শুক্রবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০১৭

চাইল্ড সাইকোলজির ওপর শতাধিক প্রশ্নোত্তর

১.আধুনিক ভারতীয় শিক্ষার মূল লক্ষ্য কী ? উত্তরঃ মানব সম্পদ উন্নয়ন ।
 ২.iঅনুবর্তন বলতে কি বোঝায় ? উত্তরঃ স্বাভাবিক উদ্দীপকের সঙ্গে যদি নিরপেক্ষ উদ্দীপকটি প্রাণীর কাছে একাধিকবার হাজির করা হয়, তবে স্বাভাবিক উদ্দীপকের স্বাভাবিক প্রক্রিয়াটি বিকল্প উদ্দীপকের সঙ্গে এক হয়ে যায় । এই বিশেষ প্রক্রিয়াকেই অনুবর্তন বলে ।
 ৩.অপারেন্ট অনুবর্তনের প্রবক্তা কে ছিলেন ? উত্তরঃ আমেরিকার মনোবিদ B.F. Skinner.
৪.কৈশরের দুটি গুরুত্বপূর্ণ চাহিদার উল্লেখ কর । উত্তরঃ আত্মপ্রকাশের চাহিদা, দল গঠনের চাহিদা, খাদ্যের চাহিদা, যৌন চাহিদা । ।
 ৫.শিক্ষা হচ্ছে মানুষের অন্তর্নিহিত সত্তার পরিপূর্ণ প্রকাশ- বক্তা কে ? উত্তরঃ বিবেকানন্দ ।
 ৬.বাংলার নবজাগরণের অগ্রদূত কাকে বলা হয় ? উত্তরঃরাজা রামমোহন রায়কে ।
 ৭.কোন রাশিয়ান শরীরতত্ত্ববিদ অনুবর্তনের ওপর সর্ব প্রথম গভেষনা করেন ? উত্তরঃপ্যাভলভ ।
 ৮.প্যাভলভের পরীক্ষার অস্বাভাবিক উদ্দীপকটি কী ? উত্তরঃ ঘণ্টাধ্বনি ।
 ৯.স্পিয়ারম্যানের মানসিক ক্ষমতা সংক্রান্ত মতবাদটি কী নামে পরিচিত? উত্তর: দ্বি উপাদান তত্ব ।
 ১০.আধুনিক মানসিক ক্ষমতা তত্ত্বের প্রবর্তক কে ? উত্তরঃ চার্লস স্পিয়ারম্যান ।
 ১১.মানসিক ক্ষমতার বহু উপাদান তত্ত্বের প্রবর্তক কে ? উত্তরঃ এল,এল, থার্স্টোন ।
 ১২.কত খ্রিস্টাব্দে স্পিয়ারম্যান –দ্বি-উপাদান তত্ত্ব প্রকাশ করেন ? উত্তরঃ ১৯০৪খ্রিস্টাব্দে ।
Q.স্পিয়ারম্যানের মতে ক্ষমতার দুটি উপাদান কী কী ? উত্তরঃ সাধারণ মানসিক ক্ষমতা (G) বিশেষ মানসিক ক্ষমতা (S)
 Q.প্রচেষ্টা ও ভুলের শিখন কৌশল বলতে কি বোঝায় ?উত্তরঃ প্রচেষ্টা ও ভুলের শিখন কৌশলের প্রবক্তা মনোবিদ থর্নডাইকের মতে যে-কোন শিখন প্রক্রিয়া বারবার প্রচেষ্টা ও ভুলের মাধ্যমে সম্ভব হয়ে থাকে । এই প্রক্রিয়ায় নির্ভুল প্রক্রিয়াটি চিহ্নিত করা হয় এবং ভুল প্রচেষ্টাগুলিকে পরিত্যাগ করা হয় ।
Q. ‘শিক্ষার’ শব্দের বুৎপত্তিগত অর্থ কী ? উত্তরঃ ‘শিক্ষার’ শব্দটি এসেছে সংস্কৃত ‘শাস’ ধাতু থেকে, যার অর্থ ‘শাসন করা’ ।
Q.শিক্ষায় ব্যক্তিতান্ত্রিক লক্ষ্য কোন মনোবৈজ্ঞানিক নীতির উপর প্রতিষ্টিত? উত্তরঃ আত্মপ্রকাশনা ও আত্মসংরক্ষণ নীতি ।
Q.‘গেস্টাল্ট’ শব্দের অর্থ কী ? উত্তরঃ সম্পূর্ণ আকার ।
 কোন চাহিদার দরুন শিশু আজগুবি কাহিনী শোনা পছন্দ করে ? উত্তরঃ কল্পনা প্রবণতার জন্য ।
Q.কাদের শিক্ষার জন্য টকিং বুক বা শব্দ সৃষ্টিকারী বই ব্যবহার করা হয়?উত্তরঃ অন্ধদের জন্য ।
Q.‘এমিল’ গ্রন্থের মূল রচয়িতা কে ? উত্তরঃ রুশো ।
Q.রবীন্দ্রনাথের মতে শিক্ষার মাধ্যম কী হওয়া উচিত ? উত্তরঃ মাতৃভাষা ।
Q.রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কত সালে রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন? উত্তরঃ ১৯২১ সালে ।
Q.স্ট্যানলি হল কৈশরকালকে কী বলেছেন ? উত্তর: ‘Adolescence is a period of great stern and strain, storm and strive’ বা, ঝ্ড়-ঝঞ্জার ও ক্লেশের কাল ।
Q.অনুবন্ধ (Correlation) কী ?উত্তর: বিভিন্ন বিষয়ের মধ্যে সম্পর্ক ।
Q.প্রাচীন ভারতের শিক্ষার লক্ষ্য কী ছিল ? উত্তরঃ মোক্ষ লাভ ।
Q.সঞ্চালকমূলক পদ্ধতির প্রবর্তক কে ? উত্তরঃ পিরিয়ার ।
Q.স্কোর কাকে বলে ? উত্তরঃ ব্যক্তির শিক্ষাগত বু্ৎপত্তির পরিমাপকে যখন সংখ্যায় বা অংকের সাহায্যে প্রকাশ করা হয়, তখন তাকে স্কোর বলা হয় ।
Q.রাশিবজ্ঞানের কোন চিহ্ন দ্বারা যোগফল বোঝানো হয় ? উত্তরঃ € ।
Q.ভারতীয় সংবিধানের সূচনা কী দিয়ে ? উত্তর: “We the People of India”…(আমরা ভারতীয় জনগণ) ।
Q.কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াকরণ একক কী ? উত্তর: বিট ।
 কোন্ মনোবিজ্ঞানী ‘অ্যালবার্ট ‘ নামে শিশুর ওপর গবেষণা করেন ? উত্তর: ওয়াটসন ।
 নারীশিক্ষা ভাণ্ডার কে গঠন করেন ? উত্তরঃ বিদ্যাসাগর ।
Q. ‘Das Capital’ বইটির লেখক কে ? উত্তরঃ কার্ল মার্কস ।
Q.মাতৃভাষাকে কে মাতৃ দুগ্ধের সঙ্গে তুলনা করেছেন ? উত্তরঃ রবীন্দ্রানাথ ঠাকুর ।
Q.কোন ফরাসি গণিতজ্ঞ কম্পিউটার আবিষ্কার করেন/Q.কম্পিউটারের জনক কে ? উত্তরঃ চার্লস ব্যাবেজ ।
Q. “আত্মানাং বিদ্ধি” কথাটির অর্থ কী ? উত্তরঃ নিজেকে জানো ।
Q.কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ কবে স্থাপিত হয় ? উত্তরঃ ১৮৩৫ সালে ।
Q.সতীদাহ প্রথা কে রদ করেন ? উত্তরঃ লর্ড উইলিয়াম বেন্টিংক রাজা রাম মোহন রায়ের প্রচেষ্টায়(১৮২৯)।
Q.রাধাকৃষ্ণাণ কমিশন কবে গঠিত হয় ? উত্তর: ১৯৪৮-৪৯ সালে ।
Q.মূক ও বধিরদের জন্য সঞ্চালক মূলক পদ্ধতির প্রবর্তক কে ? উত্তরঃ পিরিয়ার ।
‘Q.বর্ণ পরিচয়’ ও ‘বোধোদয়’ এর প্রনেতা কে ছিলেন ? উত্তরঃ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ।
Q.কোন শিক্ষাবিদ ঠোঁট নাড়ার কৌশল এবং ঠোঁট নাড়া দেখে ভাষা বোঝার কৌশল আবিষ্কার করেন ? উত্তরঃ পাবলো বনে ।
Q.হিস্টোগ্রাম কাকে বলে ? স্কোরগুলিকে শ্রেণীবদ্ধভাবে সাজিয়ে যে স্তম্ভ লেখচিত্র পাওয়া যায় তাকে হিস্টোগ্রাম বলে ।
Q.বিদ্যাসাগর কবে সংস্কৃত কলেজের অধ্যক্ষ নিযুক্ত হন ? উত্তরঃ ১৮৫১, ১২ জানুয়ারি ।
Q.শ্রেনি ব্যবধান কাকে বলে ? উত্তরঃ ফ্রিকোয়েন্সি বন্টনের বিভিন্ন স্কোরগুলিকে যখন নির্দিষ্ট মান অনুযায়ী ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অংশে ভাগ করে সাজানো হয়, তখন তাদের দূরত্বকে শ্রেনি ব্যবধান বলে ।
Q.ব্যক্তিগত বৈষম্য বলতে কী বোঝ ? উত্তরঃ মানুষের একে অন্যের মধ্যে জ্ঞান , বোধ, ব্যক্তিত্ব প্রবৃত্তির মধ্যে যে পার্থক্য ।
Q.ভারতীয় সংবিধানের কত নম্বর ধারায় সংখ্যালঘুদের শিক্ষার কথা বলা হয়েছে ? উত্তরঃ ৩০ নং ধারায় ।
Q. ‘Education and Man’ বইটির লেখক কে? উত্তরঃ ডিউই ।
Q.শিক্ষার লক্ষ্য বা, উদ্দেশ্য সম্পর্কে রুশোর অভিমত কী ছিল ? উত্তরঃ শিক্ষার্থীকে জীবনসংগ্রামে উপযোগী করে গড়ে তোলা ।
Q.সংযোজনবাদ তত্ত্বের দুটি উপাদান কী কী ? উত্তরঃ উদ্দিপক ও প্রতিক্রিয়া ।
 সাধারণধর্মী শিক্ষার একটি বৈশিষ্ট্য উল্লেখ কর । উত্তরঃ এই শিক্ষা পুঁথিকেন্দ্রিক ।
Q.কোঠারি কমিশনের ত্রিভাষা সূত্রটি কী ? উত্তরঃ মাতৃভাষা বা আঞ্চলিক ভাষা, ইংরেজি ভাষা ও মাতৃভাষা ছাড়া অপর যেকোন একটি ভারতীয় ভাষা।
Q.কম্পিঊটারের মাধ্যমে শিক্ষার প্রথম প্রোগ্রামটির নাম হল – BASIC
 Q.আরনেষ্ট জোন্স জীবন বিকাশের স্তরকে ভাগ করেছেন- চারটি ভাগে ।
Q.১৯৬৪-৬৬ সালে গঠিত কোঠারি কমিশন বা মাধ্যমিক শিক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান ছিলেন- ডি, এস, কোঠারী ।
Q.নিখিল ভারত কারিগরি শিক্ষা সমিতি স্থাপিত হয় -১৯৪৫ সালে ।
Q.ফ্রিকোয়েন্সি বণ্টনের সর্বোচ্চ স্কোর ও সর্ব নিম্ন স্কোরের মধ্যে পার্থক্যকে বলে -বিস্তৃতি ।
Q.মূখ ও বধিরদের শিক্ষার জন্য মৌখিক পদধতি (Oral Method) প্রবর্তন করেন -জুয়ান পাবলো বনে ।
Q.ব্রেইল পদ্ধতি কোন ধরনের শিক্ষার্থীদের শিক্ষণ পদ্ধতি হিসাবে ব্যবহৃত হয় ? -অন্ধ শিক্ষার্থীর ।
Q.ব্রহ্মসমাজ প্রতিষ্ঠা করেন -রাজা রামমোহন রায় ।
Q.প্রক্ষোভিক অনুবর্তনের ওপর পরীক্ষা করেন-প্যাঁভলভ ।
Q.মানবজীবনে বিকাশ শুরু হয় – মাতৃগর্ভ থেকে ।
Q.বিশেষধর্মী শিক্ষার প্রতিষ্ঠান হল- বিশ্ব বিদ্যালয়/মেডিকেল কলেজ/সঙ্গীত শিক্ষার প্রতিষ্ঠান ।
Q.সাধারণধর্মী শিক্ষার শিক্ষালয় হল – প্রাথমিক বিদ্যালয় ।
Q.রামমূর্তি কমিটি গঠন করা হয় – ১৯৯০ সালে ।
Q.‘সমাজ ছাড়া মানুষের অস্তিত্ব অকল্পনীয়’ বলেছেন –রেমন্ট ।
Q.মনবিদ্ ওয়াটসনের মতে শিশুর আবেগ – তিনটি ।
Q.ব্রেইল পদ্ধতি আবিষ্কার করেন – ১৮২৯ সালে ।
Q.শৈশবকাল হল- ৫ থেকে ১২ বছর বয়স ।
Q.স্পিয়ারম্যানের তত্বটি সম্পূর্ণভাবে-গানিতিক যুক্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত ।
Q.প্রাচীন অনুবর্তন তত্ত্বের প্রবক্তা হলেন – প্যাঁভলভ ।
Q.কিন্ডারগার্টেন পদ্ধতির প্রবর্তক হলেন – ফ্রয়েবেল ।
Q.সঞ্চালকমূলক পদ্ধতির প্রবর্তন করেন –
Q.স্বাধীনোত্তর ভারতে সর্ব প্রথম গঠিত উচ্চ শিক্ষা কমিশনটি হল- রাধাকৃষ্ণান কমিশন ।
Q.আত্মীয়সভা প্রতিষ্ঠান করেন – রাজা রামমোহন রায় ।
Q.ডঃ লক্ষণ স্বামী মুদালিয়রের সভাপতিত্বে মাধ্যমিক শিক্ষা কমিশন গঠিত হয়েছিল – ১৯৫২-৫৩ সালে ।
Q.অবিন্যস্ত রাশিমালায় যে স্কোরটি বারবার আসে তাকে বলা হয়। বা, পুনরাবৃত্তির সংখ্যাকে কী বলা হয় – মোড ।
Q.একজন দক্ষ ব্রেইল পাঠক মিনিটে পাঠ করেন – ৬০ টি শব্দ ।
Q.কোঠারি কমিশন গঠিত হয় – ১৯৬৪ সালে ।
Q.বুদ্ধির একক হল – IQ .
 Q.ব্রেইল লেখা হয়- ৬টি বিন্দু দিয়ে ।
Q.গাণিতিক গড়কে বলে- মিন ।
Q.রামমোহনকে ভারত পথিক সম্মান জানিয়েছিলেন - রবীন্দ্রানাথ ঠাকুর ।
Q. ‘Ability of Man’ নামক গ্রন্থটির লেখক হলেন- স্পিয়ারম্যান ।
Q.শিশু শিক্ষাকে খেলাভিত্তিক করতে চেয়েছেন/শিশুকেন্দ্রিক শিক্ষার জনক কে – রুশো ।
Q.বিকলাঙ্গ শিশুদের প্রধানত ভাগ করা হয়- ২ ভাগে ।
Q.বর্তমান ভারতের শিক্ষা ব্যবস্থা সংবিধানের – যুগ্ম তালিকায় অন্তর্ভুক্ত ।
Q.জাতীয় শিক্ষা কমিশন গঠিত হয়- ১৯৮৬ সালে ।
Q.ত্রিপুরায় বৃত্তিমূলক জাতীয় স্তরের একটি প্রতিষ্ঠানের নাম হল- TIT .
 Q. সংযোজনবাদের প্রবক্তা হলেন- থর্নডাইক ।
Q. ‘অকুপেশন’ প্রবর্তন করেন- ফ্রয়েবেল ।
Q.ভারত পথিক বলা হয়- রাজা রামমোহন রায়কে ।
Q.‘জীবিত ও মৃতের মধ্যে যে পার্থক্য, শিক্ষিত ও অশিক্ষিত ব্যক্তির মধ্যে সেই পার্থক্য বিদ্যমান – অ্যারিস্টটল ।
Q.আধুনিক শিক্ষার জনক হলেন- রুশো ।
Q.বিশ্বব্যাপী কম্পিউটারের সুসংগঠিত সংযোগ ব্যবস্থাকে বলে- WWW.
 Q.রাশিবিজ্ঞান হল- গণিতের একটি শাখা ।
Q.শিক্ষার সামগ্রিক সত্ত্বার পরিমাপকে বলা হয়- মূল্যায়ন ।
Q.নিরাপত্তার চাহিদা হল একটি - সামাজিক চাহিদা ।
Q.বেথুন কলেজ স্থাপিত হয় – ১৮৪৯ সালে ( as school,1879,as college)।
 Q.শিশুর প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষার শিক্ষাকাল হল- শৈশব ।
Q.সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য কেন্দ্রীয় প্রবণতা হল- মিন ।
Q.স্কিনারের পরীক্ষা ছিল- ইদুরের ওপর ।
Q.ভারতে IGNOU স্থাপিত হয়- দিল্লীতে ।
Q.সার্বজনীন অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক শিক্ষার কথা বলা হয়েছে সংবিধানের – ৪৫ নং ধারায় ।
Q.বুদ্ধির গঠন সংক্রান্ত তত্ত্বের প্রবক্তা হলেন- গিলফোর্ড ।
Q.আধুনিক শিক্ষার লক্ষ্য হল- বা,শিক্ষার লক্ষ্য হওয়া প্রয়োজন – ব্যক্তি ও সমাজের উন্নয়নের মধ্যে সমন্বয়সাধন ।
Q.শিম্পাঞ্জিকে নিয়ে পরীক্ষা করেন- কোহলার ।
Q.‘‘যেখানে নারীরা সম্মানিত হয়, সেখানে ভগবান বাস করেন’’ –কথাটি বলেছেন – বিদ্যাসাগর ।
Q.কিন্ডারগার্টেন শব্দটির অর্থ – শিশু উদ্যান ।
Q.গান্ধিজি তাঁর শিক্ষা পরিকল্পনাটি প্রকাশ করেন – হরিজন পত্রিকায় ।
Q.প্রাথমিক শিক্ষাক্ষেত্রে কোন মত বৈষম্য রাখা চলবে না – এই সুপারিশ করেন – কোঠারি কমিশন ।
Q.ভারতে Polytechnic নামে কারিগরি বিদ্যালয় স্থাপিত হয়- ১৯৩৭ সালে ।
Q.“চরিত্র বলিষ্ঠ ও কর্মঠ করাই শিক্ষার প্রধান লক্ষ্য’’ – উক্তিটি করেন- রবীন্দ্রনাথ ।
Q.প্রকৃতিবাদের প্রবক্তা হলেন – রুশো ।
Q.ভারতের প্রথম শিক্ষা কমিশন- হান্টার কমিশন ।
Q.ওয়ার্ধা শিক্ষা সম্মেলন আহুত হয় – ১৯৩৭ ।
Q.মুদালিয়র কমিশন গঠিত হয়- ১৯৫২ ।
Q.সাধারণধর্মী শিক্ষা কথাটি প্রথম ব্যবহার করেন- জে, বি, কনান্ট ।
Q.নর্মাল স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ।
Q.ভারতের প্রথম আধুনিক মানুষ বলা হয়- রাজা রামমোহন রায় কে ।
Q.গান্ধিজি বুনিয়াদি শিক্ষা চালু করেছিলেন – ১৯৩৭ সালে ।
Q.বিবেকানন্দের মতে শিক্ষার মূল লক্ষ্য - সম্পূর্ণ মানুষ তৈরি করা ।

