক্স বা কেমিস্ট্রির নতুন কোনো সূত্র শেখার সময় মনে করে দেখতে হবে এ ধরনের সূত্র আগে পড়া কোনো সূত্রের সঙ্গে মেলে কি না।




৮. কেনর উত্তর খোঁজা
 এটি একটি ভালো অভ্যাস। প্রতিটি অধ্যায়ের মধ্যে কী, কেন, কবে, কোথায়, কীভাবে এই জিনিসগুলো নিজে প্রশ্ন করে জেনে নিতে হবে। অক্সিজেন ও হাইড্রোজেন সংযোগে পানি হয় এই ফর্মুলাটিকেই কী, কেন, কীভাবে এরূপে মেধাবী ছাত্ররা মনে রাখার সহজ ফর্মুলা হিসেবে নিতে পারে। নিজের মনকে সব সময় নতুন কিছু জানার মধ্যে রাখুন। নতুন কিছু জানার চেষ্টা করুন এবং নিজস্ব নোটের পাশাপাশি এর বিভিন্ন উত্তর নোট করে নিন। এ নিয়মটা প্রধানত বিজ্ঞানের ছাত্রদের জন্য প্রযোজ্য। তাদের মনে সব সময় নতুন বিষয় জানার আগ্রহ প্রবল হতে হবে। অনুসন্ধানী মন নিয়ে কোনো কিছু শিখতে চাইলে সেটা মনে থাকার সম্ভাবনা বেশি থাকে। আর কোনো অধ্যায় পড়ার পর সেটা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নিজস্ব ল্যাবে ব্যবহারিক ক্লাস করতে হবে। তবেই বিজ্ঞানের সূত্র ও সমাধানগুলো সহজে আয়ত্ত করা যাবে।




৯. কল্পনায় ছবি আঁকা বা কাল্পনিকভাবে
 গল্পের বিষয়ের সাথে মূল ধারণাটি নিয়ে একটি কাল্পনিক ছবি বেশকিছু বার পড়লে অনুমান করা যায়। এই ছবিটির আকার, কৃতিত্ব একেক ছাত্রের জন্য একেক রকম। বিষয়টিকে কল্পনার ছবি আকারে যত বেশি বিস্তারিতভাবে আনা যাবে, বিষয়টির খুঁটিনাটি তত বেশি করে প্রকাশ হবে এবং ছাত্র তত বেশি নম্বর পাবে। এটি বিভিন্ন রচনামূলক বিষয়ে ব্যবহার করা যায়। বিষয়সদৃশ একটি ছবি আঁকতে হবে মনে। গল্পের প্রতিটি চরিত্রকে আশপাশের মানুষ বা বস্তুর সঙ্গে মিলিয়ে নিতে হবে। তারপর সেই বিষয়টি নিয়ে পড়তে বসলে মানুষ কিংবা বস্তুটি কল্পনায় চলে আসবে। এ পদ্ধতিতে কোনো কিছু শিখলে সেটা ভুলে যাওয়ার আশঙ্কা কম থাকে। আর মস্তিষককে যত বেশি ব্যবহার করা যায় তত ধারালো হয় ও পড়া বেশি মনে থাকে।




১০. পড়ার সঙ্গে লেখা
 কোনো বিষয় পাঠ করার সঙ্গে সঙ্গে সেটি খাতায় লিখতে হবে। একবার পড়ে কয়েকবার লিখলে সেটা সবচেয়ে বেশি কার্যকর হয়। পড়া ও লেখা একসঙ্গে হলে সেটা মুখস্থ হবে তাড়াতাড়ি। পরবর্তী সময়ে সেই প্রশ্নটির উত্তর লিখতে গেলে অনায়াসে মনে আসে। এ পদ্ধতির আরেকটি সুবিধা হচ্ছে হাতের লেখা দ্রুত করতে সাহায্য করে। পড়া মনে রাখতে হলে শেখার সঙ্গে সঙ্গে বেশি বেশি লেখার অভ্যাস করতে হবে। সাধারণত কোনো বিষয়ে পড়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে একবার লিখতে হয়। আবার ২৪ ঘণ্টা পরে ওই বিষয়টি আবারও পড়তে হয় এবং পরে লিখতে হয়। কিছুদিন পরপর বিষয়টি পড়া বা লেখার ওপরেই নির্ভর করে কতটুকু মনে রাখার সামর্থ্য রয়েছে।
 তবে লেখার চেষ্টা করা প্রতিটি পড়ার সাথে সাথে অত্যন্ত উপকারী পদক্ষেপ।