বিজ্ঞানের কমনযোগ্য জি.কে

» প্রশ্ন:হীরা আধারে চকচক করে কেন?
উত্তর:হীরা সংকট কোন বেশি বলে/ প্রতিসরণের জন্য
» প্রশ্ন:গ্যাসের চাপ নির্ধারণ যন্ত্রের নাম কী?
উত্তর:ম্যানোমিটার
» প্রশ্ন:টেলিভিশনে কি ধরণের তরঙ্গ ব্যবহার করা হয় ?
উত্তর:মাইক্রোওয়েব
» প্রশ্ন:আলোর কোয়ান্টাম তত্বের প্রবর্তক কে?
উত্তর:ম্যাক্স প্লাঙ্ক *প্রশ্ন:উড়োজাহাজের উচ্চতা মাপার যন্ত্র?
উত্তর:ওডোমিটার
» প্রশ্ন:কোনটি হতে মার্বেল হয়?
উত্তর:চুনাপাথর
» প্রশ্ন:স্যাকারিন প্রস্তুত হয় কি হতে?
উত্তর:টলুইন
» প্রশ্ন:জলজ শামুক,ঝিনুকের খোলক কি দিয়ে গঠিত?
উত্তর:কার্বনেট
» প্রশ্ন:কোন গ্যাসকে অত্যধিক চাপে তরল করে সোডা আকারে ওয়াটার তৈরি করা হয়?
উত্তর:কার্বন-ডাই-অক্সাইড
» প্রশ্ন:পেট্রোল ইঞ্জিন আবিষ্কার করেনকে?
উত্তর:নিকোলাস অটো
» প্রশ্ন:‘৬৭-পি’ কী
?উত্তর:ধূমকেতু
» প্রশ্ন:আলো সাতটি বর্ণের সমষ্টি - এটি প্রমাণ করেন কে?
উত্তর:আইজ্যাক নিউটন
» প্রশ্ন:তড়িত প্রবাহরে এককের নাম কি?
উত্তর:এ্যাপ্মিয়ার
» প্রশ্ন:উত্তাপের ফলে চর্বি ভেঙে কিসে পরিণত হয় ?
উত্তর:ফ্যাটি এসিড ও গ্লিসারল
» প্রশ্ন:লেখার চক কী দিয়ে তৈরি?
উত্তর:ক্যালসিয়াম সালফেট
» প্রশ্ন:রেকটিফাইড স্পিরিট কী?
উত্তর:৯৫.৬% ইথাইল এলকোহল এবং ৪.৪% পানির মিশ্রণকে রেকটিফাইড স্পিরিট বলে । অথবা, ৯৫% ইথাইল অ্যালকোহল ৫% পানি
» প্রশ্ন:ভিনিগার কাকে বলে?
উত্তর:৪-১০% অ্যাসিটিক অ্যাসিডের জলীয় দ্রবণকে
» প্রশ্ন:অ্যাকোয়া রেজিয়া বা রাজ অম্ল কাকে বলে?
উত্তর:৩:১ অনুপাতের নাইট্রিক ও হাইড্রোক্লরিক অ্যাসিড
» প্রশ্ন:ইস্পাতে কার্বনের শতকরা পরিমাণ কত?
উত্তর:০.১৫-১.৫%
» প্রশ্ন:ইস্পাত তৈরিতে লোহার সঙ্গে কী মেশাতে হয়?
উত্তর:কার্বন
» প্রশ্ন:‘উড স্পিরিট’ কী?
উত্তর:মিথাইল অ্যালকোহল
» প্রশ্ন:বিশ্বে আবিষ্কৃত মৌলিক পদার্থ কতটি?
উত্তর:১১৮টি।
» প্রশ্ন:সর্বাপেক্ষা হালকা ধাতু কোনটি?
উত্তর:লিথিয়াম
» প্রশ্ন:সর্বাপেক্ষা ভারি মৌলিক গ্যাস কোনটি?
উত্তর:রেডন
» প্রশ্ন:পাইরোমিটার কী?
উত্তর:সূর্যের উত্তাপ নির্ণায়ক যন্ত্র >>প্রশ্ন:সোনায় মরিচা ধরে না কেন?
উত্তর:সোনা অনেকটা নিষ্ক্রিয় ধাতু
» প্রশ্ন:মুক্তার ওজনের এককের নাম কী?
উত্তর:গ্রেন
» প্রশ্ন:কলের পানিতে সাধারণত কোন উপাদান বেশি থাকে?
উত্তর:আয়রণ (লৌহ)
» প্রশ্ন:ডিডিটির (DDT) পূর্ণরূপ কি ?
উত্তর:ডাই-ক্লোরো-ডাই-ফিনাইল-ট্রাই-ক্লোরো-ইথেন
» প্রশ্ন:টিএনটির (TNT) পূর্ণরুপ কি?
উত্তর:ট্রাই নাইট্রো টলুইন
» প্রশ্ন:সাবানের রাসায়নিক নাম কি?
উত্তর:সোডিয়াম স্টিয়ারেট
» প্রশ্ন:টেস্টিং সল্ট এর রাসায়নিক নাম কি?
উত্তর:সোডিয়াম মনোগ্লুটামেট
» প্রশ্ন:পেট্রোলের অপর নাম কি?
উত্তর:গ্যাসোলিন
» প্রশ্ন:বেকিং পাউডার কি?
উত্তর:সোডিয়াম বাই কার্বনেট , এলুমিনিয়াম সালফেট ও পটাসিয়াম হাইড্রোজেন টারটারেটের মিশ্রণকে বেকিং পাউডার বলে।
» প্রশ্ন:লাফিং গ্যাস কি?
উত্তর:নাইট্রাস অক্সাইডকে লাফিং গ্যাস বলে। এটি হাস্য উদ্দীপক।
» প্রশ্ন:দার্শনিকের উল কি?
উত্তর:জিঙ্ক অক্সাইড দার্শনিকের উল নামে পরিচিত।
» প্রশ্ন:সাপের বিষে কোন ধাতুর অনু থাকে?
উত্তর:জিংক
» প্রশ্ন:কোন ধাতুর উপর আঘাত করলে শব্দ হয় না?
উত্তর:এন্টিমনি
» প্রশ্ন:বিজারক হিসেবে ক্রিয়া করে এমন একমাত্র অধাতু কোনটি?
উত্তর:কার্বন
» প্রশ্ন:নির্বোধের সোনা কি?
উত্তর:আয়রণ ডি সালফাইড
» প্রশ্ন:সবচেয়ে সক্রিয় ধাতু কি?
উত্তর:পটাসিয়াম
» প্রশ্ন:স্বাদে মিস্টি অথচ ও কার্বোহাইড্রেট নয় কোনটি?
উত্তর:গ্লিসারিন
» প্রশ্ন:কোন বিজ্ঞানী পরীক্ষাগারে সর্বপ্রথম জৈব যৌগ প্রস্তুত করেন?
উত্তর:জার্মান বিজ্ঞানী উহলার
» প্রশ্ন:বিশুদ্ধ সালফিউরিক অ্যাসিডের অপর নাম কি?
উত্তর: সালফার
» প্রশ্ন:প্রস্রাব থেকে যে গন্ধ আসে তা কিসের ?
উত্তর:এমোনিয়ার
» প্রশ্ন:দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখার জন্য কী করা উচিত?
উত্তর:নিয়মিত ভিটামিনযুক্ত খাবার খাওয়া
» প্রশ্ন:কোন ধরনের বস্ত্র পানিতে সিদ্ধ করলে ক্ষতি হয় না?
উত্তর:সুতি বস্ত্র
» প্রশ্ন:বিশেষ করে কোন কোন কাপড়ে মাড় দিতে হয়?
উত্তর:সুতি ও লিলেন কাপড়ে
» প্রশ্ন:কৃত্রিম উপায়ে বৃষ্টিপাত ঘটানোর জন্য কী ব্যবহার করা হয়?
উত্তর:সিলভার আয়োডাইট ও লবণের কণা
» প্রশ্ন:আলো যে সাতটি বর্ণের সমষ্টি, এটি কে প্রমাণ করেন?
উত্তর:বিজ্ঞানী আইজাক নিউটন
» প্রশ্ন:চুনের পানি ঘোলা হয় কিসের কারণে?
উত্তর:কার্বন ডাই-অক্সাইডের কারণে
» প্রশ্ন:রেডিও আইসোটোপ ব্যবহৃত হয় কোন রোগ নির্ণয়ে?
উত্তর:গলগণ্ড রোগ নির্ণয়ে
» প্রশ্ন:দিয়াশলাই শিল্পে যে মৌলটি ব্যবহৃত হয় তার নাম কী?
উত্তর:ফসফরাস
» প্রশ্ন:মানুষের শরীরে রাসায়নিক দূত হিসেবে কাজ করে কোনটি?
উত্তর:হরমোন
» প্রশ্ন:পানির ঘনত্ব কোন তাপমাত্রায় সর্বোচ্চ মান পরিগ্রহ করে?
উত্তর:৪ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড
» প্রশ্ন:কোন বিজ্ঞানী দ্বিপদ নামকরণের প্রচলন করেন?
উত্তর:ক্যারোলাস লিনিয়াস
» প্রশ্ন:পূর্ণাঙ্গ রেশম মথকে কী বলে?
উত্তর:ইমাগো
» প্রশ্ন:মানবদেহে শক্তি উৎপাদনের প্রধান উৎস কী?
উত্তর:শ্বসন
» প্রশ্ন:দুধের শ্বেতসার বা শর্করাকে কী বলা হয়?
উত্তর:ল্যাকটোজ
» প্রশ্ন: ভিনিগার প্রস্তুতিতে ব্যবহৃত ব্যাকটেরিয়ার নাম কী?
উত্তর:মাইকোডার্মা
 অ্যাসেটি
» প্রশ্ন:তড়িৎ শক্তি শব্দ শক্তিতে রূপান্তরিত হয় কোন যন্ত্রের মাধ্যমে?
উত্তর:অ্যামপ্লিফায়ার
» প্রশ্ন:পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য বনাঞ্চল প্রয়োজন মোট ভূমির কত শতাংশ?
উত্তর:২৫ শতাংশ
» প্রশ্ন:বাতাসের নাইট্রোজেন কীভাবে মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি করে?
উত্তর:পানিতে মিশে মাটিতে শোষিত হওয়ার ফলে
» প্রশ্ন:কোন মৌলিক অধাতু সাধারণ তাপমাত্রায় তরল থাকে?
উত্তর:ব্রোমিন
» প্রশ্ন:সিনেমাস্কোপ প্রজেক্টরে কোন ধরনের লেন্স ব্যবহৃত হয়?
উত্তর:অবতল
» প্রশ্ন:যে সুের্বাচ্চ শ্রুতিসীমার ওপর মানুষ বধির হতে পারে তা হচ্ছে?
উত্তর:১০৫ ডেসিবল

শুক্রবার, ১০ মার্চ, ২০১৭

💚 বিজ্ঞানের কমন যোগ্য জি.কে

1) পৃথিবীর কাছের গ্রহ কোন টি ?>শুক্র
2) RNA তে কি থাকে না ? > থায়ামিন থাকে না ।
3) RNA এর প্রধান কাজ কি ? > প্রোটিন তৈরী
4) টমেটোতে কোন এসিড থাকে ? > ম্যালিক এসিড
5) লেবুর রসে কোন এসিড থাকে ? > সাইট্রিক এসিড
6) আপেলে কোন এসিড থাকে ? > ম্যালিক এসিড
7) তেঁতুলে কোন এসিড থাকে ? > টারটারিক এসিড
8) আমলকিতে কোন এসিড থাকে ? > অক্সালিক এসিড
9) আঙ্গুরে কোন এসিড থাকে ? > টারটারিক এসিড
10) কমলালেবুতে কোন এসিড থাকে ? > এসকরবিক এসিড
11) দুধে কোন এসিড থাকে ? >ল্যাকটিক এসিড
12) কচু খেলে গলা চুলকায় কেন ? > কারণ কচুতে ক্যালসিয়াম অক্সালেট থাকে (র‍্যাফাইড)
13) রেকটিফাইড স্পিরিট কি ? ➟ 95.6% ইথাইল এলকোহল এবং 4.4% পানির মিশ্রণকে রেকটিফাইড স্পিরিট বলে ।
14) ডিডিটির পূর্ণরূপ কি ? ➟ ডাই-ক্লোরো-ডাই-ফিনাইল-ট্রাই-ক্লোরো-ইথেন
15) টিএনটির পূর্ণরুপ কি ? ➟ ট্রাই নাইট্রো টলুইন
16) সাবানের রাসায়নিক নাম কি ? ➟ সোডিয়াম স্টিয়ারেট
17) টেস্টিং সল্ট এর রাসায়নিক নাম কি ? ➟ সোডিয়াম মনোগ্লুটামেট
18) পেট্রোলের অপর নাম কি ? ➟ গ্যাসোলিন
19) সিরকায় কোন এসিড থাকে ? ➟ এসিটিক এসিড
20) একোয়া রেজিয়া বা রাজঅম্ল কি ? ➟ এক মোল গাঢ় নাইট্রিক এসিড এবং তিন মোল গাঢ় হাইড্রোক্লোরিক এসিডের মিশ্রণকে রাজ অম্ল বলে ।(সোনা গলাতে কাজে লাগে)
21) বেকিং পাউডার কি ? ➟ সোডিয়াম বাই কার্বনেট , এলুমিনিয়াম সালফেট ও পটাসিয়াম হাইড্রোজেন টারটারেটের মিশ্রণকে বেকিং পাউডার বলে ।
22) লাফিং গ্যাস কি ? ➟ নাইট্রাস অক্সাইডকে লাফিং গ্যাস বলে । এটি হাস্য উদ্দীপক ।
23) দার্শনিকের উল কি ? ➟ জিঙ্ক অক্সাইড দার্শনিকের উল নামে পরিচিত ।
24) সাপের বিষে কোন ধাতুর অনু থাকে ? ➟ জিংক
25) কোন ধাতুর উপর আঘাত করলে শব্দ হয় না ? ➟ এন্টিমনি
26) বিজারক হিসেবে ক্রিয়া করে এমন একমাত্র অধাতু কোনটি ? ➟ কার্বন
27) নির্বোধের সোনা কি ? ➟ আয়রণ ডি সালফাইড
28) সবচেয়ে সক্রিয় ধাতু কি ? ➟ পটাসিয়াম
29) স্বাদে মিস্টি অথচ কার্বোহাইড্রেট নয় কোনটি ? ➟ গ্লিসারিন
30) কোন বিজ্ঞানী পরীক্ষাগারে সর্বপ্রথম জৈব যৌগ প্রস্তুত করেন ? ➟ জার্মান বিজ্ঞানী উহলার
31) বিশুদ্ধ সালফিউরিক এসিডের অপর নাম কি ? ➟ সালফান
32) প্রস্রাব থেকে যে গন্ধ আসে তা কিসের ? ➟ এমোনিয়ার
33) একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের দেহে কোষের সংখ্যা কত ? ➟ ছয় লক্ষ কোটি থেকে দশ লক্ষ কোটি
34) জীবকোষের কোথায় প্রোটিন সংশ্লেষিত হয় ? ➟ প্রোটিন ফ্যাক্টরি খ্যাত রাইবোজমে প্রোটিন সংশ্লেষিত হয় ।
35) কোন জীবে সবচেয়ে কম সংখ্যক ক্রোমোসোম থাকে ? ➟ এক ধরনের পুরুষ পিঁপড়ায় ১টি এবং স্ত্রী পিঁপড়ায় ২টি
36) কোন উদ্ভিদে সর্বাধিক ক্রোমোসোম থাকে ? ➟ ফার্ণবর্গীয় উদ্ভিদে প্রায় ১২৬০টি।
37) মাছিতে কয়টি ক্রোমোজোম থাকে ? ➟ ১২ টি
38) কুকুরে কয়টি ক্রোমোজোম থাকে ? ➟ ৭৮টি
39) গরু ছাগলে কয়টি ক্রোমোজোম থাকে ? ➟ ৬০টি
40) ধান গাছে কয়টি ক্রোমোজোম থাকে ? ➟ ২৪ টি
41) ব্যাঙে কয়টি ক্রোমোজোম থাকে ? ➟ ২২টি
42) মুরগীতে কয়টি ক্রোমোজোম থাকে ? ➟ ৭৮টি
43) ভেড়াতে কয়টি ক্রোমোজোম থাকে ? ➟ ৫৪টি
44) DNA তে কি থাকে না ? ➟ ইউরাসিল থাকে না ।
45) পাকা কলায় কি থাকে ? ➟ এমাইল এসিটেট
46) পাকা আনারসে কি থাকে ? ➟ ইথাইল এসিটেট
47) পাকা কমলায় কি থাকে ? ➟ অকটাইল এসিটেট
48) ভাইরাসজনিত রোগগুলো কি কি ? ➟ হাম , বসন্ত , পোলিও , ইনফ্লুয়েঞ্জা , জলাতঙ্ক , হার্পিস , মাম্পস , এইডস , হেপাটাইটিস ইত্যাদি
49) ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগগুলো কি কি ? ➟ কলেরা , টাইফয়েড , কুষ্ঠ , যক্ষ্মা , ডিপথেরিয়া , নিউমোনিয়া ইত্যাদি ।
50) মরুভূমিতে জন্মানো উদ্ভিদকে কি বলে ? ➟ জেরোফাইট
51) সূর্যালোকিত বর্ষায় ধান গাছের সালোক সংশ্লেষণের হার কিসের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয় ? ➟ কার্বন ডাই অক্সাইডের ঘনত্ব হতে
52) টিকটিকির লেজ খসে যাওয়ার কারণ কি ? ➟ ভয় পেলে টিকটিকির লেজ খসে।
53) বিশ্বের সবচেয়ে বিষাক্ত প্রাণীর নাম কি ? ➟ Sea Wasp বা সমুদ্র বোলতাএরা একধরনের জেলী ফিস আউটসাইড নলেজ
54) এমিবা শব্দের অর্থ কি ? ➟ সর্বদা পরিবর্তনশীল
55) প্রোটোজোয়া শব্দের অর্থ কি ? ➟ প্রথম প্রাণী
56) কোন পশু শব্দ করতে পারেনা ? ➟ জিরাফ
57) নিউমোনিয়া রোগের পরোক্ষ কারণ কি ? ➟ গোলকৃমি
58) রাতের বেলা বিড়াল ও কুকুরের চোখ জ্বলজ্বল করে কেন ? ➟ টেপেটোম নামক রঞ্জক কোষের কারণে ।
59) মস্তিস্কের পর্দার নাম কি ? ➟ মেনিনজেস
60) হৃদপিন্ডের পর্দার নাম কি ? ➟ পেরিকার্ডিয়াম
61) ফুসফুসের পর্দার নাম কি ? ➟ প্লুরা
62) যকৃতের পর্দার নাম কি ? ➟ গ্লিসনস ক্যাপসুল
63) অস্থির পর্দার নাম কি ? ➟ পেরি অস্টিয়াম
64) তরুণাস্থির পর্দার নাম কি ? ➟ পেরিকার্ডিয়াম
65) স্নায়ুতন্ত্রের গাঠনিক একক কি ? ➟ নিউরন
66) রেচনতন্ত্রের গাঠনিক একক কি ? ➟ নেফ্রন
67) কংকালতন্ত্রের গাঠনিক একক কি ? ➟ অস্থি
68) যকৃতের গাঠনিক একক কি ? ➟ হেপাটোসাইট
69) মাংসপেশীর গাঠনিক একক কি ? ➟ মায়োসাইট
70) ফুসফুসের গাঠনিক একক কি ? ➟ এলভিওলাই
71) মানবদেহে পানির পরিমাণ কত শতাংশ ? ➟ ৬০% থেকে ৭০%
72) মানবদেহে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে কোনটি ? ➟ হাইপোথ্যালামাস
73) কোন রস যা শর্করা ও আমিষ উভয়কে পরিপাক করে ? ➟ অগ্ন্যাশয় রস।
74) মানুষের লালায় কোন এনজাইম থাকে ? ➟ টায়ালিন
75) কোন জারক রস পাকস্থলীতে দুগ্ধ জমাট বাধায় ? ➟ রেনিন
76) HCL কোন কোষ থেকে নিঃসৃত হয় ? ➟ প্যারাইটাল কোষ
77) দুধ দাঁত কয়টি ? ➟ ২০ টি
78) ক্ষুদ্রান্ত্রের দৈর্ঘ্য কত ? ➟ ৬ মিটার
79) পিত্তের বর্ণের জন্য দায়ী কি ? ➟ বিলিরুবিন
80) বিলিরুবিন কোথায় তৈরী হয় ? ➟ প্লিহায়
81) মানব চক্ষুতে কোন ধরনের লেন্স বিদ্যমান ? ➟ উত্তল
82) একটি বৃক্কে নেফ্রনের সংখ্যা কত ? ➟ প্রায় ১০ লক্ষ
83) মানুষের শরীরে মোট হাড়ের সংখ্যা কত ? ➟ ২০৬ টি
84) রক্তের সার্বজনীন দাতা গ্রুপ কি ? ➟ O
 85) রক্তের সার্বজনীন গ্রহীতা কোন গ্রুপ ? ➟ AB
 86) একজন মানুষের শরীরে কি পরিমান রক্ত থাকে ? ➟ দেহের ওজনের ৭ শতাংশ
87) আমিষের অভাবে মানুষের কি রোগ হয় ? ➟ কোয়াশিয়রকর
88) কোন ভিটামিনের অভাবে স্কার্ভি রোগ হয় ? ➟ ভিটামিন সি
89) কোন ভিটামিনের অভাবে রাতকানা রোগ হয় ? ➟ ভিটামিন এ
90) কোন ভিটামিনের অভাবে বেরিবেরি রোগ হয় ? ➟ ভিটামিন বি
91) কোন ভিটামিনের অভাবে রিকেট রোগ হয় ? ➟ ভিটামিন ডি
92) নিউমোনিয়া ও যক্ষা কোথায় হয় ? ➟ ফুসফুস
93) ডিপথেরিয়া কোথায় হয় ? ➟ গলায়
94) পাইরিয়া কোথায় হয় ? ➟ দাঁতের মাড়ি
95) দুধের প্রোটিনের নাম কি ? ➟ কেসিন
96) ডাবে কোন খনিজ পদার্থ বেশী থাকে ? ➟ পটাসিয়াম
97) বিশ্ব স্বাস্থ সংস্থা কর্তৃক নির্ধারিত আর্সেনিকের নিরাপদ মাত্রা কত ? ➟ 0.01 mg/L
 98) পৃথিবীর স্বাদু জলের পরিমান কত ?_3%
 99) পৃথিবীর একদিন সময়ে কোন গ্রহের আকাশে দুইবার সূর্য উঠে এবং দুইবার অস্ত যায় ? ➟ বৃহস্পতি
100) কোন গ্রহের উপগ্রহ সবচেয়ে বেশি ? ➟ শনি
101) পৃথিবীর বয়স কত ? ➟ আনুমানিক ৪৫০ কোটি বছর ।
102) পৃথিবীর ব্যসার্ধ কত ? ➟ 6434 কিমি
103) পৃথিবীর আকার গোল এই ধারণা কার ? ➟ পিথাগোরাসের
104) অপসুর কি ? ➟ ৪ জুলাই সূর্য ও পৃথিবীর মধ্যকার দূরত্ব সর্বাধিক হয় । এ অবস্থাকে অপসূর বলে ।
105) অনুসুর কি ? ➟ ৩ জানুয়ারি সূর্য ও পৃথিবীর মধ্যকার দূরত্ব সর্বনিম্ন হয় । এ অবস্থাকে বলে অনুসুর ।
106) কোন কোন তারিখে পৃথিবীর সর্বত্র দিন রাত্রি সমান হয় ? ➟ ২১ মার্চ এবং ২৩ সেপ্টেম্বর
107) উত্তর গোলার্ধে দীর্ঘতম দিন কবে ? ➟ ২১ জুন
108) উত্তর গোলার্ধে ক্ষুদ্রতম দিন কবে ? ➟ ২২ ডিসেম্বর
109) ইনসুলিন কোথা থেকে নিঃসৃত হয় ? ➟ অগ্নাশয়ের আইলেটস অব ল্যাঙ্গারহানসের বিটা কোষ থেকে । 110) সূর্যের আলো পৃথিবী তে আসতে কত সময় লাগে ?=8 মিনিট 19 সেকেন্ড(চাঁদের আলো আসতে সময় লাগে 1.2 সেকেন্ড

বুধবার, ১ মার্চ, ২০১৭

💚 Most Important phrasal verbs [150+]

1) Act against (বিরুদ্ধে কাজ করা): He acted against the interest of the company.
 2) Act for (পক্ষে কাজ করা): A lawyer acts for his client.
 3) Act from (কোন উদ্দেশ্য নিয়ে কাজ করা): We should act from a sense of duty.
 4) Act on (অনুসারে কাজ করা): He acted on this rule.
 5) Act under (আদেশ মেনে কাজ করা): He acted under the orders of his leader.
 6) Act upon (প্রভাবিত করা): Over eating acts upon our health.
 7) Act upon (নির্ভর করা): Acting upon information the police raided the hostel
 8) Act up to (পূর্ণ করা): The computer does act up to our expectation.
 9) Act the role of (ভূমিকায় অভিনয় করা): He acted the role of sakib.

 10) Bear away (জয় লাভ করা): Sele bear away the prize.
 11) Bear down (দমন করা): They should born doer the smoking
 12) Bear off (প্রতিযোগিতায় জয়লাভ করা): Sadia bear off the prize.
 13) Bear up (সহ্য করা/অটল থাকা): I can’t bear up such an insult.
 14) Bear with (সহ্য করা): I can’t bear with such an insult.

 15) Blow away (উড়িয়ে নেওয়া): The storm blew away the hut.
 16) Blow down (উপড়িয়ে ফেলা): Many trees were Blow down by the storm.
 17) Blow out (নিবিয়ে ফেলা): Blow out the lamp.
 18) Blow over (প্রবাহিত হওয়া): A storm blew over our town.
 19) Blow up (বিস্ফোরণ ঘটা): The Bridge was blown up by the enemy. Break down:

 20) Break away (হঠাৎ পালিয়ে যাওয়া): He breaks away from the jail.
 21) Break down (ভেঙ্গে যাওয়া): His health has broken down.
 22) Break in (শিক্ষা দেওয়া/ পোষ মানানো): The farmer broken in the ox.
 23) Break into (প্রবেশ করা): A thief break into my room last night.
 24) Break off (থামা): Shathy break off in the middle of the life story.
 25) Break off (ছিন্ন করা): She breaks off all relations with me.
 26) Break open (ভঙ্গেফেলা): The broke the door opens.
 27) Break out (প্রাদুর্ভাব হওয়া): Cholera has broken out.
 28) Break up (ছুটি হওয়া): Our college break up to 3.30 pm.
 29) Break with (সম্পর্ক ছিন্ন করা): I break with him for his misconduct.
 30) Bring about (ঘটানো): Smoking will bring about your loss of health.
 31) Bring down (নত হওয়া): My brother brought down my prestige.
 32) Bring forth (প্রসব করা): She brought forth two babies at a time.
 33) Bring off (উদ্ধার করা): A life boat bring off the crew of a lost ship.
 34) Bring on (ঘটায়): Smoking brings on various diseases.
 35) Bring out (প্রকাশ করা/ বুঝা): He has brought out a new edition of his book.
 36) Bring round (ভালো হওয়া): The patient was brought round her treatment.
 37) Bring to (জ্ঞান ফিরানো): Hearing the result the girt fainted but was brought to.
 38) Bring to book (তিরস্কার করা): He has brought to book for his misconduct.
 39) Bring to light (প্রকাশ করা): The book was bring to light.

 40) Burst into tears (কেঁদে ফেলা): Shathy burst into tears
 41) Burst out (শুরু করা): Habib burst out laughter.

 42) Call at (যাওয়া): He called at my house.
 43) Call out (চাওয়া, দাবি করা): He calls for her punishment.
 44) Call forth (আহবান করা): The leader called forth the meeting.
 45) Call in (ডাকা): We call in a doctor.
 46) Call off (প্রত্যাহার করা): The workers called off their strike.
 47) Call on (কারো সাথে দেখা করা): He called on me at my house.
 48) Call out (জোরে ডাকা): The man called out the police.
 49) Call over (নাম ডাকা): The teacher called over the rolls.
 50) Call up (স্মরণ করা): I can call up his name.
 51) Call upon (সাক্ষাৎ করা): He will call upon me tomorrow.
Carry
 52) Carry away (বহন করা): The boy was carried away many valuable lives.
 53) Carry off (জয় করা): He was carried off the prize.
 54) Carry on (চালিয়ে যাওয়া): He is caring on well with his work.
 55) Carry out (পালন করা): Students should carry out their teacher’s advice.
 56) Carry the day (জয়লাভ করা): We caring the day in our liberation war.

 57) Cast away (ছুড়ে ফেলা): He cast away the pen.
 58) Cast off (ফেলে দেওয়া): He has cast off his old shirt.
 59) Cast out (কেটে দেওয়া): My name was cast out of the register.
 60) Cast into (রূপ দেওয়া): The gold is cast into a ring.

 61) Come away (খুলে যাওয়া): The handle of the axe came away.
 62) Come about (ঘটা): It come about in a strange way.
 63) Come across (নজরে পড়া): I come across him in the village.
 64) Come along (আসা): Come along with me.
 65) Come at (আক্রমণ করা): kabir come at with sharp knife.
 66) Come by (হঠাৎ দেখতে পাওয়া): I come by a purse of gold on the way.
 67) Come down (কমে আসা): its demand is coming down.
 68) Come forward (এগিয়ে আসা): I come forward and saved the child.
 69) Come of (জন্ম গ্রহন করা): He come of arise family.
 70) Come off (অনুষ্ঠিত হওয়া): The marriage creamery of my elder sister comes off today.
 71) Come on (শুরু হওয়া): The rsin came on yesterday.
 72) Come over (উওীর্ণ হওয়া): He came over many difficulties.
 73) Come in (প্রবেশ করা): May I come in sir?
 74) Come round (রোগমুক্ত হওয়া): He was came round soon.
 75) Come upon (হঠাৎ দেখা পাওয়া): I come upon him a parse of gold on the way.
 76) Come up to (অনুরূপ হওয়া): His result did not come up to her expectation.

 77) Cut down (কেটে ফেল): He cut down the tree.
 78) Cut off (কেটে ফেল): She cut off her hair.
 79) Cut out (পরাজিত করানো): I was cut him out in the competition.
 80) Cut out (বাদ দেওয়া): I was cut out tea for the last weeks.
 81) Cut in (অংশ নেওয়া): They cut in the middle of our talk.
 82) Cut up (টুকরো করে কাটা): The maid cut up the meat.

 83) Do away with (পরিত্যাগ করা): Do away with your bad habits.
 84) Do for (নিঃস্ব হওয়া): I am done for my wrong decision.
 85) Do for (কাজ চলা): This pen will do for a pencil.
 86) Do into (অনুবাদ করা): Do the book into English.
 87) Do off (খুলে ফেলা): Do off your show.
 88) Do on (পরিধান করা): Do on your shay.
 89) Do with (ব্যবহার করা): He has nothing to do with the matter.

 90) Draw back (সরে যাওয়া): A woman of ward can’t draw back form his ward.
 91) Draw off (পিছু হটা): The enemy drew off.
 92) Draw on (কাছে আসা): our examination is drawing on.
 93) Draw out (আকর্ষণ করা): His miseries draw out other attention.
 94) Draw to (আকৃষ্ট হওয়া): He draws to his village.
 95) Draw up (সাজানো): The forces were draw up.

 96) Get down (লেখা): Get down what I say.
 97) Get down (অবতরণ করা): I got down from the bus.
 98) Get in (প্রবেশ করা): We dot in the room.
 99) Get into (বিপদে পড়া): We got into trouble.
 100) Get off (নামা): He got off from the bus.
 101) Get out (বাইরে যাওয়া): Don’t get out in the rain.
 102) Get over (অতিক্রম করা): He gets over all the difficulties.
 103) Get through (শেষ করা): Get through the work in a week.
 104) Get to (মিলিত হওয়া): He got to the meeting in time.
 105) Get up (উঠা): Get up from bed early.

 106) Give away (বিতরণ করা): The chairman gave away the prizes.

 107) Go away (চলে যাওয়া): He has gone away from the country for ever.
 108) Go about (করা): Go about your business.
 109) Go abroad (বিদেশে যাওয়া): He went abroad last year.
 110) Go against (বিরুদ্ধে যাওয়া): I shall not go against my father.
 111) Go ahead (সামনে যাওয়া): Go ahead and you will find the school.
 112) Go back (ফিরে যাওয়া): Go back to your country.
 113) Go by (কথা মত চলা): Go by the advice of your father.
 114) Go down (ভুলে যাওয়া): the sun has gone down.
 115) Go for (বিবেচিত হওয়া): He goes in our country for a vast scholar.
 116) Go into (তদমত্ম করা): The police will go into the matter.
 117) Go in for (পক্ষ নেওয়া/ সমর্থন করা): The public will go in for the chairman.
 118) Go off (পূর্ণ হওয়া): The function went off in a decent way.
 119) Go on (চালিয়ে যাওয়া): He is going on well with.
 120) Go out (নিভে যাওয়া): Went out the lamp.
 121) Go out (বাইরে যাওয়া): Don’t go out in the rain.

 122) Hand on (সঁপে দেওয়া): Hand on the package to my father.
 123) Hand over (হসত্মামত্মর করা): The man handed over a book to him.

 124) Hang back (পিছনে ফিরে আসা): I can’t hang back from my decision.
 125) Hang upon (মনোযোগ দিয়ে শোনা): The student hangs upon his teacher speech.

 126) Hold in (সংযত রাখা): Hold in your tongue.
 127) Hold out (প্রসারিত করা): He did hold out his hands to me.
 128) Hold over (মুলতবি রাখা): The group meeting was held over.
 129) Hold to (লেগে থাকা): I can hold to my plan.
 130) Hold up (বিলম্বিত করা): The appointment was held up by the committee.
 131) Hold with (একমত হওয়া): I can hold with you on this point.

 132) Keep away (দূরে থাকা): Keep away from the bad men.
 133) Keep at (লেগে থাকা): Al ways keep at your studies.
 134) Keep from (দূরে থাকা): He keeps from the bed men.

 135) Look at (তাকান): Look at the picture.
 136) Look upon (ঘৃণার চোখে দেখা): The poor are not generally look down upon.
 137) Look for (খোঁজ করা): He is looking for a good job.
 138) Look up to (সম্মান করা): He looks up to his teacher.

 139) Pass away (মরে যাওয়া): The patient passed away at night.
 140) Pass by (চলে যাওয়া): The house passed by his flat.
 141) Pass on (অগ্রসর হওয়া): Let us pass on to another mater.

 142) Pick at (খুত ধরা): Don’t pick at others.
 143) Pick up (সংগ্রহ করা): I picked up a ticket.
 144) Pick up with (সাক্ষাত হওয়া): Where did you pick up me.

 145) Pull at (টেনে সরানো): The workers are pulling at the heavy engine.
 146) Pull in (বন্দী করা): The police pulled in the boy for crime.
 147) Pull out (ত্যাগ করা): A bus pulled out the station.

 148) Put about (গুজব ছড়ানো): He does not believe the stories that are being put about.
 149) Put back (ফিরিয়ে রাখা): Put back the bag in a time.
 150) Put by (সঞ্চয় করা): Put by good for future.
 151) Put in (প্রবেশ করা): He has put in five month’s service.
 152) Put up (প্রতিরোধ করা): We put up a fence the enemies.

 153) Set down (নামিয়ে দেওয়া): The bus set him down near his College.
 154) Set up (ব্যবসা শুরু করা): My brother has set up a business.

 155) Take away (ফিরিয়ে নেওয়া): He took away a book he gave me.
 156) Take to (অভ্যাস করা): I have taken to drinking.
 157) Take in (প্রতারিত হওয়া): I was taken in by him.

সোমবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

💚 General Knowledge








প্রশ্ন : নিউইয়র্ক কোন নদীর তীরে অবস্থিত?
উত্তর : হাডসন।
◾ প্রশ্ন : বৈদ্যুতিক পাখা আবিষ্কার করেন কে?
◾ উত্তর : এস এস হুইলার।
◾ প্রশ্ন : ‘আমি বীরঙ্গনা বলছি’ প্রবন্ধটির লেখক কে?
◾উত্তর : ড. নীলিমা ইব্রাহীম।
◾ প্রশ্ন : থ্রি-টাইগারস বলতে কোন কোন দেশকে বোঝায়?
◾ উত্তর : জাপান, জার্মানি ও ইতালি।

◾ প্রশ্ন : পৃথিবী তৈরির প্রধান উপাদান কী?
◾ উত্তর :অ্যালুমিনিয়াম। 

◾প্রশ্ন : ‘সুপার নোভা’ আসলে কী?
◾উত্তর : মৃত তারকা।
◾প্রশ্ন : বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায়ের ছদ্মনাম কী?
◾ উত্তর : বনফুল।

◾ প্রশ্ন : বিবিসি প্রতিষ্ঠিত হয় কত সালে?
◾ উত্তর : ১৯২২ সালে।
◾ প্রশ্ন : হিটলারের গোপন পুলিশ বাহিনীর নাম কী ছিল?
◾ উত্তর :গেস্টাপো।
◾ প্রশ্ন : ২০১২ সালের ‘বিশ্ব শিশু পরিস্থিতি’প্রতি বেদনের তথ্য অনুসারে,বিশ্বে মেগাসিটির সংখ্যা কয়টি?
◾ উত্তর :২১টি।
◾ প্রশ্ন : সাধারণত কোন সময়ে মঙ্গা দেখা দেয়?
◾ উত্তর :ভাদ্র- আশ্বিন-ক¬র্তিক মাসে।
◾ প্রশ্ন : উড পেন্সিলের সিস তৈরি হয় কী দিয়ে?
◾ উত্তর : গ্রাফাইট।
◾ প্রশ্ন : রাশিয়ার বিমান সংস্থার নাম কী?
◾ উত্তর : এরোফ্লোঁ।
◾ প্রশ্ন : ময়লার দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়ে কোন প্রক্রিয়ায়?
◾ উত্তর : ব্যাপন প্রক্রিয়ায়।

◾ প্রশ্ন : বিশ্বের গভীরতম খাল কোনটি?
◾ উত্তর : পানামা খাল। প্রশ্ন : ‘দারিদ্র্য’ কবিতাটি নজরুলের কোন কাব্যের অন্তর্গত?
◾উত্তর : সিন্ধু হিন্দোল কাব্যের।
◾প্রশ্ন : যে সব নিউক্লিয়াসের নিউট্রন সংখ্যা সমান কিন্তু ভর সংখ্যা অসমান,তাদের কী বলা হয়?
◾উত্তর : Isotone
◾প্রশ্ন : বাংলা সাহিত্যে প্রথম জীবনীকাব্য কাকে অবলম্বন করে রচিত হয়?
◾উত্তর :শ্রীচৈতন্যদেবকে।
◾প্রশ্ন : সংকর ধাতু পিতলের উপাদান কী কী?
◾উত্তর : তামা ও দস্তা।
◾প্রশ্ন : সাধারণ মোঁর গাড়ির ইঞ্জিনে কয়টি পিস্টন থাকে?
◾উত্তর : ৪টি।
◾প্রশ্ন : বাংলা সাহিত্যের প্রথম ইতিহাস গ্রন্থ কোনটি?
◾উত্তর : বঙ্গভাষা ও সাহিত্য।
◾প্রশ্ন : বাংলাদেশ জাতিসংঘের কততম সদস্য?
◾উত্তর : ১৩৬তম।
◾প্রশ্ন : পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মন্দিরের নাম কী?
◾উত্তর : অ্যাঙ্করভাট
◾প্রশ্ন : রেকটিফাইড স্পিরিট হলো_
◾উত্তর : ৯৫% ইথাইল অ্যালকোহল + ৫% পানি।
◾প্রশ্ন : রিকেটস হয় কোন ভিটামিনের অভাবে?
◾উত্তর : ভিটামিন ডি।
◾প্রশ্ন : বিশ্ব জীববৈচিত্র্য দিবস কত তারিখে?
◾উত্তর : ২২ মে।

রবিবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

💚 অঙ্ক না গোলাপ,কোনটি ভালোবাসেন? আসলে গোলাপেও অঙ্ক আছে



অবাক প্রকৃতি

গোলাপ  ফুলের পাপড়ি ছিঁড়েছেন কখনো? ছিঁড়লেও নিশ্চয়ই গুণে দেখেন নি, কয়টা পাপড়ি থাকে। ১৩, ২১, ৩৪, ৫৫ কিংবা ৮৯ টা। কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া প্রায় সব ফুলই এই নিয়ম মেনে চলে। অদ্ভুত মনে হচ্ছে? আসুন আরো সারপ্রাইজ অপেক্ষা করছে। আপনি সায়েন্স হন আর আর্টস হন, অঙ্কে দুর্বল হন, বা পারদর্শী হন খুব সহজেই হিসাবটা করতে পারেন।০, ১, ১, ২, ৩, ৫, ৮, ১৩, ২১, ৩৪, ৫৫, ৮৯, ১৪৪, ২৩৩, ৩৭৭…… এই যে সংখ্যাগুলো, এদেরকে বলা হয় ফিবোনাচ্চি সংখ্যা। অর্থাৎ, আগের সংখ্যার সাথে পরের সংখ্যাটা যোগ করলেই আরেকটি ফিবোনাচ্চি সংখ্যা পাওয়া যায়।বিস্তারিত পড়তে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করুণ।
=>=>ক্লিক করুণ

💚 Important Days:National and international


G
General Knowledge
 => Important Dates of January
 January 9: NRI Day
 January 10: World Laughter Day
 January 12: National Youth Day
 January 15: Army day
 January 25: National Voters day
 January 26: India’s Republic Day, International Customs Day
 January 30: Martyrs’ Day; World Leprosy Eradication Day
 => Important Dates of February
 February 14: Valentine Day
 February 24: Central Excise Day
 February 28: National Science Day
 => Important Dates of March
 March 8: international Women’s Day; Intl. literacy Day
 March 15: World Disabled Day; World Consumer Rights Day
 March 18: Ordnance Factories Day (India)
 March 21: World Forestry Day
 March 22: World Day for Water
 March 23: World Meteorological Day
 March 24: World TB Day
 => Important Dates of April
 April 5: International Day for Mine Awareness; National Maritime Day
 April 7: World Health Day
 April 17: World Hemophilia Day
 April 18: World Heritage Day
 April 21: Secretaries’ Day
 April 22: Earth Day
 April 23: World Book and Copyright Day
 => Important Dates of May
 May 1: Workers’ Day (International Labour Day)
 May 3: Press Freedom Day; World Asthma Day
 May 2nd Sunday: Mother’s Day
 May 4: Coal Miners’ Day
 May 8: World Red Cross Day
 May 9: World Thalassaemia Day
 May 11: National Technology Day
 May 12: World Hypertension Day; International Nurses Day
 May 15: International Day of the Family
 May 17: World Telecommunication Day
 May 24: Commonwealth Day
 May 31: Anti-tobacco Day
 => Important Dates of June
 June 4: International Day of Innocent Children Victims of Aggression
 June 5: World Environment Day
 June 3rd Sunday: Father’s Day
 June 14: World Blood Donor Day
 June 26: International Day against Drug Abuse and Illicit Trafficking
➡ Important Dates of July
 July 1: Doctor’s Day
 July 6: World Zoonoses Day
 July 11: World Population Day
 => Important Dates of August
 August 1st Sunday: International Friendship Day
 August 6: Hiroshima Day
 August 8: World Senior Citizen’s Day
 August 9: Quit India Day, Nagasaki Day
 August 15: Indian Independence Day
 August 18: IntI. Day of the World’s Indigenous Peoples
 August 19: Photography Day
 August 29: National Sports Day
 => Important Dates of September
 September 2: Coconut Day
 September 5: Teachers’ Day ; Sanskrit Day
 September 8: World Literacy Day (UNESCO)
 September 15: Engineers’ Day
 September 16: World Ozone Day
 September 21: Alzheimer’s Day; Day for Peace & Non-violence (UN)
 September 22: Rose Day (Welfare of cancer patients)
 September 26: Day of the Deaf
 September 27: World Tourism Day
 => Important Dates of October
 October 1: International Day for the Elderly
 October 2: Gandhi Jayanthi
 October 3: World Habitat Day
 October 4: World Animal Welfare Day
 October 8: Indian Air Force Day
 October 9: World Post Office Day
 October 10: National Post Day
 October 2nd Thursday: World Sight Day
 October 13: UN International Day for Natural Disaster Reduction
 October 14: World Standards Day
 October 15: World White Cane Day (guiding the blind)
 October 16: World Food Day
 October 24: UN Day; World Development Information Day
 October 30: World Thrift Day
 => Important Dates of November
 November 9: Legal Services Day
 November 14: Children’s Day; Diabetes Day
 November 17: National Epilepsy Day
 November 20: Africa Industrialization Day
 November 29: International Day of Solidarity with Palestinian People
 => Important Dates of December
 Deceer 1: World AIDS Day
 December 3: World Day of the Handicapped
 December 4: Indian Navy Day
 December 7: Indian Armed Forces Flag Day
 December 10: Human Rights Day; IntI. Children’s Day of Broadcasting
 December 18: Minorities Rights Day (India)
 December 23: Kisan Divas (Farmer’s Day) (India)
 December 25: Christmas Day

শুক্রবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

💚 কিভাবে স্মার্টফোনের আসক্তি কমাবেন ?


🔵স্মার্টফোন যতটা ভালো ততটাই খারাপ।পড়াশোনার,কাজের একাগ্রতা নষ্টে এর জুরি মেলা ভাড়। তাই আপনার কাজের,পড়াশোনার খলনায়কের প্রতি আসক্তি কমানোর কিছু গুরুত্ব পূর্ণ টিপস রইল আপনাদের জন্য।আশাকরি এই পরামর্শগুলো মানতে পারলে,স্মার্টফোনের প্রতি আসক্তি ধীরে ধীরে কমে যাবে।তাহলে কাজের কথায় আসা যাক--


✔ ঘুমানোর সময় বালিশের পাশে স্মার্টফোন নিয়ে ঘুমাবেন না। এতে ফোনের তেজস্ক্রিয়াজনিত ঝুঁকি থেকে মুক্ত হওয়া যায়, তেমনি ঘুম থেকে উঠেই স্মার্টফোনে চোখ রাখার অভ্যাস কমানো যায়।


✔ কোনো মিটিং কিংবা ক্লাসে স্মার্টফোন বন্ধ করে ব্যাগে কিংবা টেবিলের ড্রয়ারে রেখে আসুন। মিসড কল অ্যালার্ট সার্ভিসের মাধ্যমে ফোন বন্ধ রাখার সময় কে কে ফোন করেছিলেন তা জানতে পারেন।


✔ খাওয়ার সময় কখনোই ফোনের পর্দায় চোখ রাখবেন না। খাওয়া উপভোগ করার জন্য ফোন থেকে দূরে থাকুন।


✔ স্মার্টফোন ই-মেইলের উত্তর দেওয়ার বদলে ডেস্কটপ বা ল্যাপটপ কম্পিউটারে অভ্যাস করুন।


✔ ফ্রিডম, অ্যাপডেটক্স, স্টে অন টাস্ক, ব্রেকফিসহ বিভিন্ন অ্যাপ দিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আসক্তি কমাতে পারেন। এই অ্যাপগুলো আপনার
মুঠোফোনে ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপসহ বিভিন্ন অ্যাপ নির্দিষ্ট সময়ের জন্য বন্ধ রেখে আপনার আসক্তি কমাতে পারে।


✔ প্রতিদিন সকালে পত্রিকা পড়ার অভ্যাস ও রাতে বই পড়ার অভ্যাস স্মার্টফোনে আসক্তি অনেকটা কমিয়ে আনে।


✔ ফেসবুক, টুইটারসহ সামাজিক যোগাযোগের বিভিন্ন মাধ্যমে সেটিংস অপশন থেকে নোটিফিকেশন বার্তা কমিয়ে নিতে পারেন।


✔ স্মার্টফোনে আসক্তি কমাতে সাধারণ মোবাইল ফোন ব্যবহার শুরু করতে পারেন, যা শুধু কাজের জন্য কল দেওয়া আর মেসেজ পাঠানোর জন্য ব্যবহার করবেন।


✔ বিভিন্ন আড্ডা কিংবা খেলার মাঠে নিজের অংশগ্রহণ বাড়ানোর চেষ্টা করুন। বন্ধুদের সঙ্গে নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার, বন্ধুদের চোখে চোখ রেখে গল্প-আড্ডায় মেতে উঠুন, এতেও মুঠোফোন আসক্তি অনেক কমে আসে।


✔ সন্তানকে ফোনে ই-বুক পড়ার অভ্যাসের বদলে রঙিন বই পড়তে উদ্বুদ্ধ করুন।


✔ সন্তানের হাতে উচ্চপ্রযুক্তির স্মার্টফোন তুলে না দেওয়াই ভালো। খুব প্রয়োজন হলে সাধারণ ফোন ব্যবহার করার অনুমতি দিতে পারেন।


✔ দৈনন্দিন কাজের হিসাব, মিটিং কখন, কোথায় তা লেখার জন্য মুঠোফোনের অ্যাপ ব্যবহারের চেয়ে কিছুদিন ডায়েরিতে হাতে-কলমে লেখার অভ্যাস করুন।


✔ যানজটে বসে স্মার্টফোনে মুখ না গুঁজে ব্যাগে বই রাখতে পারেন। যানজটে স্মার্টফোনে গান না শুনে বা ফেসবুক ব্যবহার না করে বই পড়ার অভ্যাস করুন।


✔ কোনো সামাজিক অনুষ্ঠানে সেলফি কিংবা ফোনে ছবি তোলার বদলে অনুষ্ঠানের অতিথিদের সঙ্গে পরিচিতি বাড়ান আর গল্প করার অভ্যাস করুন।
    

বৃহস্পতিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

💚 সাধারণ জ্ঞানের প্রশ্ন ও উত্তর

💚 G.K 💚
•পৃথিবীর বয়স– ৪৫৪ কোটি বছর। পৃথিবীর মোট আয়তনের জলভাগ- ৭০.৯% এবং স্থলভাগ-২৯.১% ।
•যে গ্রহের ‘উপগ্রহ’ সংখ্যা সবচেয়ে বেশি– বৃহস্পতি (৬৭টি); ২য়- শনি (৬১)
•ইন্দোচীন’ বলা হয়– লাওস, কম্বোডিয়া ও ভিয়েতনাম কে।
•পৃথিবীতে ছিদ্রায়িত রাষ্ট্র ২টি– ১. ইতালি (এর অভ্যন্তরে সানমারিনো ও ভ্যাটিক্যান সিটি) এবং ২. দক্ষিণ আফ্রিকা (এর অভ্যন্তরে ল্যাসেথো) দেশটি অবস্থিত। উল্লেখ, যেসব রাষ্ট্রের ভৌগলিক পরিসরে অন্য কোন রাষ্ট্রের অংশ বিশেষ বা পুরো একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের অবস্থান রয়েছে সেসব রাষ্ট্রকে ছিদ্রায়িত রাষ্ট্র বলে।
•বিশ্বের অধিক সীমান্তের দেশ– চীন ও রাশিয়া (উভয়ের ই ১৪ টি দেশের সাথে সীমান্ত আছে)
•Satellite state – কোন শক্তিশালী রাষ্ট্রের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক প্রভাবাধীন দূর্বলতর রাষ্ট্র। যেমন: নেপাল কে ভারতের Satellite state বলা চলে।
•পৃথিবীতে মহাসাগর– ৫টি; প্রশান্ত মহাসাগর, আটলান্টিক মহাসাগর, ভারত মহাসাগর, উত্তর বা আর্কটিক মহাসাগর এবং দক্ষিণ বা এন্টার্কটিকা মহাসাগর।
---------------------------------------
:: জেনে নিন অজানা কিছু তথ্য !! ::
✔ উইলিয়াম সেক্সপিয়ার তার
 জন্মদিনে মৃত্যু বরণ করেছিলেন।
 ইউটিউবে যত ভিডিও আছে একজন মানুষের
 ১৭০০ বছর লেগে যাবে সব দেখতে।
 একটি গবেষণায় দেখা গেছে iPhone
ইউজাররা সাধারণ মানুষের
 চেয়ে বেশি ওজনের হয়।
 প্রতি ৬
 মিনিটে আমেরিকাতে একটা ধর্ষণের
 রিপোর্ট
 করতে হয়।
 যদি আপনার ৩ বেলা করে ৩ সপ্তাহ
 খাওয়ার
 সামর্থ্য থাকে, তাহলে আপনি পৃথিবীর ১৫%
ধনী মানুষের একজন ।
১) এশিয়ার বৃহত্তম মরুভূমি কোনটি?__গোবি মরুভূম
২) এশিয়ার একমাত্র খ্রিস্টান রাষ্ট্র কোনটি?
 __ফিলিপাইন
৩) এশিয়ার একমাত্রবৌদ্ধ রাষ্ট্র কোনটি?
 __শ্রীলংকা
৪) এশিয়ার কোন দেশে সারা বছর বৃষ্টিপাত হয়?
 __শ্রীলংকা
৫) এশিয়ার কোন দেশে আত্মহত্যার পরিমান বেশি?
 __Japan
৬) এশিয়ার বৃহত্তম সাগর কোনটি?_ দক্ষিণ চীন
 সাগর
৭) পৃথিবীর কোন কোন দেশ দুটি মহাদেশে পরেছে?
তুরোস্ক ও রাশিয়া (এশিয়া ও ইউরোপ মহাদেশে)
৮) পৃথিবীর কোন শহরটি দুটি মহাদেশে পরেছে? ইস্তাম্বুল (এশিয়া ও ইউরোপ)
৯) এশিয়া তথা বিশ্বের কোন গ্রামটি দুটি দেশে অবস্হিত? পানমুনজাম গ্রাম (উত্তর কোরিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়া)
------------------------------------------
♣কিছু গুরুত্বপূর্ণ সাধারণ জ্ঞান ♣
* বাংলায় ইউরোপীয় বণিকদের
 মধ্যে প্রথম কারা এসেছিল? –
পর্তুগিজরা।
* ১৯৩৭ সালের নির্বাচনে সরকার গঠন
 করে কোন দল? -একে ফজলুল হকের
 নেতৃত্বে কৃষক প্রজা পার্টি।
* অসহযোগ আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন
 কে?
-মহাত্মা গান্ধী।
* মাস্টারদা সূর্যসেন কত
 সালে চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুণ্ঠন
 করেন? -১৮ এপ্রিল, ১৯৩০ সালে।
* ফা-হিয়েন কার
 সময়ে ভারতবর্ষে আসেন?
– দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত।
* চীনা পরিব্রাজক হিউ-এ্যান-স্যাঙ
 কবে বাংলায় আগমন করেন? – সপ্তম
 শতকে (৬৩৪ সালে)
 * ‘বিক্রমাদিত্য’ কার উপাধি ছিল? –
দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের।
*সিংহবীর কার উপাধি ছিল? – দ্বিতীয়
 চন্দ্রগুপ্তের।
🔯 সাম্প্রতিক সাধারণ জ্ঞান পার্ট ১🔯
১. সম্প্র্রতি বহুল আলোচিত কুড়িল ফাইওভার আনুষ্ঠানিকভাবে কবে উদ্বোধন করা হয়?
ক. ০৪ আগস্ট ২০১৩+
খ. ০৯ আগস্ট ২০১৩
 গ. ১৪ আগস্ট ২০১৩
 ঘ. ২৪ আগস্ট ২০১৩
২. সম্প্রতি বিশ্বের সবচেয়ে দামী কোম্পানির খেতাব অর্জন করেছে কোন প্রতিষ্ঠান?
ক. মাইক্রোসফট
 খ. অ্যাপল +
গ. ইয়ামাহা
 ঘ. আইবিএম
৩. ইন্টারন্যাশনাল নিউজ সেফটি ইনস্টিটিউটের (আইএনএসআই) ‘কিলিং অব ম্যাসেঞ্জার’ শীর্ষক রিপোর্টে মতে সাংবাদিকদের জন্য বিশ্বের শীর্ষ বিপজ্জনক দেশ কোনটি?
ক. সিরিয়া+
খ. ইরাক
 গ. ভারত
 ঘ. আফগানিস্তান
৪. ২০১৪ সালে পঠিতব্য পাঠ্য পুস্তকে জায়গা করে নেয়া দেশ সেরা ক্রিকেটারের নাম কী?
ক. তামিম ইকবাল
 খ. সাকিব আল হাসান+
গ. আকরাম খান
 ঘ. নাঈমুল ইসলাম দুর্জয়
৫. সাংহাই রেঙ্কিং প্রকাশিত তালিকা অনুযায়ী বিশ্বের শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয় কোনটি?
ক. স্টেনফোর্ড ইউনিভার্সিটি
 খ. ক্যালেফোর্নিয়া ইউনিভার্সিটি
 গ. ক্যামব্রিজ ইউনিভার্সিটি
 ঘ. হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটি+
৬. ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানে কর্মরত নারীদের জন্য মাতৃত্বকালীন ছুটি মাস করার নির্দেশনা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক?
ক. তিন মাস
 খ. পাঁচ মাস
 গ. ছয় মাস+
ঘ. আট মাস
৭. সুপার কম্পিউটারের সুপার দৌড়ে যুক্তরাষ্ট্রকে হটিয়ে দিয়ে সম্প্রতি শীর্ষ স্থান দখল করে কোন দেশ?
ক. যুক্তরাজ্য
 খ. দণি কোরিয়া
 গ. উত্তর কোরিয়া
 ঘ. চীন+
৮. সম্প্রতি প্রকাশিত তথ্য মতে কত জন বাংলাদেশী মালয়েশিয়ায় সেকেন্ড হোম সুবিধা নিয়েছেন?
ক. ২১৩০ জন
 খ. ২৩৭০ জন +
গ. ২৫৮০ জন
 ঘ. ২৮৯০ জন
৯. সম্প্রতি মন্ত্রীসভায় অনুমোদিত ‘বৈদেশিক কর্মসংস্থান ও অভিবাসী আইন-২০১৩’ অনুযায়ী অবৈধভাবে বিদেশ পাঠালে কত বছরের জেল দেয়া হবে?
ক. ৩ বছর
 খ. ৫ বছর
 গ. ৮ বছর
 ঘ. ১০ বছর+
১০. সম্প্রতি প্রকাশিত তথ্য মতে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে দণি এশিয়ায় শীর্ষ দেশ কোনটি?
ক. ভারত+
খ. পাকিস্তান
 গ. শ্রীলংকা
 ঘ. বাংলাদেশ
🔵 Answer Key: 1.a 2.b 3.a 4.b 5.d 6.c 7.d 8.b 9.d 1o.a
-----------------------------------------
🔵 সাধারণ জ্ঞান (বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি)🔵
* মস্তিষ্কের ওজন- ১.৩৬ কেজি ।
* পুর্ণবয়স্ক মানুষের হৃদপিন্ডের ওজন- ৩০০ গ্রাম ।
* স্বর্ণের খাদ বের করতে যে এসিড ব্যবহার করা হয় তার নাম- নাইট্রিক এসিড(২৪তম বিসিএস) ।
* তামা ও দস্তার মিশ্রণে তৈরী হয়- পিতল ।
* হাড় ও দাঁতকে মজবুত করে- ফসফরাস(২৬তম বিসিএস) ।
* মানুষ প্রতিদিন- ১ থেকে ১.৫ লিটার মূত্র নিঃসৃত করে ।
* ডেঙ্গু জ্বরের বাহক কোন মশা- এসিড মশা(৩০তম বিসিএস)।
* চাঁদে কোন শব্দ করলে শোনা যায় না কেন- চাঁদে কোন বায়ুমন্ডল নেই বলে(১৬তম বিসিএস) ।
* শুষ্ক বরফের সংকেত – CO2 (হিমায়িত কার্বন ডাইঅক্সাইড) (২৬তম বিসিএস) ।
* প্রেসার কুকারে রান্না তাড়াতাড়ি হয় কারণ- উচ্চচাপে তরলের স্ফুটনাংক বৃদ্ধি পায়(২৭,১০তম বিসিএস)
* বৈদ্যুতিক বালভের ফিলামেন্ট কোন ধাতু দিয়ে তৈরী- টাংস্টেন(২৯তম বিসিএস) ।
* সমুদ্রের গভীরতা মাপা হয়- ফ্যাদোমিটার দিয়ে(২০তম বিসিএস) ।
সাধারণ জ্ঞান (বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি) -1
* কাঁচা কলা পাকানো হয় – ইথিলিন (C2H4)দিয়ে ।
* প্লাসটিক(PVC)তৈরী হয়- অ্যাসিলিটিন (C2H2)দিয়ে ।
* কাচঁ তৈরির প্রধান কাঁচামাল- বালি ।
* পাতার সবুজ বর্ণ বিবর্ণ হয় – ক্যালসিয়ামের অভাবে ।
* চাঁদে সবচেয়ে বড় গর্তের নাম- ক্লেভিয়াস ।
* শান্ত সমুদ্র অবস্থিত –চন্দ্রে ।
* টেলিভিশন আবিস্কারক(সাদা কালো)- জন লগি বেয়ার্ড(জাতীয়তা স্কটিশ)আবিস্কারের সাল- ১৯২৩ ইং আবিস্কারকের জন্ম-১৮৮৮ ইং আবিস্কারকের মৃত্যু ১৯৪৬ ইং ।
* টেলিভিশন আবিস্কারক(রঙিন) জন লগি বেয়ার্ড(জাতীয়তা স্কটিশ)আবিস্কারের সাল- ১৯২৮ ইং আবিস্কারকের জন্ম- ১৮৮৮ ইং আবিস্কারকের মৃত্যু ১৯৪৬ ইং ------------------------------------------