১১. অর্থ জেনে পড়া
 ইংরেজি পড়ার আগে শব্দের অর্থটি অবশ্যই জেনে নিতে হবে। ইংরেজি ভাষা শেখার প্রধান শর্ত হলো শব্দের অর্থ জেনে তা বাক্যে প্রয়োগ করা। বুঝে না পড়লে পুরোটাই বিফলে যাবে। সৃজনশীল পদ্ধতিতে ইংরেজি বানিয়ে লেখার চর্চা করা সব থেকে জরুরি। কারণ পাঠ্যবইয়ের যেকোনো জায়গা থেকে প্রশ্ন আসতে পারে। ইংরেজি শব্দের অর্থভাণ্ডার সমৃদ্ধ হলে কোনো পড়া ভুলে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে না। শুধু ইংরেজি নয় বাংলা কিংবা অন্য ভাষাতেও অর্থ বুঝে না পড়লে পড়া মনে থাকে না এবং সৃজনশীল হওয়া যায় না। পড়া মনে রাখার জন্য পাঠ্যপুস্তকের অক্ষরগুলোর মানে জানা ছাড়াও মেধাবী ছাত্র সব সময় প্রতিদিন ৫টি করে নতুন শব্দ মনে রাখার চেষ্টা করবে মানে সহকারে। এতে করে ছাত্র-ছাত্রীদের শব্দভাণ্ডার বিশাল হবে, সৃজনশীলতা প্রকাশে অনেক সাহায্যকারী হবে। দেখা যায়, মেধাবী ছাত্ররা একটি ভাবকে নানা রকম শব্দে প্রকাশ করতে পারে।




১২. গল্পের ছলে পড়া বা ডিসকাশন
 যেকোনো বিষয় ক্লাসে পড়ার পর সেটা আড্ডার সময় বন্ধুদের সঙ্গে গল্পের মতো করে উপস্থাপন করতে হবে। সেখানে প্রত্যেকে প্রত্যেকের মনের ভাবগুলো প্রকাশ করতে পারবে। সবার কথাগুলো একত্র করলে অধ্যায়টি সম্পর্কে ধারণাটা স্বচ্ছ হয়ে যায়। কোনো অধ্যায় খণ্ড খণ্ড করে না শিখে আগে পুরো ঘটনাটি সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা নিতে হবে। পরে শেখার সময় আলাদাভাবে মাথায় নিতে হবে। তাহলে যেকোনো বিষয় একটা গল্পের মতো মনে হবে। এখানে উচ্চতর বিদ্যায় গ্রুপ ডিসকাশন একটি অন্যতম ব্যাপার। বিভিন্ন ভার্সিটিতে টিউটোরিয়াল ক্লাস এর একটি প্রকৃষ্ট উদাহরণ। মেডিকেলে পড়ার সময় আমরা এক বা একাধিক বন্ধুর সাথে গ্রুপ ডিসকাশন করে পড়তাম। আমি যা জানতাম তা বলতাম এবং অন্যরা যা জানত তা শুনতাম। একে অপরের মধ্যে কে কাকে পড়ার মাধ্যমে আটকাতে পারে এটি একটি প্রতিযোগিতা ছিল। তবে প্রতিযোগিতাটি অবশ্য মানসমমত ও স্বাস্থ্যকর হতে হবে। এর সবচেয়ে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছিল যে ছেলে এবং মেয়ে একসাথে গ্রুপে পড়লে পরে তাদের মধ্যে বিশিষ্ট সম্পর্কের জন্ম নিত।


১৩. মুখস্থবিদ্যাকে ‘না’
মুখস্থবিদ্যা চিন্তাশক্তিকে অকেজো করে দেয়, পড়াশোনার আনন্দও মাটি করে দেয়। কোনো কিছু না বুঝে মুখস্থ করলে সেটা বেশিদিন স্মৃতিতে ধরে রাখা যায় না। কিন্তু তার মানে এই নয়, সচেতনভাবে কোনো কিছু মুখস্থ করা যাবে না। টুকরো তথ্য যেমন-সাল, তারিখ, বইয়ের নাম, ব্যক্তির নাম ইত্যাদি মনে রাখতে হবে-কী মনে রাখছেন, এর সঙ্গে অন্যান্য বিষয়ের কী সম্পর্ক তা খুঁজে বের করতে হবে। এ ছাড়া বিজ্ঞানের কোনো সূত্র কিংবা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আয়ত্ত করতে সেটা আগে বুঝে তারপর মুখস্থ করতে হবে। মুখস্থবিদ্যা একেবারেই যে ফেলনা তা নয়। এটি অনেক কার্যকরও বটে। তবে সৃজনশীলতার যুগে মুখস্থবিদ্যার চেয়ে কাল্পনিকভাবে লেখা, নিজের মতো করে লেখা অত্যন্ত মেধাবী কাজ। তবে কিছু কিছু বিষয় মুখস্থ অবশ্যই রাখতে হয়। তাই বেশির ভাগ ক্ষেত্রে মুখস্থকে ‘না’ বলুন এবং সৃজনশীল পদ্ধতি গ্রহণ করুন।