🌏 বিশ্বের ক্ষুদ্রতম🌏

দেশ : ভ্যাটিকান সিটি
মহাদেশ : ওশেনিয়া
মুসলিম দেশ : মালদ্বীপ
দিন : ২২ ডিসেম্বর (উত্তর গোলার্ধে)
রাত : ২১ জুন (উত্তর গোলার্ধে)
নদী : ডি রিভার (যুক্তরাষ্ট্র)
পাখি : হামিং বার্ড
মহাসাগর : আর্কটিক মহাসাগর
গ্রহ : বুধ
গির্জা : চ্যাপেন্স অব সান্তা-ইসাবেল
(ভ্যাটিকান সিটি)
ফুল : পিলিয়া মাইক্রোফোলিয়া
প্রজাতন্ত্র : নাউরু
মাছ : ইনষ্ট্যান্ট ফিস (ওজন ১মি. গ্রাম)
সাবমেরিন : সেরাফিনা (দৈর্ঘ্য ৪০ সেমি)


বুধবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

💚 বিভিন্ন দিবস এক নজরে





বিশ্ব কুষ্ঠ দিবস- জানুয়ারি মাসের শেষ রবিবার
বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস- ২ জানুয়ারি
বিশ্ব শিশু ক্যান্সার দিবস- ২৫ জানুয়ারি
 আন্তর্জাতিক শুল্ক দিবস- ২৬ জানুয়ারি
 বিশ্ব জলাভূমি দিবস- ২ ফেব্রুয়ারী
 বিশ্ব ক্যান্সার দিবস- ৪ ফেব্রুয়ারী
    ১২ ফেব্রুয়ারি- বিশ্ব ডারউইন দিবস
    আন্তর্জাতিক রেডিও দিবস – ১৩ ফেব্রুয়ারি
    বিশ্ব ভালোবাসা দিবস- ১৪ ফেব্রুয়ারী
    বিশ্ব সামাজিক ন্যায় বিচার দিবস- ২০ ফেব্রুয়ারী
    আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস- ২১ ফেব্রুয়ারী
    বিশ্ব স্কাউট দিবস- ২২ ফেব্রুয়ারী
    আল কুদস দিবস- ২৪ ফেব্রুয়ারী
    কমনওয়েলথ দিবস- মার্চ মাসের দ্বিতীয় সোমবার
    আন্তর্জাতিক নারী দিবস- ৮ মার্চ
    বিশ্ব কিডনি দিবস- ৯ মার্চ
    বিশ্ব পাই দিবস – ১৪ মার্চ
    বিশ্ব ক্রেতা দিবস- ১৫ মার্চ
    বিশ্ব বন দিবস- ২১ মার্চ
    আন্তর্জাতিক বর্ণবৈষম্য দিবস- ২১ মার্চ
    বিশ্ব কবিতা দিবস- ২১ মার্চ
    বিশ্ব পানি দিবস- ২২ মার্চ
    বিশ্ব আবহাওয়া দিবস- ২৩ মার্চ
    বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস- ২৪ মার্চ
    বিশ্ব নাট্য দিবস- ২৭ মার্চ  
বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস- ০৭ এপ্রিল
    বিশ্ব হিমোফেলিয়া দিবস- ১৭ এপ্রিল
    বিশ্ব যুবসেবা দিবস- ২১ এপ্রিল
    বিশ্ব ধরিত্রী দিবস- ২২ এপ্রিল
    বিশ্ব মেধা সম্পদ দিবস- ২৬ এপ্রিল
    বিশ্ব শিশু দিবস- ২৭ এপ্রিল
    আন্তর্জাতিক নৃত্য দিবস- ২৯ এপ্রিল
    মা দিবস – মে মাসের দ্বিতীয় রবিবার
    মে দিবস (শ্রমিক দিবস)- ০১ মে
    বিশ্ব সংবাদপত্রের স্বাধীনতা দিবস- ০৩ মে
    (সফটওয়ার স্বাধীনতা দিবস)
    বিশ্ব ন্যায্য বাণিজ্য দিবস- ০৪ মে
    বিশ্ব হাঁপানি দিবস- ০৪ মে
    বিশ্ব রেডক্রস দিবস- ৮ মে
    আন্তর্জাতিক থ্যালাসেনিয়া দিবস- ৮ মে
    আন্তর্জাতিক প্রেস ফ্রিডম ডে – ৮ মে
    বিশ্ব পরিযায়ী পাখি দিবস – ১০ ও ১১ মে
    আন্তর্জাতিক সেবিকা দিবস- ১২ মে
    আন্তর্জাতিক পরিবার দিবস- ১৫ মে
    বিশ্ব টেলিযোগাযোগ দিবস- ১৭ মে
    বিশ্ব উচ্চ রক্তচাপ দিবস- ১৭ মে
    বিশ্ব জীববৈচিত্র্য দিবস- ২২ মে
    বিশ্ব নিরাপদ মাতৃত্ব দিবস- ২৮ মে
    বিশ্ব ধূমপান বর্জন দিবস- ৩১ মে
    বিশ্ব মা দিবস- মে মাসের দ্বিতীয় রবিবার
    বিশ্ব পরিবেশ দিবস- ০৫ জুন
    আন্তর্জাতিক মহাসাগর দিবস- ৮ জুন
    বিশ্ব শিশুশ্রম প্রতিরোধ দিবস- ১২ জুন
    বিশ্ব রক্তদাতা দিবস- ১৪ জুন
    বিশ্ব মরুময়তা দিবস- ১৭ জুন
    আন্তর্জাতিক উদ্বাস্তু দিবস- ১৯ জুন
    বিশ্ব শরণার্থী দিবস- ২০ জুন
    আন্তর্জাতিক অলিম্পিক দিবস- ২৩ জুন
    আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবস- ২৬ জুন
    বিশ্ব বাবা দিবস- জুন মাসের দ্বিতীয় রবিবার
    আন্তর্জাতিক সমবায় দিবস- ০১ জুলাই
    বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস- ১১ জুলাই
    আন্তর্জাতিক বন্ধুত্ব দিবস- আগষ্ট মাসের প্রথম রবিবার
    বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ দিবস- ১ আগষ্ট
    হিরোশিমা দিবস- ৬ আগষ্ট
    নাগাসাকি দিবস- ৯ আগষ্ট
    বিশ্ব আদিবাসী দিবস- ৯ আগষ্ট
    আন্তর্জাতিক যুব দিবস- ১২ আগষ্ট
    বিশ্ব আলোকচিত্র দিবস- ১৯ আগষ্ট
    বিশ্ব স্বাক্ষরতা দিবস- ৮ সেপ্টেম্বর
    বিশ্ব আত্মহত্যা প্রতিরোধ দিবস- ১০ সেপ্টেম্বর
    বিশ্ব গণতন্ত্র দিবস- ১৫ সেপ্টেম্বর
    পর্যটন দিবস- ২৭ সেপ্টেম্বর
    তথ্য অধিকার দিবস- ২৮ সেপ্টেম্বর
    অন্ধত্ব/সাদা ছড়ি দিবস- অক্টোবর মাসের ২য় বৃহস্পতিবার (২০১১ সালে ১৩ অক্টোবর)
    প্রবীণ দিবস- ১ অক্টোবর
    শিক্ষক দিবস- ৫ অক্টোবর
    ডাক দিবস- ৯ অক্টোবর
    মানসিক স্বাস্থ্য দিবস- ১০ অক্টোবর
    দর্শন দিবস- ১১ অক্টোবর
    শিশু দিবস- ১৪ অক্টোবর  
বিশ্ব হাত ধোওয়া দিবস- ১৫ অক্টোবর
    খাদ্য দিবস- ১৬ অক্টোবর
    বিশ্ব রজঃক্ষান্তি দিবস- ১৮ অক্টোবর
    ক্যাপস্‌ লক ডে- ২২ অক্টোবর
    জাতিসংঘ দিবস- ২৪ অক্টোবর
    সড়ক দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের স্মরণে দিবস- নভেম্বর এর ৩য় রবিবার (২০১১ সালে ২০ নভেম্বর)
    বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস- ১৪ নভেম্বর
    সহিষ্ণুতা দিবস- ১৬ নভেম্বর
    টয়লেট দিবস- ১৯ নভেম্বর
    শিশু দিবস- ২০ নভেম্বর
    টেলিভিশন দিবস- ২১ নভেম্বর
    সংহতি দিবস- ২৯ নভেম্বর
    এইডস দিবস- ১ ডিসেম্বর
    দাসপ্রথা বিলোপ দিবস- ২ ডিসেম্বর
    বিকলাঙ্গ/পঙ্গু/প্রতিবন্ধী দিবস- ৩ ডিসেম্বর
    দুর্নীতি বিরোধী দিবস- ৯ ডিসেম্বর
    মানবাধিকার দিবস- ১০ ডিসেম্বর
    প্রবাসী দিবস- ১৮ ডিসেম্বর

শনিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

💚 ভাগ করুণ ৩ সেকেন্ডে,চমৎকার টেকনিক



❖ ক্যালকুলেটর ছাড়া যে কোন
 সংখ্যাকে 5 দিয়ে ভাগ করার টেকনিক

============================
 টেকনিকঃ 5 দিয়ে যে সংখ্যাকে
 ভাগ করবেন তাকে 2 দিয়ে গুণ করুন
 তারপর ডানদিক থেকে 1 ঘর আগে
 দশমিক বসিয়ে দিন, কাজ শেষ।
(০১) 13/5= 2.6) (13*2=26)
 (০২) 213/5=42.6
 (০৩) 0.03/5= 0.006
 (০৪) 333,333,333/5 = 66,666,666.6
 (০৫) 12,121,212/5= 2,424,242.4
------------------------------------------
❖ ক্যালকুলেটর ছাড়া যে কোন
 সংখ্যাকে 25 দিয়ে ভাগ করার টেকনিক।

===========================
 টেকনিকঃ 25 দিয়ে যে সংখ্যাকে
 ভাগ করবেন তাকে 4 দিয়ে গুণ করুন
 তারপর ডানদিক থেকে 2 ঘর আগে
 দশমিক বসিয়ে দিন। কাজ শেষ!!!
০১. 210/25 = 8.40 (210*4=840)
০২. 0.03/25 = 0.0012
০৩. 222,222/25 = 8,888.88
০৪. 13,121,312/25 = 524,852.48
------------------------------------------
❖ ক্যালকুলেটর ছাড়া যে কোন
 সংখ্যাকে 125 দিয়ে ভাগ করার একটি
টেকনিক।

============================
 টেকনিকঃ 125 দিয়ে যে সংখ্যাকে
 ভাগ করবেন তাকে 8 দিয়ে গুণ করুন
 তারপর ডানদিক থেকে 3 ঘর আগে
 দশমিক বসিয়ে দিন। কাজ শেষ!!!
 (০১) 7/125 = 0.056 (7*8=56)
 (০২) 111/125 = 0.888
 (০৩) 600/125 = 4.800

💚 কমনযোগ্য জেনারেল নলেজের ৫০ টি প্রশ্ন-উত্তর

1.2016সালের কোপা আমেরিকা কোন দেশ জিতেছে?
Ans. চিলি
2.2016 সালের IPL চ্যাম্পিয়ন হল কোন দল?
Ans.সানরাইজ্ হায়দ্রাবাদ।
3.ভারতের কোন হাইকোর্ট 2016 সালের 13ই মার্চ তার 150 তম প্রতিষ্ঠা দিবস উৎযাপন করলো?
Ans. এলাহাবাদ হাইকোর্ট
4.রিজার্ভ ব্যাঙ্কের নবনিযুক্ত ডেপুটি গভর্নরের নাম কি?
Ans. N.S বিশ্বনাথন।
5.রিজার্ভ ব্যাঙ্কের বর্তমান গভর্নর উরজিৎ প্যাটেল কততম গভর্নর?
Ans.24 তম
6. সরকার 2000 এবং 500 টাকার নোট বাতিলের সিদ্ধান্ত কত তারিখে ঘোষণা করেছিল?
Ans.8ই নভেম্বর 2016।
 7. "জাতীয় কিষান দিবস" কত তারিখে পালিত হয়?
Ans.23rd December.
 8."পতাকা দিবস" কত তারিখে পালিত হয়?
Ans. 7th December.
 9."প্রবাসী ভারতীয় দিবস" কত তারিখে পালিত হয়?
Ans. 9th January.
 10. 2023 সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেট কোন দেশে অনুষ্ঠিত হবে?
Ans. ভারত।
11. 2020 সালের অলিম্পিক গেম কোন দেশে অনুষ্ঠিত হবে?
Ans. টোকিও, জাপান
12.অতনু দাস কোন খেলার সাথে যুক্ত?
Ans. আর্চারি
13.দীপা কর্মকার কোন ভারতের রাজ্যের খেলোয়াড়?
Ans. ত্রিপুরা
14. 2016 সালের সাহিত্যে নোবেল পুরষ্কার কে পেলেন?
Ans. বব ডিলান(মার্কিনযুক্তরাষ্ট্র) 15. 2016 সালের চিকিৎসা বিজ্ঞানে নোবেলজয়ী কে হলেন?
Ans. ইয়োশিনোরি ওশুমি (জাপান)
16. "যশভারতী পুরষ্কার " ভারতের কোন রাজ্য সরকার প্রদান করেন?
Ans. উত্তরপ্রদেশ
17.2016 সালের "একলব্য পুরষ্কারে" কে ভূষিত হলেন?
Ans. ওড়িশার দৌড়বিদ সর্বাণী নন্দ।
18. 43 তম পিপলস চয়েস অ্যাওয়ার্ডে ভারতের কে ভূষিত হলেন?
Ans.প্রিয়াঙ্কা চোপড়া।
19. FIFA RANKING- এ বর্তমানে ভারতের স্থান কত?
Ans.135.
 20.2026 সালের ফুটবল বিশ্বকাপ 32 দলের পরিবর্তে কটি দল খেলবে?
Ans.48
 21.চায়না ওপেন ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্টে মহিলা বিভাগে কে জয়ী হলেন?
Ans. পি. ভি. সিন্ধু।
22."BHIM " কথাটির পুরো অর্থ কি?
Ans. Bharat interface for money.
 23.http.কথাটির পুরো অর্থ কি?
Ans. Hyper Text Markup Language.
 24.FDI কথাটির পুরো অর্থ কি?
Ans.Foreign Direct Investment.
 25.JKLF কথাটির পুরো অর্থ কি?
Ans.Jammu and Kashmir Liberation Front
 26." সবরমতি আশ্রম" কোথায় অবস্থিত?
Ans.আমেদাবাদ
27.বিশ্ববিখ্যাত খাজুরাহো মন্দির কোথায় অবস্থিত?
Ans. মধ্যপ্রদেশ
28.সাঁচী স্তুপ কোথায়?
Ans. ভোপাল
29.রাজস্থানের কোন শহরকে "হোয়াইট সিটি" বলা হয়?
Ans. উদয়পুর
30.ভিয়েতনামের রাজধানী এবং মুদ্রার নাম কি?
Ans.রাজধানী -হ্যানয়, মুদ্রা-ডং।
31.ফিলিপিন্স এর রাজধানী শহর এবং মুদ্রার নাম কি?
Ans.রাজধানী -ম্যানিলা, মুদ্রা-পেসো।
32.রাজ্যসভার সভাপতি হতে সর্বনিম্ন কত বছর বয়স প্রয়োজন?
Ans.30 বছর।
33. রাষ্টপ্রতি পদত্যাগ করতে চাইলে তার পদত্যাগপত্র কার কাছে জমা দেবেন?
Ans.উপরাষ্ট্রপতি
34.কোন বিল অর্থবিল কি না কে ঠিক করেন?
Ans.লোকসভার স্পিকার।
35.ভারতের প্রাচীনতম ভঙ্গিল পর্বতের নাম কি?
Ans. আরাবল্লী
36.মহাকাল পর্বতের সবোর্চ্চ শৃঙ্গের নাম কি?
Ans.অমরকণ্টক
37. "লেকটাক হ্রদ" কোন রাজ্যে অবস্থিত?
Ans.মণিপুর
38."হড্রু জলপ্রপাত" কোন রাজ্যে এবং কোন নদীর গতিপথে অবস্থিত ?
Ans.ঝাড়খণ্ড এবং সুবর্ণরেখা নদী।
39".চুয়াড় বিদ্রোহ" কত সালে হয়েছিল?
Ans.1799 খ্রীঃ
40".দাগ ও হুলিয়া" প্রথার প্রবর্তন কে করেন?
Ans.আলাউদ্দিন খিলজী।
41.মহাকবি কালিদাস কোন ধর্মাবলম্বী ছিলেন?
Ans.শৈব
42."কৌনজের যুদ্ধ" কবে কাদের মধ্যে হয়?
Ans.1540 সালে, শেরশাহ ও হুমায়ন।
43. "গদর পার্টির" প্রতিষ্ঠাতা কে? Ans.লালা হরদয়াল।
44."হিদাসপিসের যুদ্ধ" কত সালে হয়?
Ans. 326 খ্রীঃ পূর্বাদে।
45.1 ন্যানোমিটার = কত?
Ans.10*-9 মিঃ
46.1kb=কত বাইট?
Ans.1024 বাইট।
47.জন্ডিসে শরিরের কোন অংশ আক্রান্ত হয় ?
Ans.লিভার।
48.ইউরিয়া শরিরের কোন অংশে উৎপন্ন হয়?
Ans.লিভার /যকৃত
49.ভিটামিন C এর রাসায়নিক নাম কি?
Ans.অ্যাসকরবিক অ্যাসিড।
50.মানুষের শরিরে "কিডনিষ্টোন" সাধারণত কোন রাসায়নিকে গঠিত?
Ans.ক্যালসিয়াম অক্সোলেট।
 সকলের ভালোভাবে পরীক্ষা দেওয়ার জন্য অনেক শুভকামনা রইলো

শুক্রবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

💚 স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির উপায়

✔নেতিবাচক চিন্তা করুন
নেতিবাচক চিন্তা মন থেকে ঝেড়ে ফেলুন। সন্দেহবাতিক মন মস্তিষ্কের ক্ষতি করে। মনের সঙ্গে মস্তিষ্কের যোগাযোগটা খুব গভীর। তাই মনের পরিচর্যা করুন। নিজেকে নিয়োজিত রাখুন সৃষ্টিশীল কাজে।
✔রাগকে নিয়ন্ত্রণ করুন
ক্রোধ বা রাগ মন ও মস্তিষ্কের শত্রু। আমরা যখন রেগে যাই তখন শরীরে নিঃসৃত হয় বিশেষ এক ধরনের রাসায়নিক যৌগ যা আমাদের মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা কমিয়ে দেয়।
✔মেডিটেশন করুন
নিয়ম করে দিনের কিছু সময় মেডিটেশন করুন। যোগ ব্যায়াম করতে পারেন। সম্ভব না হলে অন্তত সকাল-সন্ধ্যা খোলা ময়দানে হাঁটুন। এ অভ্যাসগুলো মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বাড়ায়। মস্তিষ্কের তথ্য ধারণ ক্ষমতা বাড়ায়। স্মরণশক্তি মূলত নির্ভর করে আমাদের চিন্তা করার ক্ষমতার ওপর। মেডিটেশন আমাদের চিন্তা করার ক্ষমতা বাড়ায়।
✔পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন
সারাক্ষণ কাজ আমাদের মস্তিষ্ককে ক্লান্ত করে তোলে। ক্লান্তি মস্তিষ্কের কাজ করার ক্ষমতাকে কমিয়ে দেয়। তাই পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন। প্রতিদিন গড়ে ছয়-সাত ঘণ্টা ঘুমান। দীর্ঘ কাজের ফাঁকে একটু ব্রেক দিন। কাজে মনোনিবেশ করা সহজ হবে।

বৃহস্পতিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

পড়া মুখস্ত করার অসাধারণ কিছু কৌশল

পড়া মুখস্ত করার অসাধারণ কিছু কৌশল
দুই দিন আগে কি পড়েছিলেন ভুলে গেছেন। কিন্তু গত ঈদে কই নামাজ পড়েছিলেন, কয়েক বছর আগে এসএসসি রেজাল্টের সময় কই ছিলেন, ঠিকই মনে আছে। তারমানে আপনার পড়ালেখা মনে না থাকলেও, বাকি সব ঠিকই মনে থাকে। তাই বাকি সব মনে রাখার স্টাইলে খুব সহজেই পড়ালেখা মনে রাখতে পারবেন
-
01: আগ্রহ নিয়ে খালি মাথায় পড়তে বসুন: খেলা, মুভি দেখার জন্য আপনি যেমন আগ্রহ নিয়ে, জিতার আশা নিয়ে বসো। পড়ার সময়ও একইভাবে, নিজের ভিতর থেকে আগ্রহ নিয়ে, পড়া কঠিন, মনে থাকে না, বুঝি না- এইসব ভুলে, খালি মাথা নিয়ে বসতে হবে। সেই জন্য ভোরে উঠে পড়তে বসলে মাথা ক্লিন থাকে এবং পড়া দ্রুত মাথায় ঢুকে।
02: ছোট ছোট অংশে ভাগ করে পড়ুন: খুব সিম্পল একটা উদাহরণ দেই। ধরুন আপনার একটা ফোন নাম্বার মনে রাখা দরকার। এখন ০১৭১৭৬৫৩৯২২ পুরাটা একসাথে পড়লে দুই মিনিট পরেই ভুলে যাবা। তাই ভেঙ্গে ভেঙ্গে ০১৭১৭ – ৬৫৩ – ৯২২ স্টাইলে পড়ুন। পড়ার সময় চিন্তা করুন- “০১৭১৭ (আধা সেকেন্ড দম নিয়ে) ৬৫৩ (আধা সেকেন্ড দম নিয়ে) ৯২২”, তাহলে মনে রাখা সহজ হবে। এরপর নাম্বারটা ব্রেইনে সেট করার টার্গেট নিয়ে খেয়াল করে করে তিনবার পড়ুন। দুইবার না দেখে কাগজে লিখুন। দেখবেন এক মাসেও এই নাম্বার ভুলবেন না। শুধু ফোন নাম্বার না, বড় সাইজের প্রকারভেদ, ব্যবসায় নীতি, বিশাল প্রমাণ এই সিস্টেমে ভাগ ভাগ করে পড়ুন।
03: মেইন পয়েন্টকে ক্লু হিসেবে ব্যবহার করুন: যেমন ধরুন নিউটনের দ্বিতীয় সূত্র- “কোন বস্তুর ভরবেগের পরিবর্তনের হার প্রযুক্ত বলের সমানুপাতিক এবং বল যে দিকে ক্রিয়া করে বস্তুর ভরবেগের পরিবর্তন সেদিকেই ঘটে।” পড়ার সময় নিজেই নিজেকে জিজ্ঞেস করবেন- এই সূত্রের মেইন পয়েন্ট কি? একটু খেয়াল করলেই বুঝতে পারবেন এই সূত্রের মেইন পয়েন্ট হচ্ছে- “ভরবেগের পরিবর্তন”। এবং ভরবেগের পরিবর্তনের দুইটা বৈশিষ্ট্য বলছে। এক: ভরবেগের পরিবর্তন- বলের সমানুপাতিক। দুই: ভরবেগের পরিবর্তন- বলের দিকে।
এখন আপনার ব্রেইনে সূত্রের নামের সাথে মেইন পয়েন্টের কানেকশন সেট করা লাগবে। যাতে সূত্রের নাম শুনার সাথে সাথেই মূল বিষয়বস্তু ব্রেইনে ভেসে উঠে। সেজন্য প্রথমে সূত্রের নাম লিখবেন তারপর কোলন(:) দিয়ে মেইন পয়েন্ট লিখবেন। অনেকটা এইভাবে “নিউটনের দ্বিতীয় সূত্র: ভরবেগের পরিবর্তন- বলের সমানুপাতিক, বলের দিকে”। এরপর থেকে যতবার সূত্রের নাম দেখবেন ততবার কানেকশন এবং ক্লু দিয়ে পুরা সূত্র ইজিলি মনে করতে পারবেন।
 যদি হাইলাইটার, কলম বা পেন্সিল দিয়ে দাগিয়ে পড়ার অভ্যাস থাকে, তাহলে শুধু মেইন পয়েন্ট বা ক্লু গুলাকে দাগান। যাতে রিভাইজ দেয়ার সময় চোখ আগে দাগানো অংশের নিচে চলে যায়।
04: পড়ার টপিকের সাথে লাইফের ঘটনা মিশাও: আপনি এক সপ্তাহ আগে কি খাইছিলেন ভুলে গেছো। কিন্তু কয়েক মাস আগে ঈদের দিন সকালে কি খাইছিলেন বা কয়েক বছর আগে এসএসসি রেজাল্টের সময় কই ছিলেন, ঠিকই মনে আছে। তারমানে কোন কিছুর সাথে ইমোশন বা ইস্পেশাল আগ্রহ থাকলে সেই জিনিস আমরা ভুলি না। সো, প্ৰত্যেকটা চ্যাপ্টারের গুরুত্বপূর্ণ জিনিসের সাথে একটা ইমোশন বা লাইফের স্পেশাল ঘটনা মিশাতে পারলে সেই জিনিস সহজে ভুলবেন না।
 ধরুন, ফিজিক্সের F = ma সূত্র পড়ার সময় ভাবলা- বাসা থেকে মেসে আসার সময় আমি যে বল দিয়ে আমার লাগেজটাকে টানতেছিলেনম সেই বল (Force) ছিলো F, লাগেজের মধ্যে যা যা ছিলো সেগুলার ভর(mass) হচ্ছে m আর a হচ্ছে আমার বলের কারণে লাগেজ যে ত্বরণ(acceleration) হইছিলো। তাই লাগেজ টানার সময় আমি F = ma পরিমাণ কাজ করছি। আর আমি যেহেতু জুনের ১১ তারিখ বাসা থেকে মেসে উঠছিলেনম তাই জুনের ১১ তারিখ আমার F=ma দিবস। দেখছো, কোন ঘটনা বা স্মৃতির সাথে পড়াকে মিলাতে পারলে সেটা মনে রাখা অনেক সহজ এবং মজার হয়ে যায়।
05: যত বেশি লিখে লিখে পড়বে তত ভালো: দেখে দেখে পড়ার চাইতে হালকা সাউন্ড বা মনে মনে উচ্চারণ করে পড়া ভালো। কন্সট্রেশন বেশিক্ষণ থাকে। তবে অংক, সূত্রের প্রমাণ, জটিল গ্রাফ অবশ্যই লিখে লিখে পড়বা। দশবার রিডিং পড়ার চাইতে একবার লিখে পড়া বেশি ইফেক্টিভ। যদিও সবকিছু ১০০% লিখে লিখে পড়তে গেলে বেশি সময় লেগে যাবে। তাই গুরুত্বপূর্ণ সূত্র, প্রমাণ বা থিওরি অন্তত একবার না দেখে লিখবে। ম্যাথ কখনোই সমাধান সামনে খোলা রেখে করবেন না। বরং পাশের রুমে রাখবা। যতবার আটকে যাবা ততবার উঠে গিয়ে দেখে আসবা। তারপরেও না দেখে দেখে করার প্রাকটিস করুন নচেৎ পরীক্ষার হলে গিয়ে আটকে যাবা।
06: নিজেই নিজের টিচার হয়ে যাও: ক্লাসের বন্ধুদের সাথে আড্ডায় পড়ালেখার টপিক নিয়ে আলোচনা করুন। কোন কিছু পড়া শুরু করার আগে কোন ফ্রেন্ডের কাছ থেকে বুঝে নিতে পারলে- পড়া বুঝা ও মনে রাখা অনেক সহজ এবং দ্রুত হয়। আর ফ্রেন্ড খুঁজে না পাইলে নিজেই নিজের টিচার হয়ে নিজেকে কোন জিনিস বুঝানোর চেষ্টা করুন। কারো কাছে পড়া বুঝতে গেলে তার কাছে ১ ঘন্টার বেশি থাকবা না। আপনি কাউকে পড়া বুঝাতে গেলে গেলে, ১ ঘন্টার বেশি সময় দিবা না।
07: পড়ার টেবিল, পড়ার রুম: যে সাবজেক্ট পড়বা সেই সাবজেক্টের বই ছাড়া অন্য বই টেবিলে রাখা যাবে না। পড়ার টেবিল দরজার পাশে, ড্রয়িং রুমে রাখবা না। মানুষ আসতে যাইতে ডিস্টার্ব হবে। আবার বারান্দা বা জানালার পাশেও পড়ার টেবিল রাখবা না। নচেৎ কিছুক্ষণ পর পর বাইরে তাকিয়ে নিজের অজান্তেই ১৫-২০ মিনিট নষ্ট করে ফেলবা। পড়ার রুমে কোন ইলেক্ট্রনিক্স যেমন টিভি, ল্যাপটপ, কম্পিউটার, মোবাইল ফোন রাখা যাবে না। মোবাইল বন্ধ করে পাশের রুমে রেখে আসবা। পড়ার সময় ডিকশনারি ব্যবহার করা লাগলে প্রিন্ট করা ডিকশনারি ব্যবহার করবেন।
08: রঙ্গিন করে এঁকে পড়ুন : অনেকগুলা বৈশিষ্ট্য, পার্থক্য, প্রকারভেদ মনে না থাকলে। সেগুলার প্রথম বর্ণ দিয়ে একটা শব্দ বা ছন্দ তৈরি করুন ফেলো। ভূগোল বা বিজ্ঞানের কঠিন কোন চিত্র বা গ্রাফ থাকলে, গ্রাফের কিছু অংশ কালো, কিছু অংশ নীল, কিছু অংশ লাল রঙের কলম/পেন্সিল দিয়ে আঁকলে, গ্রাফ মনে রাখা সহজ হবে। কোন চ্যাপ্টারের গুরুত্বপূর্ণ গ্রাফ, বিদঘুটে পয়েন্টগুলো কয়েকটা গ্রুপে ভাগ করে আলাদা কালারের কলম দিয়ে খাতায় লিখো। তারপর রিকশায়, বাসে বা সেলুনে চুল কাটার সময় সেই খাতা খুলে সামনে রেখে দিবা। ব্যস, ফ্রি ফ্রি রিভাইজ দেয়া হয়ে যাবে।
 ইম্পরট্যান্ট চার্ট, পয়েন্টগুলা কাগজে লিখে দেয়ালে ঝুলিয়ে রাখো। কয়েকটা গ্রাফ সিলিং এ লাগিয়ে দাও। যাতে দিনের বেলায় বিছানায় শুইলে সেগুলা দেখে দেখে রিভাইজ দেয়া যায়। আর মশারির ভিতর শোয়া লাগলে, মশারির উপরে বই বা খাতা রেখে ভিতর থেকে শুয়ে শুয়ে রিভিশন দাও।
09: রিভাইজ, রিভাইজ এন্ড রিভাইজ: গবেষণায় দেখা গেছে- আমরা আজকে সারাদিনে যত কিছু, দেখি, শুনি, জানি বা পড়ি তার ৫দিন পরে চারভাগের তিনভাগই ভুলে যাই। তবে এই ভুলে যাওয়া ঠেকানোর জন্য অনেকগুলা ট্রিকস আছে। যেমন- ৪৫ মিনিট পড়ে ১৫ মিনিটের নিবা এবং সেই ব্রেকে পড়াটা মনে মনে রিভাইজ দাও এবং কোথাও আটকে গেলে আরেকবার দেখে নাও। এবং আজকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু পড়লে আগামীকাল ঘুমানোর আগে এই জিনিস ২০মিনিটে রিভাইজ দিয়ে দিবা। তারপর এক সপ্তাহ পরে আরেকবার রিভাইজ দিলে এই পড়ার ৯০% জিনিস এক মাস পর্যন্ত আপনার মনে থাকবে।
 প্রত্যেকটা সাবজেক্টের গুরুত্বপূর্ণ জিনিস, ক্লু, সামারি পয়েন্টগুলা আলাদা আলাদা খাতায় লিখে রাখবা। চ্যাপ্টার ওয়াইজ। তারপর টিউশনি যাওয়ার পথে- রিক্সায়, বাসে, এমনকি স্টুডেন্টকে অংক করতে দিয়ে সেই খাতা দেখতে থাকবা।
 যে জিনিসটা আজকে পড়ছো সেটা- গোসল, ভাত খাওয়া, সিঁড়ি দিয়েই নামা, বাসের জন্য অপেক্ষা, এমনকি বাথরুম করার সময় চিন্তা করবেন। যতবেশি চিন্তা করবেন, যতবেশি মনে মনে রিভাইজ দিবা তত বেশি মনে থাকবে।
10: বইয়ের পিছনে সামারি লিস্ট: প্রায় সব বইয়ের পিছনেই দুই-এক পাতা সাদা পৃষ্ঠা থাকে। আর না থাকলে স্কচ-টেপ বা পিন দিয়ে লাগিয়ে নিবা। তারপর যে জিনিসগুলা ভুলে যাওয়ার চান্স বেশি বা পরে ভালো করে রিভিশন না দিলে পরীক্ষার হলে লিখতে পারবেন না- সেগুলা পেইজ নাম্বার সহ বইয়ের পিছনের সাদা কাগজে লিখে রাখবা। যাতে ৩-৪ ঘন্টা রিভিশন দেয়ার সুযোগ পাইলে, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জিনিসগুলা পৃষ্ঠা নম্বর দিয়ে খুব সহজেই খুঁজে বের করে রিভিশন দিতে পারো।

💚 গণিতের চারটি কঠিন বিষয়ের সহজ সমাধান!



বানরের বাঁশে ওঠা সংক্রান্ত‬
এই সকল অংক গুলো জানার জন্য শুধু মাত্র ১টি টেকনিক মনে রাখুন। এটাইপের ১টি অংক প্রাইমারীতে থাকে। ভাগ্য ভালো হলে কমন পড়ে যেতে পারে।
 যেমনঃ
 ১. যখন বানর তৈলাক্ত বাশের মাথায় নির্দিষ্ট সময় উঠে এবং নির্দিষ্ট সময়ে নামে তখন-
প্রয়োজনীয় সময়={(মোট দৈর্ঘ্য-নির্দিষ্ট সময় যতটুকু উঠে)÷(নির্দিষ্ট সময় যতটুকু উঠে -)}*২+১
উদাহারনঃ
‪‎প্রশ্নঃ একটি‬ বানর ৯২ ফুট উচু একটা তৈলাক্ত বাশ বেয়ে উপরে উঠতে লাগল। বানরটি প্রথম মিনিটে ১২ ফুট ওঠে, কিন্তু দ্বিতীয় মিনিটে ৮ ফুট নেমে যায়। বাশের মাথায় উঠতে বানরটির কত মিনিট সময় লাগে?
‪শর্টটেকনিক‬:
প্রয়োজনীয় সময়={(মোট দৈর্ঘ্য-নির্দিষ্ট সময় যতটুকু উঠে)÷(নির্দিষ্ট সময় যতটুকু উঠে -)}*২+১
={(৯২-১২)÷(১২-৮)}*২+১=(৮০/৪)*২+১
=৪১মিনিট (উঃ)
maxresdefault
পিপা ট্যাংক  চৌবাচ্চা সংক্রান্ত‬
‪মাত্র ২টি___গুরুত্বপুর্ণ‬ টেকনিক মনে রাখলেই,,, টেকনিকে এই ধরনের সকল অংক করা সম্ভব।
১. যখন কোন পিপা/ ট্যাংক দুইটি নলের ১টি পানি দ্বারা পূর্নকরণ এবং অপর অপসারণরত থাকে তখন –
পিপা/ ট্যাংক পূর্ণ বা খালি হতে প্রয়োজনীয় সময়=mn÷(m-n)
এখানে, m=২য় নল দ্বারা ব্যয়িত সময়
n= ১ম নল দ্বারা ব্যয়িত সময়
যেমন-
#প্রশ্নঃএকটি চৌবাচ্চা একটি নল দ্বারা ১০ ঘন্টায় পূর্ন হয়। তাতে একটি ছিদ্র থাকায় পূর্ণ হতে ১৫ ঘন্টা লাগে। ছিদ্র দ্বারা চৌবাচ্চাটি খালি হতে কত সময় লাগবে?
শর্টটেকনিক:
 (১৫*১০) ÷ (১৫-১০)= ৩০ঘন্টা
২. যখন দুইটি নল দ্বারা চৌবাচ্চা পূর্ণ হয় তখন-
প্রয়োজনীয় সময়= mn÷(m+n)
যেমন-
প্রশ্নঃএকটি চৌবাচচা দুটি নল দ্বারা যথাক্রমে ২০ এবং ৩০ মিনিটে পূর্ণ হয়।দুটি নল এক সংগে খুলে দিলে চৌবাচ্চাটি কত সময়ে পূর্ণ হবে?
শর্টটেকনিক:
প্রয়োজনীয় সময়= mn÷(m+n)
 =৩০*২০÷(৩০+২০)=১২ মিনিট


নৌকা ও স্রোত সংক্রান্ত‬ গনিত
১. নৌকার বেগ-
V=(স্রোতের অনুকূলে নৌকার বেগ(x)+স্রোতের প্রতিকূলে নৌকার বেগ( y))÷২
যেমন-
প্রশ্নঃ একটি নৌকা স্রোতের অনুকূলে ঘন্টায় ৮কি . মি. এবং স্রোতের প্রতিকূলে ৪ কিলোমিটার যায়। নৌকার বেগ কত?
শর্টটেকনিক:
V=(স্রোতের অনুকূলে নৌকার বেগ(x)+স্রোতের প্রতিকূলে নৌকার বেগ( y))÷২
=(৮+৪)÷২=৬কি . মি.
২. যখন নৌকাটি নির্দিষ্ট স্থানে গিয়ে আবার পূর্বের স্থানে ফিরে আসে তখন-
পূর্বের স্থানে ফিরে আসার সময় = d{1/(p+q)+1/(p-q)}
এখানে,
d=মোট অতিক্রান্ত দূরত্ব
p=নৌকার বেগ
q=স্রোতের বেগ
 উদাহারনঃ
‪‎প্রশ্নঃ নৌকা‬ ও স্রোতের বেগ ঘন্টায় যথাক্রমে ১০ ও ৫কি . মি. । নদী পথে ৪৫ কি.মি. দীর্ঘ পথ একবার অতিক্রম করে ফিরে আসতে কত ঘন্টা সময় লাগবে?
শর্টটেকনিক:
পূর্বের স্থানে ফিরে আসার সময় = d{1/(p+q)+1/(p-q)}
 =৪৫{১÷(১০+৫)+১÷(১০-৫)}=১২ ঘন্টা

কাজ ও সময় সংক্রান্ত গনিত

(৩০ সেকেন্ডে অংক গুলো করে পেলুন মাত্র ৫টি টেকনিকে)
‪১. কাজ‬,সময়ও লোক উল্লেখ থাকলে-
১ম লোক( M1) *১ম সময় ( T1) =২য় লোক ( M2) *২য় সময় (T2)
বা,, ২য় সময় = ১ম লোক * ১ম সময়÷ ২য় লোক
যেমন-
‪প্রশ্নঃ ১০জন‬ লোক একটি কাজ ২০ দিনে করতে পারে। ৮জন লোকের ঐ কাজটি করতে কতদিন লাগবে?
শর্টটেকনিক:
২য় সময় = ১ম লোক * ১ম সময় ÷ ২য় লোক
 ২য় সময় (D2 ) = ১০*২০÷৮=২৫ দিন।
‪২. কাজের‬ ক্ষেত্রে পুরুষ= স্ত্রী/ বালক বা স্ত্রী=পুরুষ/বালক এবং ১ম সময় উল্লেখ থাকলে ২য় সময়-
T2=T1÷(৩য় লোকসংখ্যা/ ১ম লোকসংখ্যা+৪র্থ লোকসংখ্যা/ ২য় লোকসংখ্যা।
(এখানে T1 =১ম সময় T2=২য় সময়)
যেমন-
‪প্রশ্নঃ‬ ২জন পুরুষ বা তিনজন বালক যে কাজ ১৫ দিনে সম্পন্ন করতে পারে, চার জন পুরুষ এবং ৯ জন বালক তার দ্বিগুন কাজ কত দিনে করতে পারে?
শর্টটেকনিক:
T2=১৫÷(৪/২+৯/৩)=৩দিনে
‪‎৩. কোন‬ কাজ দুজনে নির্দিষ্ট সময় পৃথকভাবে শেষ করলে একত্রে কাজ করার ক্ষেত্রে-
প্রয়োজনীয় সময়=(১ম সময়(m)*২য় সময়(n))÷(১ম সময়(m)+২য় সময়(n)
যেমন-
প্রশ্নঃ একটি কাজ ক একা ৬ দিনে এবং খ একা ১২ দিনে শেষ করলে ক ও খ একত্রে কাজটি কত দিনে শেষ করতে পারবে?
শর্টটেকনিক:
 =১২*৬÷(১২+৬)=৪দিনে
‪‎৪.  কোন‬ কাজ দুই জনে নির্দিষ্ট সময় একত্রে করতে পারলে একজনের একা কাজটি শেষ করতে-
প্রয়োজনীয় সময়=(১ম সময় (m)*২য় সময় (n))÷(১ম সময়(m)-২য় সময়(n)
যেমন-
প্রশ্নঃ একটি কাজ ক এবং খ ১২ দিনে এবং ক একা ২০ দিনে শেষ করলে , খ একা কাজটি কত দিনে শেষ করতে পারবে?
শর্টটেকনিক:
 =(২০*১২)÷(২০-১২)= ৩০ দিনে
‪‎৫.  দুই‬ ব্যক্তি কাজ শুরু করার পর একজন চলে গেলে কাজ শেষ হওয়ার সময়,যদি একজনের কাজের সময় অপর জনের দ্বিগুন হয় তবে-
কাজ শেষ হওয়ার সময়=২/৩*(D1+D3)
 (এখানে, D1=১ম সময় D1=৩য় সময়)
যেমন-
প্রশ্নঃ ক একটি কাজ ১২দিনে এবং খ ২৪ দিনে করতে পারে।তারা একত্রে কাজ আরম্ভ করে এবং কয়েক দিন পর ক কাজটি অসমাপ্ত রেখে চলে যায়। বাকি কাজটুকু খ ৩ দিনে শেষ করে। কাজটি কত দিনে শেষ হয়েছিল।
 শর্টটেকনিক:
 =২/৩*(১২+৩) =১০দিনে
প্রতিযোগিতার রাজ্যে অল্প পড়ে অন্যদের চেয়ে অনেক বেশি মনে রাখতে টেকনিকের বিকল্প নেই। তাই এই গুলো ৮/১০বার প্র‍্যকটিস করুন। হয়ে যাবে ।

💚 ভালো প্রবন্ধ রচনার নিয়ম-কানুন


🔵 প্রবন্ধ রচনা 🔵
-----------------------------------------
রচনা বলতে প্রবন্ধ রচনকে বোঝায়।
‘রচনা’ শব্দের  অর্থ কোনো কিছু নির্মাণ বা সৃষ্টি করা । কোনো বিশেষ ভাব বা তত্ত্বকে ভাষার মাধ্যমে পরিস্ফুট করে তোলার নামই রচনা । রচনাকে সাধারণত সৃষ্টিশীল কর্ম হিসেবে বিবেচনা করা হয় । এতে বিষয়ের উপস্থাপনা , চিন্তার ধারাবাহিকতা , সংযত বর্ণনা , ভাষার প্রঞ্জলতা ও যুক্তির সৃশৃঙ্খল প্রয়োগ থাকে।
‘প্রবন্ধ’ শব্দের প্রকৃত অর্থ প্রকৃষ্ট রূপে বন্ধন । ‘প্রকৃষ্ট বন্ধন’বিষয়বস্তু ও চিন্তার ধারাবাহিক বন্ধনকে বোঝায় । নাতিদীর্ঘ, সুবিন্যস্ত গদ্য রচনাকে প্রবন্ধ বলে । প্রবন্ধ রচনার বিষয়, ভাব, ভাষা সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ ।
শিক্ষার্থীদের বেলায় রচনা ও প্রবন্ধ কথাটি সমার্থক। শিক্ষার্থীদের রচনায় নতুন কোনো ভাব বা তত্ত্ব থাকে না ।একটা নির্দিষ্ট বিষয় সম্পর্কে শিক্ষার্থীরা মনের ভাব বা বক্তব্যকে প্রকাশ করে । রচনা বা প্রবন্ধ লেখার মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থী কোনো বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা ব্যক্ত করতে পারে । এতে তার বক্তব্যকে গুছিয়ে বলার দক্ষতা জন্মে । বক্তব্যকে সুস্পষ্ট করার জন্য যথার্থ শব্দ প্রয়োগ এবং উপমা, অলংকার ইত্যাদির ব্যবহার সম্পর্কে শিক্ষর্থী সচেতন হয়ে উঠে । প্রকাশের জড়তা কাটিয়ে ওঠা ও ভাষাগত দক্ষতা অর্জনের জন্য প্রবন্ধ- রচনার অনুশীলন প্রয়োজন । এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের ব্যক্তিগত আবেগ, অনুভূতি ,অভিজ্ঞতা , ব্যক্তিত্বের প্রকাশের জন্য প্রবন্ধ – রচনা অনুশীলনের বিকল্প কিছু নেই ।
রচনার বিভিন্ন অংশ
রচনার প্রধান অংশ তিনটি – ক. ভুমিকা , খ. বিষয়বস্তু, গ.উপসংহার ।


ক.ভুমিকা :
এটি রচনার প্রবেশপথ । একে সূচনা , প্রারম্ভিকা বা প্রাক – কথনও বলা চলে । এতে যে বিষয়ে রচনা হবে, তার আভাস এবং সংক্ষিপ্ত ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করা হয় । ভূমিকা সংক্ষিপ্ত হওয়াই উচিত ।
খ. বিষয়বস্তু বা মূল বক্তব্য :
বিষয়বস্তু বা মূল বক্তব্যই হচ্ছে রচনার প্রধান অংশ ।এ অংশে রচনার মূল বিষয়বস্তুর সামগ্রিক পরিচয় স্পষ্ট করতে হয় ।বিষয় বা ভাবকে পরিস্ফুট করার জন্য প্রয়োজনে ছোট ছোট অনুচ্ছেদ ব্যবহার করা যেতে পারে।তবে লক্ষ রাখতে হবে,অনুচ্ছেদগুলোর ধারাবাহিকতা যেন বজায় থাকে।বক্তব্যকে স্পষ্ট করার জন্য এ অংশে প্রয়োজনে উদাহরণ ,উপমা , উদ্ধৃতি ইত্যাদি ব্যবহার করা যায় ।
গ. উপসংহার:
বিষয়বস্তু আলোচনার পর এ অংশে একটা সিদ্ধান্তে আসা বলা হয় বলে এটাকে ‘উপসংহার ’ নামে অভিহিত করা হয়।এখানে বর্ণিত বিষয়ে লেখকের নিজস্ব মতামত বা অভিজ্ঞতার সারসংক্ষেপ তুলে ধরা হয়।
রচনার শ্রেণিবিভাগ :
বিষয়বস্তু অনুসারে রচনাকে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা যায় : ক. বর্ণনা মুলক রচনা,থ.চিন্তামূলক রচনা ।
বর্ণনামূলক রচনার সাধারণত স্থান,কাল,বস্তু,ব্যক্তিগত স্মৃতি –অনুভুতি ইত্যাদি বিষয়ে থাকে।ধান, পাট, শরৎকাল,কাগজ. টেলিভিশন,বনভোজন, শৈশবস্মৃতি ইত্যাদি রচনা এই শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত।চিন্তা মূলক রচনায় থাকে সাধারণত তত্ত্ব,তথ্য, ধ্যান–ধারণা,চেতন ইত্যাদি।শ্রমের মর্যদা,বন্যা,পরিবেশদূষণ,অধ্যবসায়,সত্যবাদিতা,চরিত্রগঠন প্রভৃতি এই শ্রেণির রচনার মধ্যে পড়ে।
প্রবন্ধ- রচনার কৌশল :
১.বর্ণনার মধ্য দিয়ে দৃষ্টি,রং,ধ্বনি,স্বাদ,গন্ধ,অনুভুতি ব্যবহার করে বিষয়বস্তুকে ছবির মতো ফুটিয়ে তুলতে হবে ।
২.বর্ণনামূলক রচনা লেখার সময় সময়সীমা এবং পরিসরের কথা মনে রেখে বিশেষ কিছু দিক বেছে নিতে হয় । সেগুলির সাহায্যে মূল বিষয়বস্তুকে সংক্ষেপে উপস্থাপন করতে হয় ।
৩. রচনা লেখার সময় পরম্পরা বা ধারাবাহিকতার দিকে লক্ষ রাখতে হবে।চিন্তাগুলো যেন এলোমেলো না হয় সেদিকে খেয়াল রাখা দরকার । জানা বিষয় ছাড়াও অনেক সময় অজানা বিষয় নিয়ে রচনা লিথতে হতে পারে।বিষয়ের ধারণাগুলো একটির পর একটি এমনভাবে সাজাতে হবে, যাতে ভাবের কোনো অসংগতি না থাকে ।
৪.শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে রচনার আকার সাধারণত নির্দিষ্ট পরিসরের হয়ে থাকে ।পরিমিত পরিসরে তাই রচনার সামগ্রিক বিষয়কে তুলে ধরতে হয়। অযথা বিষয়কে প্রলম্বিত করা ঠিক নয় । অপ্রয়োজনীয় ও অপ্রাসঙ্গিক বাক্য লেখা থেকে বিরত থাকতে হয় । এক কথায় রচনা খুব ছোট বা খুব বড় হওয়া উচিত নয় ।
৫.প্রবন্ধের ভাষা সহজ এবং প্রাঞ্জল হওয়া বাঞ্ছনীয় । সন্ধি, সমাসবদ্ধ পদ, অপরিচিত বা অপ্রচলিত শব্দ যথাসম্ভব পরিহার করা ভালো । বাগাড়ম্বর বা অলংকারবহুল শব্দ ব্যবহার করা হলে অনেক সময় বিষয়টি জটিল ও দুর্বোধ্য হয়ে পড়ে । সাবলীল ও প্রাঞ্জল ভাষারীতির মাধ্যমে রচনাকে যথাসম্ভব রসমন্ডিত ও হৃদয়গ্রাহী করার চেষ্টা করতে হয় ।
প্রবন্ধ রচনায় দক্ষতা অর্জনের উপায় :
প্রবন্ধরচনায় রাতারাতি দক্ষতা অর্জন করা সম্ভব নয়। এর জন্য নিয়মিত অনুশীলন দরকার । এ ক্ষেত্রে নিম্নলিখিত দিকগুলো সহায়ক হতে পারে :
১. প্রবন্ধ লেখার দক্ষতা অর্জনের জন্য প্রচুর প্রবন্ধ বা রচনা পড়তে হবে।পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত প্রবন্ধ, সংবাদ, প্রতিবেদন, ফিচার ইত্যাদি নিয়মিত পাঠ করলে নানা বিষয়ের ধারণা জন্মায় এবং শব্দভান্ডার বৃদ্ধি পায়।এতে লেখা সহজ হয়ে ওঠে ।
২. প্রবন্ধের বিষয়বস্তু সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকা দরকার ।প্রবন্ধের বিষয়বস্তু, যুক্তি, তথ্য, তত্ত্ব, বিচার-বিশ্লেষণ ইত্যাদি বিষয়ানুগ,প্রাসঙ্গিক ও সামঞ্জস্যপূর্ণ হওয়া চাই ।একই বক্তব্যের পুনরাবৃত্তি যেন না ঘটে,সেদিকে লক্ষ রাখা দরকার ।
৩.ভাষারীতিতে সাধু এবং চলিত যেন মিশে না যায় সে ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে।অযথা অপ্রাসঙ্গিক তথ্য,উদ্বৃতি ব্যবহার করা উচিত নয় ।
৪.প্রাসঙ্গিক তথ্য-উপাত্ত ছাড়াও নিজের বক্তব্যকে আরো জোরালো করার জন্য প্রবাদ- প্রবচন,কবিতার পঙক্তি উদ্বৃতি ইত্যাদি সন্নিবেশ করা চলে ।
৫. নিজের অভিজ্ঞতা , শিক্ষা, চিন্তাশক্তি,পঠন- পাঠন, ভাষাগত দক্ষতা ও উপস্থাপন কৌশল ইত্যাদি প্রয়োগ করে প্রবন্ধকে যথাসম্ভব হৃদয়গ্রাহী করার চেষ্টা করতে হবে।

বুধবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

💚 স্পোকেন ইংলিশের জন্য ইমপরটেন্ট ওয়ার্ড

কিছু ভিন্ন ধরনের শব্দার্থ দেওয়া হল যা কথোপকথনে বহুল ব্যবহৃত হয়। এছাড়া বিভিন্ন শব্দের অর্থ জানা থাকলে নিজেও বাক্য তৈরি করে কথা চালিয়ে যাওয়া যায়।

1) Aurora(অরোরা) – মেরুপ্রভা
2) Anchor (এ্যা ঙ্কর) – নোঙ্গর
 3) Antimony (এ্যান্টিমোনি) – সুরমা
4) Arsenic (আর্সেনিক) – সেঁকোবিষ
 5) Admire (এ্যাডমায়ার) – প্রসংসা করা 6) Allot (এ্যালট) – বরাদ্দ করা
7) Astral(এ্যাস্ট্রাল) – তারকাসন্ধীয়
8) Aggression(এ্যাগরেশন) – জবর দখল।
9) Armour (আর্মার) – বর্ম
10) Author (অথার) – গ্রন্থকার
11) Atmosphere (অ্যাটমোস্ফেয়ার) – বায়ুমন্ডল
12) Appetite (এ্যাপেটাইট) – রুচি
13 ) Befall (বিফল) – ঘটা
14 ) Butcher(বাচার) – কসাই
15 ) Beaten paddy(বিটেন প্যাডি) – চিড়া 16) Ban(ব্যান) – প্রতিবন্ধ
17 ) Banish(ব্যানিশ) – তাড়ানো
18) Blister(বিস্টার) – ফোস্কা
19) Bargain(বার্গেইন) – চুক্তি করা
20) Bait(বেইট) – টোপ
21) Battle(ব্যাটেল) – যুদ্ধ
22) Brook (ব্রুক) – ছোট নদী
23) Beckon(বেকন) – হাত দিয়ে ইশারা করা
24) Bow (বো) – ঝুঁকা
25) Bribe(ব্রাইব) – ঘুষ
26) Bury(বারি) – কবরস্থ করা
27) Bend(বেন্ড) – নোয়ানো
28) Claim(ক্লেইম) – দাবী
29) Commodity (কমোডিটি) – পণ্য
30) Compensation (কম্পেনসেশন) – ক্ষতিপূরণ
31) Clutch(ক্লাচ) – আঁকড়িয়ে ধরা
32) Chide (চাইড) – তিরস্কার করা
33) Cast(কাস্ট) – নিক্ষেপ করা
34) Cassia(ক্যাসিয়া) – তেজপাতা
35) Cumin seed(কিউমিনসিড) – জিরা 36) Coriander seed(করিয়ান্ডারসিড) – ধনিয়া
37) Cinnamon (সিনামন) – দারচিনি
38) Currant (কারেন্ট) – কিসমিস
39) Comment(কমেন্ট) – মন্তব্য
40) Comedy (কমেডি) – মিলনান্ত 41) Condolence(কনডোলেন্স) – সমবেদনা 42) Condemn(কনডেম) – নিন্দাকরা
43) Chase(চেজ) – তাড়াকরা
44) Consent (কনসেন্ট) – সুতি
 45) Collapse (কলাপ্স) – ধ্বসেপড়া
46) Dynasty(ডিন্যাসটি)- রাজবংশ
 47) Dogma (ডগমা) – মতবাদ
48) Divine(ডিভাইন) – স্বর্গীয়
49) Dowry(ডাউরি) – পন
50) Drench(ড্রেঞ্চ) – ভিজানো
51) Densorotinous(ডেন্সোরোটিনাস) – আক্কেল দাঁত
52) Dwell(ডোয়েল) – বাস করা
53) Dispute (ডিসপিউট) – ঝগড়া করা 54) Danger (ডেনজার) – বিপদ
55) Diversity (ডাইভারসিটি) – পার্থক্য 56) Damsel (ড্যামসেল) – অবিবাহিত মেয়ে
57) Damage (ড্যামেজ) – আঘাত
58) Dappled (ড্যাপেলড্) – নানা রঙে রঙিন
59) Delicious (ডেলিশিয়াস) – মজাদার 60) Defend (ডিফেন্ড) – আত্মরক্ষা করা 61) Delete (ডিলেট) – মুছে ফেলা
62) Destroy (ডিস্ট্রয়) – ধ্বংস করা
63) Dawn (ডন) – ভোর
64) Dwelling (ডোয়েলিং) – বাসগৃহ
65) Enviously (এনভিয়াসলি) – ঈর্ষান্বিতভাবে
66) Ephemeral (এফিমেরাল) – অবিনশ্বর
67) Eunuch (ইউনাক) – খাজা
68) Exchange (এক্সচেন্জ) – বদল
69) Element (এলেমেন্ট) – উপাদান
70) Excavate (এক্সক্যাভেট) – খনন করা 71) Echo (ইকো) – প্রতিধ্বনি
72) Eligible (এলিজিবল) – নির্বাচনের যোগ্য
73) Entity (এনটিটি) – সত্তা
74) Erase (ইরেজ) – মুছে ফেলা
75) Epitaph (এপিট্যাফ) – স্মৃতিস্তম্ভের উপর ক্ষোদিত লিপি
76) Elect (ইলেক্ট) – বাছাই করা
77) Edible (এডিবল) – খাওয়ার যোগ্য 78) Embarrass (এমব্যারাস) – অপ্রিতীকর অবস্থা
79) Evoke (এভোক) – ধরে রাখা
80) Envy (ইনভে) – হিংসা
81) Fabric (ফ্যাবরিক) – কাপড়
82) Fin (ফিন) – মাছের ডানা
83) Flesh (ফ্লেশ) – মাংস
84) Famine (ফ্যামিন) – দূর্ভিক্ষ
85) Familiar (ফ্যামিলিয়ার) – চেনা
86) Flee (ফ্লি) – পালিয়ে যাওয়া
87) Float (ফ্লোট) – ভাসা
88) Fog (ফগ) – কুয়াশা
89) Fragment (ফ্র্যাগমেন্ট) – ভাঙ্গা অংশ
90) Fortune (ফরচ্নু) – ভাগ্য
91) Fury (ফিউরি) – ক্রোধ
92) Flicker (ফ্লিকার) – অসমভাবে জলন্ত 93) Garland (গারল্যান্ড) – ফুলের মালা 94) Gnat (ন্যাট) – কীট
95) Gruel (গ্রুয়েল) – ভাতের ফেন
96) Glamour (গামার) – সোন্দর্য
97) Gossip (গসিপ) – গল্প করা
98) Gnarled (নার্ল্ড) – বাঁকানো
99) Goblet (গবলেট) – হাতল ছাড়া বড় এক ধরনের গাস
100) Grotto (গ্রোটো) – গুহা 101) Gust (গাস্ট) – জোরে ধাক্কা 102) Gambler (গ্যামব্লার) – জুয়াড়ী 103) Generous (জেনেরাস) – দয়াবান 104) Garret (গ্যারেট) – চিলেকোঠা 105) Goldsmith (গোডস্মিথ) – স্বর্ণকার 106) Hawk (হক) – বাজপাখী 107) Hymn (হীম) – স্ত্রোতি 108) Helot (হিলট) – ক্রীতদাস 109) Hasten (হেসন) – তাড়াতাড়ি 110) Heinous (হেনাস) – ভয়ানক 111) Hail (হেইল) – বর্ষন 112) Hemisphere (হেমিস্ফেয়ার) – অর্ধগোলক 113) Harass (হ্যারেস) – বিরক্ত করা 114) Hornet (হর্নেট) – ভিমরুল 115) Hollow (হলোউ) – ফাঁপা 116) Hamper (হ্যমপার) – ক্ষতি 117) Harbor (হারবোর) – বন্দর 118) Haste (হেষ্ট) – দ্রুত 119) Hammock (হ্যামক) – এক ধরনের ঝুলন্ত বিছানা 120) Hue (হিউ) – রং 121) Harmony (হারমোনি) – একতান 122) Husky (হাসকি) – কর্কশ 123) Hysteria (হিসটেরিয়া) – উত্তেজনা 124) Hood (হুড) – সাপের ফনা 125) Heel (হিল) – গোড়ালি 126) Heir (এয়ার) – উত্তরাধিকারী 127) Hump (হাম্প) – কুজ 128) Horizon (হরিজন) – দিক চক্রবাল 129) Heaven (হ্যাভেন) – স্বর্গ 130) Hell (হেল) – নরক 131) Holiness (হলিনেস) – পবিত্রতা 132) Inspiration (ইনশপিরেশন) – প্রেরনা 133) Imitate (ইমিটেট) – অনুকরন করা 134) Idol (আইডল) – মূর্তি 135) Iguana (ইগুয়ানা) – এক ধরনের গেছো টিকটিকি 136) Immense (ইম্মেন্স) – বিরাট 137) Itch (ইচ) – চুলকানি 138) Ivy (আইভি) – এক ধরনের সবুজ পরগাছা 139) Intensely (ইনটেন্সলি) – তীব্রভাবে 140) Juvenile (জুভেনাইল) – অল্পবয়সী 141) Jot (জট) – তাড়াতাড়ি লেখা 142) Jockey (জোকি) – ঘোড়সওয়ার 143) Jaw (জও) – চোয়াল 144) Knob (নব) – হাতল 145) Knot (নট) – জট 146) Knock (নক) – টোকা দেওয়া 147) Kinsfolk (কিনসফোক) – আত্ত্বীয় 148) Lap (ল্যাপ) – কোল 149) Layer (লেয়ার) – স্তর 150) Larva (লার্ভা) – সদ্যজাত পোকামাকড় 151) Legend (লেজেন্ড) – পুরানো কাহিনী 152) Luminate(লুমিনেট) – আলো ছড়ানো 153) Limit (লিমিট) – সীমা 154) Livid (লিভিড) – নীলাভ রং 155) Lure (লিউর) – টোপ 156) Luxury (লাক্সারী) – অপ্রয়োজনীয় বিলাস দ্রব্য 157) Loyal (লয়াল) – বিশ্বাসী 158) Lynx (লিংক্স) – ব্যগ্রশ্রেনীর একধরনের পশু 160) Middleman (মিডলম্যান) – ঘটক 161) Monument (মনুমেন্ট) – মিনার 162) Meteor (মিটিওর) – উল্কা 163) Mansion (ম্যানশন) – বৃহদাকার বাড়ি 164) Mare (মেয়ার) – ঘোটকী 165) Meditation (মেডিটেশন) – ধ্যান 166) Mason (ম্যাশন) – রাজমিস্ত্রী 167) Molasses (মোলাসিস) – গুড় 168) Moustache (মোস্ট্যাচ) – গোঁফ 169) Mercy (মারসি) – দয়া 170) Modern (মর্ডান) – আধুনিক 171) Motive (মোটিভ) – কারন 172) Mute (মিউট) – শব্দহীনতা 173) Mutton (মাটন) – ভেড়ার মাংস 174) Mutter (মাটার) – আস্তে কথা বলা/ বিড়বিড় করা 175) Nod (নড) – মাথা নাড়ানো 176) Nook (নুক) – কোনা 177) Novel (নোভেল) – উপন্যাস 178) Notify (নোটিফাই) – জানানো 179) Noxious(নোক্সিয়াস) – ক্ষতিকর 180) Nocturnal (নকটারনাল) – নিশাচর 181) Native (নেটিভ) – নিজদেশীয় 182) Neglect (নেগলেক্ট) – অবহেলা করা 183) Nature (ন্যাচার) – প্রকৃতি 184) Naval (ন্যাভাল) – নাভি 185) Nostrils(নোসট্রিল্স) – নাকের ছিদ্র 186) Novelist(নভেলিষ্ট) – ঔপন্যাসিক 187) Oath(ওথ) – শপথ 188) Oasis(ওয়াসিস) – মরুদ্যান 189) Odour (ওডোর) – গন্ধ 190) Optimist (অপটিমিষ্ট) – আশাবাদি 191) Oral (ওরাল) – মৌখিক 192) Overthrow(ওভারথ্রো) – পরাজিত করা 193) Octagon(ওক্টাগন) – আট বাহু বিশিষ্ট আক…তি 194) Provoke (প্রোভোক) – কুপিত 195) Presage (প্রিসেজ) – পূর্বাভাস দেয়া 196) Petal (পেটাল) – ফুলের পাপড়ি 197) Purchase (পারচেস) – কেনা কাটা 198) Purification (পিউরিফিকেশন) – শুদ্ধি করণ 199) Palate(প্যালেট) – তাল 200) Pore (পেয়ার) – লোমকূপ 201) Pus (পাস) – পুঁজ 202) Pleader (পিডার) – উকিল 203) Plan (প্ল্যান) – পরিকল্পনা 204) Phantom (ফ্যান্টম) – ছায়ামূর্তি 205) Praise (প্রেইস) – প্রশংসা করা 206) Pseudo (সিউডো) – ছদ্ম 207) Partake (পারটেক) – অংশ নেয়া 208) Plait (প্লেইট) – চুলের বেণী 209) Philosopher (ফিলোসোফার) – দার্শনিক 210) Portrait (পোট্রেইট) – ছবি 211) Precious (প্রেশিয়াস) – মূল্যবান 212) Petrify (পেটরিফাই) – পাথরে পরিণত করা 213) Purity(পিউরিটি) – পবিত্রতা 214) Qualm (কুয়াম) – নিজ সম্পর্কে সন্দেহ 215) Quote (কুয়োট) – বর্ণনা করা 216) Quench (কুয়েঞ্চ) – পিপাসা মেটানো 217) Quicksand (কুয়িকস্যান্ড) – চোরাবালি 218) Quixotic (কুইকসোটিক) – উঞগ¢ট 219) Quit (কুইট) – ত্যাগ করা 220) Quotient (কোশেন্ট) – ভাগফল 221) Raiment (রেমেন্ট) – পরিচ্ছদ 222) Raft(র্যাফট) – নৌকা 223) Render (রেন্ডার) – সমার্পন করা 224) Remedy (রেমেডি) – প্রতিকারক 225) Rouge (রোউগ) – শয়তান 226) Risky (রিস্কি) – ঝুঁকিপূর্ণ 227) Row (রোউ) – নৌকা চালান 228) Rapid (র্যাপিড) – দ্রুত 229) Radiate (রেডিয়েট) – আলো ছড়ানো 230) Rage (রেইজ) – রাগ 231) Realm (রিয়েল্ম) – জায়গা 232) Relax (রিল্যাক্স) – আরাম করা 233) Remove (রিমুভ) – সরানো 234) Rhapsody (র্যাপসোডি) – সুর 235) Rumour (রিউমার) – গুজব 236) Roam (রোম) – ঘুরে বেড়ানো 237) Ribbon (রিবন) – ফিতা 238) Rib (রিব) – পাজর 239) Sheepish (শিপিশ) – ভিতু 240) Slay (স্লেই) – হত্যাকারী 241) Sociable (সোসিয়েবল) – মিশুক 242) Solemn (সোলেম) – গম্ভীর 243) Suckle (সাকেল) – স্তন্য পান করানো 244) Swell (সয়েল) – স্ফীত হওয়া 245) Slink (স্লিঙ্ক) – সরে পড়া 246) Stride (স্ট্রাইড) – লম্বা পা ফেলে চলা 247) Shrub (শ্রাব) – গুল্ম 248) Severe (সীভিয়র) – প্রখর 249) Serpent (সার্পেন্ট) – সাপ 250) Solicitude (সলিসিটিউড) – উদ্বেগ 251) Solitary (সলিটারি) – নির্জন 252) Shallow (শ্যালও) – অগভীর 253) Starve (স্টার্ভ) – উপবাস করা 254) Sore (সোর) – ব্রণ 255) Saffron (স্যাফরন) – জাফরাণ 256) Sigh (শাই) – দীর্ঘ শ্বাস ফেলা 257) Spice (স্পাইস) – মসলা 258) Sieve (সীভ) – চালুনি 259) Sight (সাইট) – দৃশ্য 260) Slaughter (স্লটার) – জবাই করা 261) Shrine (শ্রিন) – পবিত্র কোন স্থান 262) Stale (স্টেল) – বাসি 263) Stink (স্টিংক) – দূর্গন্ধ ছড়ানো 264) Seethe (সিথ) – সিদ্ধ হতে থাকা 265) Savage (স্যাভেজ) – বণ্য 266) Sapphire (স্যাফায়ার) – নীলা পাথর 267) Scent (সেন্ট) – গন্ধ 268) Scrub (স্ক্রাব) – ঘষে ঘষে মুছা 269) Sanctuary (স্যাংকচুয়েরী) – পবিত্র স্হান 270) Shadow (শ্যাডো) – ছায়া 271) Shiver (শিভার) – কাঁপা 272) Solid (সলিড) – কঠিন 273) Sphere (স্ফেয়ার) – গোলক 274) Sojourn (সোজান) – প্রবাসবাস করা 275) Suspense (সাসপেন্স) – দুশ্চিন্তা 276) Syrup (সিরাপ) – ফলের রস 277) Sombre (সোম্বার) – শোকঘন 278) Twilight (টুইলাইট) – গোধুলি 279) Thrive (থ্রাইভ) – সতেজ হয়ে ওঠা 280) Trim (ট্রিম) – সাজানো 281) Trivial (ট্রিভিয়াল) – অধম 282) Troublesome (ট্রাবলসাম) – ঝামেলাকর 283) Twinkle (টুইঙ্কেল) – ঝিকমিক করা 284) Trio (ট্রাইও) – শিক্ষানবীশ 285) Tolarate (টোলারেট) – সহ্য করা 286) Talent (ট্যালেন্ট) – প্রতিভা 287) Twig (টুইগ) – গাছের ডাল 288) Twist (টুইস্ট) – বাঁকানো 289) Trash (ট্র্যাশ) – আবর্জনা 290) Tomb (টম) – কবর 291) Terminate (টার্মিনেট) – ধবংস করা 292) Tatter (ট্যাটার) – নষ্ট হয়ে যাওয়া 293) Triumph (ট্রায়াম্প) – বিজয়ী 294) Turban (টারবান) – পাগড়ি 295) Udder (আডার) – পশুর স্তন 296) Ultra (আলট্রা) – অতি 297) Utter (আটার) – উচ্চারন 298) Unworthy (আনওর্দি) – অযোগ্য 299) Ultimate (আলটিমেট) – শেষ 300) Ulcer (আলসার) – ক্ষত 301) Vague (ভেগ) – অস্পষ্ট 302) Valid (ভ্যালিড) – গহণযোগ্য 303) Vessel (ভেসেল) – পাত্র 304) Vehicle (ভিহিকল) – যান 305) Vanity (ভ্যানিটি) – মিথ্যাগর্ব 306) Value (ভ্যালু) – মূল্য 307) Voyage (ভয়েজ) – ভ্রমণ 308) Vulture (ভালচার) – শকুন 309) Weave (উইভ) – বোনা 310) Wring (রিং) – মোচড়ানো 311) Widow (উইডোউ) – বিধবা 312) Wander (ওয়ান্ডার) – উদ্দেশ্যহীণভাবে ঘোরা 313) Wig (উইগ) – পরচুলা 314) Whirl (উইর্ল) – ঘুরা 315) Woe (ঔ) – দুঃখ 316) Wrist(রিষ্ট) – কব্জি 317) Wry (রাই) – বক্র 318) Xenophobia (জেনোফোবিয়া) – বিদেশীদের প্রতি ঘৃণা 319) Xylophone (জাইলোফোন) – এক ধরনের বাদ্যযন্ত্র 320) Xanthic (জ্যানথিক) – পিতবর্ণ 321) Xylography (জাইলোগ্র্যাফি)- কাঠে খোদাই করা বিদ্যা 322) Yawn (এয়ান) – হই তোলা 323) Yarn ইয়ার্ন) – সুতা 324) Yolk (ইয়োক) – ডিমের কুসুম 325) Yelp (ইয়েলপ) – চিৎকার করা 326) Zodiac (জোডিয়াক) – রাশিচক্র 327) Zoom (জুম) – অত্যন্ত দ্রত বেগে চলা 328) Zeal (জিয়েল) – অগ্রহ 329) Zig-Zag (জিগ জাগ) – আঁকাবাঁকা 330) Zest (জেস্ট) – উৎসাহ 331) Zoologist জিউলোজিস্ট) – প্রাণীতত্ত্ববিদ